Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть পৃথিবীর অর্ধেক মানুষের মৃত্যু অনিবার্য ,বলছেন বিজ্ঞানীরা ||The death of half the world's people

  • happy sunrise amazing
  • 2021-05-28
  • 3770
পৃথিবীর  অর্ধেক মানুষের মৃত্যু অনিবার্য  ,বলছেন বিজ্ঞানীরা ||The death of half the world's people
earthNASAenvironmentalstudyNOAAoceanocean studyNationalGeo GeographiGeographic societyNational GeoWHOPicsInternetpeopleScientistslosesbalanceEarth BalanceHappy Sunrise AmazingApurba Roy
  • ok logo

Скачать পৃথিবীর অর্ধেক মানুষের মৃত্যু অনিবার্য ,বলছেন বিজ্ঞানীরা ||The death of half the world's people бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно পৃথিবীর অর্ধেক মানুষের মৃত্যু অনিবার্য ,বলছেন বিজ্ঞানীরা ||The death of half the world's people или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку পৃথিবীর অর্ধেক মানুষের মৃত্যু অনিবার্য ,বলছেন বিজ্ঞানীরা ||The death of half the world's people бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео পৃথিবীর অর্ধেক মানুষের মৃত্যু অনিবার্য ,বলছেন বিজ্ঞানীরা ||The death of half the world's people

পৃথিবীর ৫০% মানুষের মৃত্যু অনিবার্য , বলছেন বিজ্ঞানীরা||Scientists say ,50% of people will die if the earth loses its balance
--------------------------------------------------------------------------------------------------
জন অরণ্য।
প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে 1800 সাল অব্দি পৃথিবীর জনসংখ্যা -1 বিলিয়ন।
1800 থেকে 1920 , ঠিক 120 বছরে হয়ে গেল দ্বিগুন, 2 বিলিয়ন।
1970, এবার মাত্র 50 বছরে আবার হয়ে গেল দ্বিগুন, 4 বিলিয়ন।
2020 , আবার 50 বছরে পৃথিবীর জনসংখ্যা ছাড়ালো 8 বিলিয়ন।
WHO জানাচ্ছে 2050 এ পৃথিবীর জনসংখ্যা ছাড়াবে 15 বিলিওনের বেশি। মাত্র 220 বছরে পৃথিবীর জনসংখ্যা অকল্পনীয় হারে বেড়েছে 1 বিলিয়ন থেকে 8 বিলিয়ন।
( 1 বিলিয়ন =100 কোটি)
এবার প্রশ্ন হলো, এসব মাথায় এলো কেন? এটা তো অফ টপিক। এর সাথে বেড়ানোর সম্পর্ক কোথায়? আসলে এখন খেয়ে কাজ নেই, কোথায় যাবার নেই ,
কিচ্ছু করার নেই , তাই এই সব হাবিজাবি মাথায় ঘুরছে। দ্বিতীয়ত, Dan Brown এর লেখা Infarno বইটা। ওটাই পড়ছিলাম। খুব টান টান লেখা,
যেখানে একজন জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার বিজ্ঞানী WHO র ডিরেক্টরকে বোঝাচ্ছেন জনসংখ্যার এই exponential growth বা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধির ব্যাপারে।
একটা প্রজাতি একটা পরিবেশে শুধুই ব্যাপক বৃদ্ধির কারণে দ্রুত নিঃশেষ (extinct) হয়ে যাবে। তার মতে এটা কমাতেই হবে। একটা মারাত্মক সিদ্ধান্ত নিতে হবে,
পৃথিবীর জন সংখ্যা অর্ধেক করে ফেলতে হবে....। সব মিলিয়ে একটা টান টান লেখা। কিন্তু বিষয়টার একটা গভীরতা আছে নিঃসন্দেহে।
বুঝলাম , কেন পুজো বা শীতের সময় সব ট্রেনের বুকিং 15 মিনিটে শে ষ হয়ে যায়। কেন 1 দিন দেরি করলে দার্জিলিং বা সিকিমে হোটেল বুকিং পাওয়া যায় না।
গেলেও যা খুশি চার্জ করে। শনি রবিবার মন্দারমনিতে 1200টাকার হোটেল 3 হাজারে যায়, তাও যদি পাওয়া যায়। কেন লক ডাউন ঘোষণার পর বাসের মাথায় চেপে
ট্রেনের দরজায় ঝুলে লোক বাড়ি ফেরে। হাওড়া বা শিয়ালদায় কষ্ট করে হাঁটতে হয় না, লোকেই ঠেলেই নিয়ে যায়। যেদিকে তাকাই শুধু মাথা আর মাথা। কালো,
সাদা, টেকো, টেরিকাটা শুধুই মাথা আর মাথা। জন অরণ্য। আমাদের প্রত্যেকদিনের যাবতীয় কিছু এর সাথে সরাসরি যুক্ত, শুধু বেঁচে থাকা, বাজার করা থেকে
নিয়ে বেড়ানো পর্যন্ত। বা হালের অক্সিজেন , হসপিটালের বেড বা ওষুধ ঘাটতি।
পৃথিবীর পরিবেশ, খাদ্য ভান্ডার, জলের সোর্স( natural resources) কিছুই এই বিপুল জনসংখ্যার জন্য উপযুক্ত নয়। সব কিছুই প্রয়োজনের তুলনায় অনেক অনেক কম।
ভবিষ্যতে এত লোকের খাবার আর জল পৃথিবী জোগাতে পারবে না। কোনো ভাবেই সম্ভব নয়। স্রেফ না খেতে পেয়েই মারা যাবে বিপুল সংখ্যায় মানুষ, স্রেফ জলের অভাবে মরুভূমি
হয়ে যাবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শহরগুলো নিউ ইয়র্ক থেকে কলকাতা। একটা কোনো ফাঁকা জায়গা থাকবে না যেখানে যাওয়া যায়। সমস্ত বন্যপ্রাণী লুপ্ত (extinct)হয়ে যাবে,
কারণ তাদের বাঁচার জন্য থাকবে না কোনো প্রাকৃতিক পরিবেশ। সমুদ্রও রেহাই পাবে না, খাদ্য যোগান আর সমুদ্রের দূষণের কারণে অধিকাংশ সামুদ্রিক প্রাণীও লুপ্ত হয়ে যাবে।
এই বিপুল জনসংখ্যার প্রয়োজনের জিনিস উৎপাদনের জন্য ঠিক কত কলকারখানার আর যানবাহনের দরকার পড়বে? আর তার থেকে কত পলুশন হতে পারে তার আভাস সহজেই পাওয়া যায়। যত কারখানা যানবাহন ততই পলুশন।
আসলে আমরা যে সব বিষয় গুলো নিয়ে প্রচুর আলোচনা করি যেমন পরিবেশ দূষণ, বাতাসের দূষণ, প্লাস্টিক দূষণ, ওজন স্তরে ভাঙ্গন( ozone depletion), climate change,
এই সবেরই পিছনে একটাই কারণ, জন অরণ্য। পলুশনটা একটা সিম্পটম। রোগ নয়। রোগটার নাম জন অরণ্য। আমরা সব সময়ই সিম্পটম গুলো নিয়ে আলোচনা করি, মূল রোগটা নিয়ে নয়।
কলকারখানা যত বাড়বে ততই বাড়বে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইড। আর তার ফলে বাড়বে পৃথিবীর তাপমাত্রা। বাড়বে সমুদ্রের জলের গড় তাপমাত্রা (average temp) ।
যার ফলে সমুদ্রে তৈরি হবে একটার পর একটা সুপার সাইক্লোন। বিপুল শক্তিতে আছড়ে পড়বে মহাদেশগুলোর উপর। আমরা দেখছি যা হয়ে চলেছে গত কিছু বছর ধরে। ভারত মহাসাগরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা 28 ডিগ্রি।
যা এখন বেড়ে হয়ে যাচ্ছে 32/34/ এমনকি 36 অব্দি। যার ফলে একের পর এক তৈরি হচ্ছে আমফানের মতো সুপার সাইক্লোন। প্রকৃতির রুদ্ররোষে লন্ডভন্ড পৃথিবী। অথচ এর কোনো সহজ সমাধানই নেই।
এই বিপুল জন অরণ্যের বিপুল প্রয়োজন মেটাতে প্লাস্টিকের আর কি বিকল্প হতে পারে? কাঠ বা মেটাল? এত কাঠ বা মেটাল পৃথিবীতে নেই। এত যানবাহনের আর কি বিকল্প হতে পারে? আদৌ পারে কি?
আরো আছে, পরিবেশ পরিবর্তনের ( climate change) কারণে জেনেটিক মিউটেশন ঘটছে ভাইরাসের। সাধারণ চেনা ভাইরাস ও চেনা রোগগুলোই আজকাল হয়ে উঠছে মারাত্মক প্রাণঘাতী।
পরিবর্তন হয়ে জন্ম নিচ্ছে নতুন নতুন প্রাণঘাতী ভাইরাস। রাশিয়ান polar exploration বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন , মেরু বরফ গলে গিয়ে তলা থেকে বেরিয়ে আসছে লক্ষ লক্ষ বছর আগেকার চাপা
পড়ে যাওয়া মারাত্মক ভাইরাসগুলো। যেমন এনথ্রাক্স।
Biologically এটা প্রমাণিত যে, একটা নির্দিষ্ট প্রাকৃতিক পরিবেশে( ecological system) একটা প্রজাতি (species ) একটা সংখ্যার বেশি থাকতে পারে না।
তা হলে কি অদূর ভবিষ্যতে এই ভাইরাস গুলোই হয়ে উঠবে সেই ব্যালান্স ফ্যাক্টর? যা কিনা মহামারী রূপে আবার অর্ধেক করে দেবে পৃথিবীর জন সংখ্যা। যেমন করেছিল প্লেগ, ব্ল্যাক ডেথ, স্প্যানিশ ফ্লু বা হালের কোভিড।
প্রশ্ন হলো এর পর কি??
তথ্য সূত্র: NASA environmental study. NOAA ocean study. National Geo Geographic society. WHO.
Pics. Internet.

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]