Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть ঐতিহ্যবাহী কেল্লাপোশীর মেলারঞ্জন কুমার দে, শেরপুর (বগুড়া)।

  • Md Mehedy M1
  • 2024-05-20
  • 30
ঐতিহ্যবাহী কেল্লাপোশীর মেলারঞ্জন কুমার দে, শেরপুর (বগুড়া)।
  • ok logo

Скачать ঐতিহ্যবাহী কেল্লাপোশীর মেলারঞ্জন কুমার দে, শেরপুর (বগুড়া)। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно ঐতিহ্যবাহী কেল্লাপোশীর মেলারঞ্জন কুমার দে, শেরপুর (বগুড়া)। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку ঐতিহ্যবাহী কেল্লাপোশীর মেলারঞ্জন কুমার দে, শেরপুর (বগুড়া)। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео ঐতিহ্যবাহী কেল্লাপোশীর মেলারঞ্জন কুমার দে, শেরপুর (বগুড়া)।

#মেলা #কেল্লাপোশীমেলা কেউ বলে ‘কেল্লাপোশী’ মেলা, আবার কেউ বলে ‘জামাইবরণ’ মেলা। যে যেই নামেই ডাকুক, সবাই এই বিষয়ে একমত যে, এই মেলাই ‘মেলার রাজা’। বলবে না কেন, স্থানীয় ও আশপাশের মানুষ তো বটেই, বহু দূর থেকেও অনেকে ছুটে আসেন এই মেলায়।

এই মেলা নিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে প্রচলিত আছে হাজারটা গল্প। এর মাহাত্ম্য বর্ণনা করা হচ্ছে এই বলে—
‘কেল্লাপোশী মেলার রাজা
মাদার পীরের চামর পূজা,
মেলা নয়তো, ঠেলার বাজার,
লোক জমে যায় হাজার হাজার,
মেলা নামের ফাঁক
কেবল কিচড় পাঁক।’

‘মেলার রাজা’ খ্যাত এই মেলা শুরু হয়ে গেছে এরই মধ্যে। প্রায় ৫০০ বছর ধরে বগুড়ার শেরপুরে কেল্লাপোশী নামক স্থানে এ মেলা বসছে। মাঝে একটু ছন্দপতন হয়েছিল করোনার কারণে। এবার আবার জমজমাট।

এমনিতে প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের তৃতীয় রোববার এ মেলা বসে। চলে টানা তিন দিন। কিন্তু এর ব্যাপ্তি এতটাই যে, এর আয়োজন চলতে থাকে সপ্তাহের বেশি। আর মানুষের মধ্যে মেলা-মেলা ভাবটির উদয় হয় তারও আগে। জ্যৈষ্ঠের আগমনধ্বনী থেকেই এর জন্য অপেক্ষার শুরু। স্থানীয় পর্যায়ে অবশ্য এর আরেক নাম আছে, যার কথা আগেই বলা হয়েছে—জামাইবরণ মেলা।


কথিত আছে ১৫৫৬ সাল থেকে কেল্লাপোশীতে এ মেলা হয়ে আসছে। এর সঙ্গে বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তি গাজী পিরের কিচ্ছার ঐতিহ্য জড়িত। ‘গাজী পির’ ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত না হলেও বাংলার পুথি ও পটে রয়েছে এর সরব উপস্থিতি। বিচিত্র সব বর্ণনা পাওয়া যায় সেখানে।

গাজী পির নিয়ে স্থানীয় কিচ্ছা অনুযায়ী, বৈরাগনগরের বাদশা সেকেন্দারের ছেলে ছিলেন গাজী মিয়া। আর কালু মিয়া ছিলেন তাঁর দত্তক পুত্র। গাজী মিয়া দেখতে খুবই সুদর্শন ছিলেন। তাঁরা দুই ভাই রাজ্যের মায়া ত্যাগ করে ফকির-সন্ন্যাসীর বেশ ধারণ করে ঘুরতে ঘুরতে ব্রাহ্মণনগরে আসেন। ব্রাহ্মণ রাজা মুকুটের ছিল সাত পুত্র ও এক কন্যা চম্পাবতী। বাংলা সাহিত্যে যা ‘সাত ভাই চম্পা’ নামে পরিচিত। চম্পাবতী গাজীকে দেখে মুগ্ধ হয়ে প্রণয়ে জড়িয়ে পড়েন। কালু মিয়া বিষয়টি জানতে পেরে গাজীর বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে মুকুট রাজার কাছে যান।

মুকুট রাজা ছিলেন যবনদ্বেষী ব্রাহ্মণ। কালু ঘটক হিসেবে রাজা মুকুট রায়ের দরবারে গিয়ে গাজীর সঙ্গে চম্পাবতীর বিয়ের কথা উত্থাপন করলে কালু বন্দী হন। ফলে গাজীর সঙ্গে যুদ্ধ বাধল মুকুট রাজার। মুকুট রাজার কাছ থেকে ভাই কালু মিয়াকে উদ্ধারের জন্য গাজী মিয়া কেল্লাপোশী নামক একটি দুর্গ নির্মাণ করেন। যুদ্ধে রাজা মুকুটের পরাজয় ঘটে। গাজী ও চম্পাবতী পরিণয়ে আবদ্ধ হন।

পুথির ভাষায়—
‘সাত শত গাড়ল লয়ে
দাবার ঘাট পার হয়ে
গাজী চললেন খুনিয়া নগর
খুনিয়া নগরে যেয়ে মুকুট রাজার মেয়ে
গাজী বিয়ে করলেন কৌশল্যা সুন্দরী।’

কথিত আছে, গাজী ও চম্পাবতীর এই পরিণয় হয়েছিল জ্যৈষ্ঠের দ্বিতীয় রোববার। ওই সময় গাজীর বিয়ে উপলক্ষে কেল্লাপোশী দুর্গে নিশান উড়িয়ে তিন দিনব্যাপী আনন্দ উৎসব চলে এবং সেখানে মাজার গড়ে তোলা হয়। তখন থেকেই চলে আসছে এ মেলা।


এই মেলা নিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে থাকে নানা আয়োজন। এরই একটি হচ্ছে মাদার খেলা। মেলা শুরুর সপ্তাহখানেক আগ থেকে গ্রামে গ্রামে চলে এ খেলা। একটি বড় বাঁশকে লাল কাপড়ে মুড়িয়ে ও নানা রঙে সাজিয়ে সেটির বিভিন্ন স্থানে চুল লাগিয়ে ১৫-২০ জনের একটি দল বেরিয়ে পড়ে। ঢাক-ঢোল, গান-বাজনার নানা সরঞ্জাম আর লাঠি নিয়ে তারা গ্রামগঞ্জ থেকে শুরু করে শহরের পাড়া-মহল্লাতেও খেলা দেখায়।

মেলা শুরুর আগপর্যন্ত চলে ওই মাদার খেলা। জ্যৈষ্ঠের দ্বিতীয় রোববার দলটি মেলা এলাকায় থাকা মাজার প্রাঙ্গণে গিয়ে এ খেলা শেষ করে। মেলায় সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে কেনাকাটার ধুম। বহু দূর থেকে আগত বিক্রেতারা এখানে দোকান সাজিয়ে জাঁকিয়ে বসেন।

এ মেলাকে ঘিরে আশপাশের গ্রামগুলোতে শুরু হয়েছে রকমারি আয়োজন। নতুন-পুরোনো বলে কথা নেই। মেলা উপলক্ষে সবাই নিজ নিজ আত্মীয়স্বজনকে দাওয়াত করে বাড়িতে আনেন। বিশেষ করে নতুন জামাই-বউকে নিয়ে সবাই আনন্দে মেতে ওঠেন। শ্বশুরবাড়ির পক্ষ থেকে জামাইবাবুকে মোটা অঙ্কের সেলামিও দেওয়া হয়। সেই সেলামি আর নিজের গচ্ছিত টাকা দিয়ে জামাইবাবুরা মেলা থেকে খাসি কিনে শ্বশুরবাড়িতে আনেন। এমনকি বড় বড় মাটির পাতিল ভর্তি করে মিষ্টান্ন, বড় মাছ, মহিষের মাংস, রকমারি খেলনা ও কিনে আনেন তাঁরা।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]