Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির || নবীনগর || ব্রাহ্মণবাড়িয়া || ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের সাক্ষী ||

  • Alebele Diary
  • 2023-11-10
  • 449
বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির || নবীনগর || ব্রাহ্মণবাড়িয়া || ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের সাক্ষী ||
  • ok logo

Скачать বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির || নবীনগর || ব্রাহ্মণবাড়িয়া || ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের সাক্ষী || бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির || নবীনগর || ব্রাহ্মণবাড়িয়া || ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের সাক্ষী || или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির || নবীনগর || ব্রাহ্মণবাড়িয়া || ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের সাক্ষী || бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির || নবীনগর || ব্রাহ্মণবাড়িয়া || ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের সাক্ষী ||

সতীদাহ প্রথা, হিন্দু ধর্মাবলম্বী কোন সদ্য বিধবা নারীকে স্বামীর চিতায় সহমরণ বা আত্মাহুতি দিতে বাধ্য করার এক অমানবিক প্রথা। কোন সময় সতীদাহ প্রথা উদ্ভব হয়, সে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায় না। তবে খ্রিস্টপূর্ব ৪ শতকে দ্বিগ্বিজয়ী সম্রাট আলেকজান্ডারের ভারত আগমনের বিবরণে সতীদাহ প্রথার সন্ধান মেলে। তাছাড়া পৌরাণিক কাহিনীগুলোয় এমন আত্মাহুতির অনেক উদাহরণ আছে।
সত্যি শব্দটি এসেছে দেবী সতির নাম থেকে। রাজা দক্ষের কন্যা ও দেবতা শিবের স্ত্রী তিনি। রাজা দক্ষ সতীর সামনে শিবকে তিরস্কার করলে স্বামীর অপমান সহ্য করতে না পেরে তিনি আত্তাহুতি দেন। তাছাড়া মহাভারতে পান্ডুর দ্বিতীয় স্ত্রী মাদ্রী স্বামীর সঙ্গে স্বেচ্ছায় সহমরণে গিয়েছিলেন। হিন্দু ধর্মের ধর্মগ্রন্থ সমূহে সহমরণের এমন কিছু ঘটনার উল্লেখ পাওয়া গেলেও সতীদাহের আদেশ কোন ধর্মগ্রন্থেই নেই। বরং বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে এমন অনেক নারী চরিত্র আছেন, যারা স্বামীর মৃত্যুর পরও বেঁচে ছিলেন। ধর্মগুরুরা এসব পৌরাণিক কাহিনী ব্যবহার করেছেন সতীদাহ প্রথার নামে নারী হত্যার ক্ষেত্র তৈরিতে।
সতীদাহের প্রথা অনুযায়ী স্বামীর মৃত্যুতে স্বেচ্ছায় স্ত্রী তার সঙ্গে এক চিতায় পুড়ে আত্মাহুতি দেওয়ার কথা থাকলেও পরবর্তীকালে লক্ষ্য করা যায় এটা আদৌ স্বেচ্ছায় হচ্ছে না। বরং জোর করে তা করা হচ্ছে। সতীদাহ প্রথা ছিল মূলত সামাজিক ও ধর্মীয় হত্যাকান্ড। মৃত ব্যক্তির সম্পত্তির দখল নিতে এবং পারিবারিক মান সম্মান নষ্ট হওয়ার ভয় থেকে মৃত ব্যক্তির আত্মীয়রা সদ্য বিধবা হওয়া নারীকে জোর করে স্বামীর চিতায় পুড়িয়ে মারতেন। হত্যাই যেন এর সহজ ও একমাত্র সমাধান ছিল। বাঙালি হিন্দুদের মধ্যে এই প্রথা চর্চার প্রবণতা অনেক বেশি ছিল। ঢাক ঢোল, শঙ্খ, ঘন্টা ইত্যাদির আওয়াজ আর চারপাশের মানুষের হৈ-হুল্লার আড়ালে চাপা পড়ে যেত বিধবার কান্নার শব্দ। বিধবা নারীকে নববধূর মত সাজিয়ে, সিঁদুর ও ফুলের মালা পরিয়ে, চন্দন ও আলতার রঙে রাঙিয়ে জ্বলন্ত চিতার ওপর তুলে দেওয়া হতো। অনেক সময় আফিম জাতীয় মাদকদ্রব্য খাইয়ে বা মাথার পেছনে আঘাত করে অজ্ঞান করে হাত-পা বেঁধে স্বামীর চিতায় তুলে ভস্ম করে দেয়া হতো। চিতা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করলে বাঁশ বা কাঠ দিয়ে আঘাত করা হতো এবং ঠেলে দেওয়া হতো আগুনের ভেতর।
শত শত বছর ধরে চলে আসা এই নৃশংসতম প্রথা মুঘল সম্রাট শাহজাহান বিলোপ করতে গিয়েও ব্যর্থ হন। তবে কোন সদ্য বিধবা নারীর শিশুসন্তান থাকলে তার সতীদাহ করার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। কিন্তু প্রত্যন্ত অঞ্চলে এমন অনেক সতীদাহের ঘটনা ঘটতো, যা সম্রাট বা তার লোকজনের কানে পৌঁছাতো না। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়ার ভয়ে ইংরেজরাও এই প্রথার বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে সাহস পাচ্ছিল না।
১৭৯৯ সালে খ্রিষ্টান ধর্মযাজক ও বাংলায় গদ্য পাঠ্যপুস্তকের প্রবর্তক উইলিয়াম কেরি এই প্রথা বন্ধের প্রয়াস নেন। গভর্নর জেনারেল লর্ড ওয়েলেসলির কাছে তিনি সতীদাহ বন্ধের আবেদন জানান। এরপর রামমোহন রায় ১৮১২ সালে সতীদাহ বিরোধী সামাজিক আন্দোলন শুরু করেন। তিনি ও তার লোকেরা বিভিন্নভাবে মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, এই প্রথা শুধু অমানবিকই নয়, বরং তা শাস্ত্র ও আইন বিরুদ্ধ। ১৮২১ সালে তিনি প্রকাশ করেন সহমরণ বিষয়ক প্রবর্তক ও নিবর্তকের সম্বাদ শিরোনামের ছোট একটি পুস্তিকা। ১৮২৮ সালে লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক বাংলার গভর্নর হয়ে আসেন। তিনি সতীদাহ প্রথার কথা আগে থেকেই জানতেন। লর্ড বেন্টিঙ্কের কাছে রামমোহন রায় সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ ঘোষণের জন্য আবেদন করেন। লর্ড বেন্টিঙ্ক রামমোহনের যুক্তির সার্বত্তা অনুভব করে আইনটি পাশে উদ্যোগী হন। ব্রিটিশ শাসনের ক্ষেত্রে ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও তিনি ১৮২৯ সালের ৪ ডিসেম্বর সতীদাহ প্রথা কে নিষিদ্ধ ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করে আইন পাশ করেন।
খ্রিস্টান মিশনারি, ব্রাহ্মসমাজ ও প্রগতিশীল হিন্দুরা তার পাশে দাঁড়ালেও হিন্দু সমাজের রক্ষণশীল ব্যক্তিরা এই আইনকে হিন্দু ধর্মের অপর আঘাত হিসেবে অভিহিত করেন। সমাজের ধর্মীয় রক্ষণশীল ব্যক্তিরা ধর্মসভা গঠন করে এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করে তারা লন্ডনের প্রিভি কাউন্সিলে আপিলও করেন। আপিলে অংশ নিতে দিল্লির বাদশা আকবরের সহায়তায় রামমোহন রায় ইংল্যান্ডে যান। বেদ, উপনিষদ, সংহিতা, পুরান থেকে যুক্তি দেখিয়ে তিনি প্রিভি কাউন্সিলে প্রমাণ করেন সতীদাহ প্রথা শুধু অমানবিকই নয়, উপরন্তু এটি হিন্দু ধর্মের শাস্ত্র বিরোধী। ১৮৩২ সালে প্রিভি কাউন্সিল রক্ষণশীল হিন্দুদের আপিল খারিজ করে লর্ড বেন্টিঙ্কের এর আদেশ বহাল রাখেন। এই বিজয়ের প্রেক্ষিতে দিল্লির বাদশা দ্বিতীয় আকবর রামমোহন কে রাজা উপাধিতে ভূষিত করেন। এরপর ভারতবর্ষ থেকে সতীদাহ প্রথা পুরোপুরি বন্ধ করতে আরো তিন দশক লেগে যায়।
এমনই ইতিহাসের এক জঘন্যতম নিদর্শন রয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার বিদ্যাকুট গ্রামে। এটি নির্মাণ করেছিলেন বিদ্যাকুটের প্রসিদ্ধ হিন্দু দেওয়ান বাড়ির লোক দেওয়ান রাম মানিক। ১৮৩৫ সনে রাম মানিকের মাতাকে এই সতীদাহ মন্দিরটিতে সর্বশেষ সতীদাহ বরণ করতে হয়। সর্বশেষ সতীদাহ বরণকারীর নামে পূর্বে একটি শ্বেত পাথরের নাম ফলক বসানো ছিল। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এটি নষ্ট হয়ে যায়। বিদ্যাকূটে তাদের বংশধরেরা না থাকায় সেই সতী নারীর নাম জানা যায়নি।

#বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির
#সতীদাহ মন্দির ব্রাহ্মণবাড়িয়া
#travel video
#historical place

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]