মাছের যত্নে ১০০% সুরক্ষা দিবে Aqua Clean

Описание к видео মাছের যত্নে ১০০% সুরক্ষা দিবে Aqua Clean

মাছ চাষিদের জন্যে সবচেয়ে কঠিন সময় হলো শীত মৌসুম। এ সময়ে কুয়াশা, ঠাণ্ডা, আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে নানা সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে বিভিন্ন রোগবালাই ও ব্যাকটেরিয়াজনিত অসুখের পরিমাণ বেড়ে যায়। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে এ সময়ে মাছের যত্ন নেওয়ার জন্যে পরামর্শ দিয়েছেন সিফাতুল ইসলাম।
শীতের সময়ে মাছে রোগের প্রাদুর্ভাব সবচেয়ে দেখা দেয়। এ সময় মাছের খাওয়া দাওয়া অনেকটাই বন্ধ থাকে। বেঁচে থাকার জন্যে অল্প পরিমাণে খায়। ব্যাঙ যেমন শীতে লুকিয়ে থেকে বেঁচে থাকে, মাছও ঠাণ্ডা থেকে দূরে থাকতে চায়। এ সময়ে বিভিন্ন রোগবালাই ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ বেশি হয়ে থাকে।
শুরুতেই পরিচর্যার বিষয়ে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। এ সময়ে একর প্রতি আধা কেজি করে একুয়া ক্লিন ৩০ থেকে ৪০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ঠাণ্ডা অবস্থায় সমস্ত পুকুরে ছিটিয়ে দিতে হবে। পুকুরে মাছের ঘনত্বকে খুবই গুরুত্ব দিতে হবে। কোনোভাবেই যেন মাছের পরিমাণ বেশি না হয়। স্বাভাবিক অনুপাত হলো প্রতি শতকে চার ইঞ্চি আকারের ৪০টা পোনা রাখা যাবে। আকারে বড় হলে সংখ্যা কমে আসবে।
শীতের সময়ে জাল দিয়ে ঘন ঘন মাছ ধরা যাবে না। খুবই জরুরি হলে জাল নামাতে হবে পুকুরে। খাবারে দেওয়ার সময়ে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। পরিমিত খাবার দেওয়ার বিষয়ে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। অপরিমিত খাবার দিলে একদিকে অপচয় হবে অপরদিকে ক্ষতিও। অতিরিক্ত খাবার দিলে পানির নিচে পচে গ্যাস তৈরি হবে। মাছের আয়তনের ওপর খাবার দিতে হবে। এক থেকে দুই ভাগ দিলেই হবে। দুইটা সময়ে খাবার দিতে হবে। সকাল ও বিকেলে খাবার দেওয়া উচিত।
এছাড়া মনে রাখতে হবে, পুকুরে পানি কমে দূষিত হয়ে যায় বলে শীতকালে মাছের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। কার্প ও শিং জাতীয় মাছে ড্রপসি বা উদর ফোলা রোগ দেখা দেয়। মাছের ক্ষত রোগ যাতে না হয় সে ব্যবস্থা করতে হবে। আর এ রোগের প্রতিকারে প্রতি কেজি খাদ্যের সাথে ১০০ মিলিগ্রাম টেরামাইসিন বা স্ট্রেপটোমাইসিন পরপর সাত দিন খাওয়াতে হবে। মাছ চাষ বিষয়ে যেকোনও পরামর্শের জন্য কাছের উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করে পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
একুয়া ক্লিন পেতে যোগাযোগ করতে পারেন
দিনান এগ্রো
০১৭১২- ৮২৩১৯৮

Комментарии

Информация по комментариям в разработке