দেশসেরা মুফাসসিরের সেরা তাফসীর || আইয়ুব নবী ও রহিমা বিবির আসল ঘটনা || Allama Mozammel Haque New Waz

Описание к видео দেশসেরা মুফাসসিরের সেরা তাফসীর || আইয়ুব নবী ও রহিমা বিবির আসল ঘটনা || Allama Mozammel Haque New Waz

সূরা সোয়াদ এর ধারাবাহিক তাফসীর, পর্ব-৪, আয়াত : ৪১-৬৪ || Sura Soyad tafsir : 41-64 || অধ্যক্ষ মাওলানা মোজাম্মেল হক || Principle Mau. Mozammel Haque || Tahjib Center.

#tahjibcentermozammelhaque
#সুরা_সোয়াদ


وَاذْكُرْ عَبْدَنَا أَيُّوبَ إِذْ نَادَى رَبَّهُ أَنِّي مَسَّنِيَ الشَّيْطَانُ بِنُصْبٍ وَعَذَابٍ
স্মরণ করুণ, আমার বান্দা আইয়্যুবের কথা, যখন সে তার পালনকর্তাকে আহবান করে বললঃ শয়তান আমাকে যন্ত্রণা ও কষ্ট পৌছিয়েছে। [সুরা সা’দ - ৩৮:৪১]
ارْكُضْ بِرِجْلِكَ هَذَا مُغْتَسَلٌ بَارِدٌ وَشَرَابٌ
তুমি তোমার পা দিয়ে ভূমিতে আঘাত কর। ঝরণা নির্গত হল গোসল করার জন্যে শীতল ও পান করার জন্যে। [সুরা সা’দ - ৩৮:৪২]
وَوَهَبْنَا لَهُ أَهْلَهُ وَمِثْلَهُم مَّعَهُمْ رَحْمَةً مِّنَّا وَذِكْرَى لِأُوْلِي الْأَلْبَابِ
আমি তাকে দিলাম তার পরিজনবর্গ ও তাদের মত আরও অনেক আমার পক্ষ থেকে রহমতস্বরূপ এবং বুদ্ধিমানদের জন্যে উপদেশস্বরূপ। [সুরা সা’দ - ৩৮:৪৩]
وَخُذْ بِيَدِكَ ضِغْثًا فَاضْرِب بِّهِ وَلَا تَحْنَثْ إِنَّا وَجَدْنَاهُ صَابِرًا نِعْمَ الْعَبْدُ إِنَّهُ أَوَّابٌ
তুমি তোমার হাতে এক মুঠো তৃণশলা নাও, তদ্বারা আঘাত কর এবং শপথ ভঙ্গ করো না। আমি তাকে পেলাম সবরকারী। চমৎকার বান্দা সে। নিশ্চয় সে ছিল প্রত্যাবর্তনশীল। [সুরা সা’দ - ৩৮:৪৪]
وَاذْكُرْ عِبَادَنَا إبْرَاهِيمَ وَإِسْحَاقَ وَيَعْقُوبَ أُوْلِي الْأَيْدِي وَالْأَبْصَارِ
স্মরণ করুন, হাত ও চোখের অধিকারী আমার বান্দা ইব্রাহীম, ইসহাক ও ইয়াকুবের কথা। [সুরা সা’দ - ৩৮:৪৫]
إِنَّا أَخْلَصْنَاهُم بِخَالِصَةٍ ذِكْرَى الدَّارِ
আমি তাদের এক বিশেষ গুণ তথা পরকালের স্মরণ দ্বারা স্বাতন্ত্র্য দান করেছিলাম। [সুরা সা’দ - ৩৮:৪৬]
وَإِنَّهُمْ عِندَنَا لَمِنَ الْمُصْطَفَيْنَ الْأَخْيَارِ
আর তারা আমার কাছে মনোনীত ও সৎলোকদের অন্তর্ভুক্ত। [সুরা সা’দ - ৩৮:৪৭]
وَاذْكُرْ إِسْمَاعِيلَ وَالْيَسَعَ وَذَا الْكِفْلِ وَكُلٌّ مِّنْ الْأَخْيَارِ
স্মরণ করুণ, ইসমাঈল, আল ইয়াসা ও যুলকিফলের কথা। তারা প্রত্যেকেই গুনীজন। [সুরা সা’দ - ৩৮:৪৮]
هَذَا ذِكْرٌ وَإِنَّ لِلْمُتَّقِينَ لَحُسْنَ مَآبٍ
এ এক মহৎ আলোচনা। খোদাভীরুদের জন্যে রয়েছে উত্তম ঠিকানা- [সুরা সা’দ - ৩৮:৪৯]
جَنَّاتِ عَدْنٍ مُّفَتَّحَةً لَّهُمُ الْأَبْوَابُ
তথা স্থায়ী বসবাসের জান্নাত; তাদের জন্যে তার দ্বার উম্মুক্ত রয়েছে। [সুরা সা’দ - ৩৮:৫০]
مُتَّكِئِينَ فِيهَا يَدْعُونَ فِيهَا بِفَاكِهَةٍ كَثِيرَةٍ وَشَرَابٍ
সেখানে তারা হেলান দিয়ে বসবে। তারা সেখানে চাইবে অনেক ফল-মূল ও পানীয়। [সুরা সা’দ - ৩৮:৫১]
وَعِندَهُمْ قَاصِرَاتُ الطَّرْفِ أَتْرَابٌ
তাদের কাছে থাকবে আনতনয়না সমবয়স্কা রমণীগণ। [সুরা সা’দ - ৩৮:৫২]
هَذَا مَا تُوعَدُونَ لِيَوْمِ الْحِسَابِ
তোমাদেরকে এরই প্রতিশ্রুতি দেয়া হচ্ছে বিচার দিবসের জন্যে। [সুরা সা’দ - ৩৮:৫৩]
إِنَّ هَذَا لَرِزْقُنَا مَا لَهُ مِن نَّفَادٍ
এটা আমার দেয়া রিযিক যা শেষ হবে না। [সুরা সা’দ - ৩৮:৫৪]
هَذَا وَإِنَّ لِلطَّاغِينَ لَشَرَّ مَآبٍ
এটাতো শুনলে, এখন দুষ্টদের জন্যে রয়েছে নিকৃষ্ট ঠিকানা [সুরা সা’দ - ৩৮:৫৫]
جَهَنَّمَ يَصْلَوْنَهَا فَبِئْسَ الْمِهَادُ
তথা জাহান্নাম। তারা সেখানে প্রবেশ করবে। অতএব, কত নিকৃষ্ট সেই আবাস স্থল। [সুরা সা’দ - ৩৮:৫৬]
هَذَا فَلْيَذُوقُوهُ حَمِيمٌ وَغَسَّاقٌ
এটা উত্তপ্ত পানি ও পঁূজ; অতএব তারা একে আস্বাদন করুক। [সুরা সা’দ - ৩৮:৫৭]
وَآخَرُ مِن شَكْلِهِ أَزْوَاجٌ
এ ধরনের আরও কিছু শাস্তি আছে। [সুরা সা’দ - ৩৮:৫৮]
هَذَا فَوْجٌ مُّقْتَحِمٌ مَّعَكُمْ لَا مَرْحَبًا بِهِمْ إِنَّهُمْ صَالُوا النَّارِ
এই তো একদল তোমাদের সাথে প্রবেশ করছে। তাদের জন্যে অভিনন্দন নেই তারা তো জাহান্নামে প্রবেশ করবে। [সুরা সা’দ - ৩৮:৫৯]
قَالُوا بَلْ أَنتُمْ لَا مَرْحَبًا بِكُمْ أَنتُمْ قَدَّمْتُمُوهُ لَنَا فَبِئْسَ الْقَرَارُ
তারা বলবে, তোমাদের জন্যে ও তো অভিনন্দন নেই। তোমরাই আমাদেরকে এ বিপদের সম্মুখীন করেছ। অতএব, এটি কতই না ঘৃণ্য আবাসস্থল। [সুরা সা’দ - ৩৮:৬০]
قَالُوا رَبَّنَا مَن قَدَّمَ لَنَا هَذَا فَزِدْهُ عَذَابًا ضِعْفًا فِي النَّارِ
তারা বলবে, হে আমাদের পালনকর্তা, যে আমাদেরকে এর সম্মুখীন করেছে, আপনি জাহান্নামে তার শাস্তি দ্বিগুণ করে দিন। [সুরা সা’দ - ৩৮:৬১]
وَقَالُوا مَا لَنَا لَا نَرَى رِجَالًا كُنَّا نَعُدُّهُم مِّنَ الْأَشْرَارِ
তারা আরও বলবে, আমাদের কি হল যে, আমরা যাদেরকে মন্দ লোক বলে গণ্য করতাম, তাদেরকে এখানে দেখছি না। [সুরা সা’দ - ৩৮:৬২]
أَتَّخَذْنَاهُمْ سِخْرِيًّا أَمْ زَاغَتْ عَنْهُمُ الْأَبْصَارُ
আমরা কি অহেতুক তাদেরকে ঠাট্টার পাত্র করে নিয়েছিলাম, না আমাদের দৃষ্টি ভুল করছে? [সুরা সা’দ - ৩৮:৬৩]
إِنَّ ذَلِكَ لَحَقٌّ تَخَاصُمُ أَهْلِ النَّارِ
এটা অর্থাৎ জাহান্নামীদের পারস্পরিক বাক-বিতন্ডা অবশ্যম্ভাবী। [সুরা সা’দ - ৩৮:৬৪]

Комментарии

Информация по комментариям в разработке