Chicken Skin বা ত্বকে ঘামাচির মত ছোট ছোট গুটির ঘরোয়া চিকিৎসা!

Описание к видео Chicken Skin বা ত্বকে ঘামাচির মত ছোট ছোট গুটির ঘরোয়া চিকিৎসা!

Chicken Skin বা ত্বকে ঘামাচির মত ছোট ছোট গুটির ঘরোয়া চিকিৎসা!

অনেকসময় শরীরে ঘামাচির মত ছোট ছোট, শক্ত, দানাদার, লাল অথবা সাদা রঙ্গের গুটি দেখা যায়। ইংরেজীতে এইগুলোকে কেরাটোসিস পিলারিস বলা হয়ে থাকে। এইগুলো সাধারণত বাহুর নিচে, উরু, মুখমণ্ডল এবং নিতম্বের ত্বকে দেখা যায়। তবে এর ফলে কোন ধরনের চুলকানি বা ব্যাথার উদ্রেক হয় না।

সাধারণত ত্বকে কেরাটিনের গাঠনিক বৈশিষ্ট্যের কারণে এই সমস্যা দেখা দেয়। অনেকেই প্রথমে এটিকে ব্রণ ভেবে ভুল করে থাকে। এই গুটি হওয়ার ফলে ত্বক অনেক শুষ্ক ও ধূসর হয়ে যায়।
সময়ের সাথে সাথে কেরাটোসিস পিলারিস দূর হয়ে যায়। কিন্তু চাইলে তাৎক্ষণিক কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করেও এটি দূর করা সম্ভব।

আজকের ভিডিওতে আমরা ঘামাচির মত ছোট ছোট দানা বা কেরাটোসিস পিলারিস দূর করার কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব।

আপেল সিডার ভিনেগারঃ
আপেল সিডার ভিনেগারের সাথে কমবেশি আমরা সবাই পরিচিত। এটি কেরাটোসিস পিলারিস দূর করতে বেশ কার্যকারী। আপেল সিডার ভিনেগারে থাকা বিশেষ সংকোচক গুণ লোমকূপ এবং ত্বক দুইই পরিষ্কার রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
সমপরিমাণ পানি এবং ভিনেগার মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে ভালোভাবে মালিশ করতে হবে। কয়েক মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
এটি সারা শরীরে লাগানোর পূর্বে ত্বকের কোন একটি অংশে আগে লাগিয়ে দেখতে হবে,কারণ এটি বেশ স্পর্শকাতর । যদি কোন ধরনের অ্যালার্জিক সমস্যা হয়, তবে এটি ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।

Chicken Skin বা ত্বকে ঘামাচির মত ছোট ছোট গুটির ঘরোয়া চিকিৎসা!

দইঃ
দই শুধু সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর খাবারই নয়, শুষ্ক ত্বক ভালো রাখতেও এটি বেশ কার্যকারী।
গোসলের পূর্বে সামান্য পরিমাণ দই নিয়ে সরাসরি আক্রান্ত স্থানে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। এইভাবে রাখার ফলে ত্বকের শুষ্ক ভাব দূর হবে, যা গুটি প্রতিকারে সহায়ক। ১৫ মিনিট পর হালকা গরম অথবা ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

দুধঃ
দুধ সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার। এতে রয়েছে ল্যাক্টিক এসিড যার শীতল এবং জল শোষণ গুণ কেরাটোসিস পিলারিসের বিরুদ্ধে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বাথটাবে গোসলের পানির সাথে ২-৩ কাপ দুধ মিশিয়ে কমপক্ষে ২০ মিনিট শুয়ে থাকতে হবে। এই পদ্ধতিটি সরাসরি ত্বকের উপর কাজ করে। চাইলে সামান্য পরিমাণ দুধ আক্রান্ত স্থানে দেয়া যাবে।

ওটস বা জইঃ
ওটসের সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। এটি বেশ সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর খাবার। এর রয়েছে বিশেষ শীতলীকরণ গুণ যা ত্বকের মরা কোষ দূর করে ত্বককে রাখে সতেজ এবং প্রাণবন্ত।
সামান্য পরিমাণ পরিষ্কার পানির সাথে ওটস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এই পেস্টটি ১৫ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে। ১৫ মিনিট পর একটি ছোট উষ্ণ তোয়ালে দিয়ে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে প্যাকটি তুলে ফেলতে হবে। তুলে ফেলার পর দেখুন এর জাদুকরী কার্যকারিতা।

সাওয়ার ক্রীম (Sour Cream) বা দম্বলঃ
দইয়ের মত সাওয়ার ক্রীমেও রয়েছে ল্যাক্টিক এসিড। সাওয়ার ক্রীম এবং চিনির মিশ্রণ ত্বকের শুষ্কভাব দূর করতে বেশ কার্যকারী। আর ত্বকের শুষ্কতা কমে গেলেই কেরাটোসিস পিলারিসের মাত্রাও অনেকটা কমে যাবে।

নারিকেল তেলঃ
প্রাকৃতিক মোয়েশ্চারাইজ গুলোর মধ্যে নারিকেল তেল অন্যতম। এটি ত্বকের শুষ্কভাব দূর করে ত্বককে বিভিন্ন সমস্যার হাত থেকে রক্ষা করে। গোসলের পূর্বে নারিকেল তেল সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করলে খুব ভালো কার্যকারিতা পাওয়া যায়। চাইলে দিনে কয়েকবার ত্বকে এই তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
------------------------------------------------------------------------
Music:
[No Copyright Music] Sthlm Sunset - Ehrling
Sthlm Sunset by Ehrling:   / ehrling  
Music promoted by Audio Library    • Sthlm Sunset – Ehrling (No Copyright ...  

Комментарии

Информация по комментариям в разработке