ইবলিশ শয়তান কি আসলে জ্বীন ছিল না ফেরেশতা ছিল?
[ডাঃ জাকির নায়েকের উত্তর]
খ্রিষ্টানদের মধ্যে এমন ধারণা আছে যে, ইবলিস আসলে একজন সম্মানিত ফেরেশতা ছিল, তারপর তাকে বের করে দেওয়া হয় এবং সে শয়তান হয়ে যায়। অনেক মুসলিমও এই ধারণা রাখেন, যখন তারা এই আয়াতটি পড়েন—
“যখন ‘আমি’ ফেরেশতাদেরকে বলেছিলাম, ‘আদমের প্রতি সিজদা করো’, তখন তারা সিজদা করেছিল, তবে ইবলিস ছাড়া।…” [সূরা বাকারাহ ২:৩৪]
ইবলিশ শয়তানক কি আসলে জ্বীন ছিল না ফেরেশতা ছিল তা নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলে থাকেন। কেউ বলেন সে জ্বীনদের অন্তর্ভুক্ত ছিল- আবার কেউ বলেন সে ফেরেশতা ছিল। এই সম্পর্কে ডাঃ জাকির নায়েককে প্রশ্ন করা হয়ঃ
প্রশ্নঃ এটা কি বৈপরীত্য নয় যে কুরআন এক স্থানে ইবলিসকে বলছে ফেরেশতা এবং অন্যস্থানে তাকে জ্বিন বলছে?
উত্তরঃ ডাঃ জাকির নায়েকঃ
আল-কুরআনের বিভিন্ন স্থানে ইবলিস এবং আদম (আ) এর কাহিনী উল্লেখ করা হয়েছে। ২নং সূরা বাকারায়, ৭নং আরাফে, ১৫নং সূরা হিজরে, ১৭নং সূরা ইসরা, ১৮নং সূরা কাহফে, ২০নং সূরা ত্বোয়াহা, ৩৮নং সূরা সা’দ এবং বিভিন্ন স্থানে আমি একমত কুরআন বলে-
“আমি ফেরেশতাদের বললাম, তোমরা সিজদা কর, অতঃপর ইবলিস ছাড়া, আর সবাই সিজদা করল”।
*** আল-বাকারাঃ আয়াত ৩৪।
যদি বিশ্লেষণ করেন, দেখবেন সাত স্থানে ইবলিসকে ফেরেশতা বলা হয়েছে। একস্থানে ইবলিসকে জ্বিন বলা হয়েছে। এটা কি বৈপরিত্য নয়? এটা হলো পবিত্র কুরআনের ইংরেজী অনুবাদ, কিন্তু কুরআন আরবী ভাষায় নাজিল হয়েছে, আরবীতে তাগলীব নামে ব্যাকরণের পরিভাষা রয়েছে। যাতে অধিকাংশকে সম্বোধন করা হয়। যদিও কম অংশ এর অন্তর্ভুক্ত থাকে।
আমি উদাহরণ দেই। মনে করুন এক শ্রেণীতে ১০০ জনের মধ্যে একজন ছাত্রী এবং ৯৯ জন ছাত্র। আমি যদি আরবিতে বলি সকল ছাত্র দাঁড়াবে তাহলে সে সময় ছাত্রীটিও দাঁড়াবে। কারণ সে তো তাগলীব এর নিয়ম জানে।
“আরবীত আরেকটি মূলনীতি আছে (Majority must be granted অর্থাৎ অধিকাংশ সকলের বিধান বহন করে)।
কিন্তু যদি আমি ইংরেজিতে বলি সব বালক দাঁড়াও তাহলে শুধু ৯৯ জন বালকই দাঁড়াবে, বালিকাটি দাড়াবেনা।”
সুতরাং, কুরআন আরবীতে নাযিল হয়েছিল। যখন বলছে, আমরা ফেরেশতাদের বললাম সিজদা কর, সব ফেরেশতা সিজদা করল, ইবলিস ব্যতীত বা ছাড়া।
এটা দ্বারা বুঝাচ্ছে বেশিরভাগ ছিল ফেরেশতা। ইবলিস ফেরেশতা হতে পারে- নাও হতে পারে।
কিন্তু ১৮নং সূরা কাহফের ৫০নং আয়াতে বলা হয়েছে সে ছিল জ্বিন। তাই আমাদের এক্ষেত্রে আরবী কায়েদা ‘তাগলীব’ এর প্রয়োগ করতে হবে।
দ্বিতীয়ত, ফেরেশতাদের নিজস্ব কোনো ইচ্ছে নেই। আল্লাহ্ যা বলেন, তারা তা সাথে সাথে মান্য করেন। জ্বিনদের ইচ্ছের স্বাধীনতা রয়েছে এটাও একটা প্রমান যে ইবলিস জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত ছিল।
আশা করি উত্তর বুঝতে পেরেছেন।
এখান থেকে একটা ব্যাপার অনেকটা পরিষ্কার সে জ্বীনদের অন্তর্ভুক্ত ছিল । কারণ ফেরেশতারা আল্লাহর নির্দেশ পাওয়া মাত্র তাঁর হুকুম মান্য করেন । কিন্তু জ্বীনদের ইচ্ছের স্বাধীনতা রয়েছে। তাই সে যখন আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করে আল্লাহ তাকে বেহেশত থেকে বের করে দেন ।
এই নিয়ে আমি PYTHEYA থেকে একটি হাদিস পরেছিলাম “ইবলিসের নায়ক থেকে খলনায়কে রুপান্তরের ধাপগুলি। “ সেখানে তাকে স্পষ্ট জ্বীন বলা হয়েছে
======================== Needs and Advice ==================== ✔Email:- [email protected] ✔Phone:- +8801706-917791 ☺ ===========FOLLOW US=============☺ SUBSCRIBE►LIKE►COMMENT►SHARE► ►► / peacewazbd ►► / shantitv ►► / peacewazbd ►► / mkhalilurr ►► / khalilurrahma. . ◉ প্রতিদিন নতুন নতুন ভিডিও দেখতে চ্যানেলটি Subscribe করুন !! ▶ ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক দিন, শেয়ার করুন আর অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন!! ▶ Copyright Disclaimer : Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. If you like the video, please like, comment and share it with your friends. Don't forget to subscribe. I have two more channels to visit. Hope you see something better. Thanks. @peace waz bd @শান্তি টিভি - shanti tv #peacewazbd #ইবলিশ_শয়তান #Zakir_Naik
Информация по комментариям в разработке