Скачать или смотреть কিভাবে সত্যে পৌঁছানো যায় | সুদেষ্ণা গাঙ্গুলী | ভারতের সাধক ও সাধিকা

ইন্টারন্যাশনাল বেদান্ত সোসাইটির কলকাতার মহিলা শাখার তরফ থেকে তৃষিতা সেন ও সুদেষ্ণা গাঙ্গুলী বলছি।

আমাদের আপনাদের সবার কাছে একটি আবেদন আছে।

মূল কলকাতার বুকে ইন্টারন্যাশনাল বেদান্ত সোসাইটির সন্ন্যাসিনী-ব্রহ্মচারিণী ও ভবিষ্যতে যারা সন্ন্যাসিনী হতে ইচ্ছুক তাদের একত্র থাকার জন্য একটি আশ্রমের প্রয়োজন।

আপনারা গত প্রায় আড়াই বছর আমাকে (তৃষিতা সেন) ও সুদেষ্ণা গাঙ্গুলিকে বেদান্ত নিয়ে আলোচনা করতে দেখেছেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন নিছক আবেগের বশে আমরা এই পথ বেছে নেইনি।

মূল কলকাতার বুকে একটি আশ্রম আমাদের বড়ই প্রয়োজন সন্ন্যাসিনীদের ও মেয়েরা যারা ভগবান ও অদ্বৈত বেদান্তকে জীবনে আদর্শ তৈরী করে বাঁচতে চায় ও সমাজের সর্বস্তরের মানুষদের জন্য নিজের জীবন এগিয়ে দিতে চায়— “পরার্থে”, তাদের জন্য।

সেই আশ্রম তৈরির জন্য প্রভূত অর্থের প্রয়োজন।

আশা করি গত আড়াই বছরে আমরা সামান্য বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে পেরেছি যে আমরা অর্থ নিয়ে অনর্থ করবো না।

আপনাদের কাছে একান্ত আবেদন আপনারা এই মহান ব্রতে সহায় হন।

প্রতিটা টাকার হিসাব এবং ১ টাকা কেউ দান করলেও আমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে মাথা পেতে নেব এবং তার mail-id অথবা whatsapp number-এ সেই ১ টাকার রশিদ পৌঁছে যাবে।

এই আশ্রম নিয়ে আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নীচে বিস্তারে লিখলাম—

১) অদ্বৈত বেদান্তের মূল চর্চা কেন্দ্র হবে। রোজ নিত্যপ্রতি বেদান্তের চর্চা হবে। নিজের ভিতরের আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে উঠতে জোর দেওয়া হবে।

২) যেহেতু মায়েদের আশ্রম হবে তাই কেবল প্রার্থনার সময় পুরুষ ভক্ত আসতে পারবেন।

৩) আধ্যাত্মিকতার পাশাপাশি যেই সমস্ত মেয়েরা আসবেন তাদের প্রাচীন ভারত ও বর্তমান ইতিহাস সম্বন্ধে শিক্ষা দেওয়া হবে। শিক্ষা দেবেন বিশিষ্ট শিক্ষিকা যাতে তারা পুনরায় বৈদিক যুগের ভারতের নারীদের অধিকার সম্বন্ধে সচেতন হোন এবং নিজেরা নিজেদের আধুনিকতার পাশাপাশি আত্মজ্ঞান লাভে উৎসাহিত হয়ে গার্গী, মৈত্রেয়ী, অপালা, লোপামুদ্রা, উভয়ভারতী প্রমুখ সাধিকাগনের যোগ্য অনুবর্তীনি হিসাবে তৈরি হতে পারেন।

৪) প্রতি মাসে একবার বা দুইবার আশ্রমে অথবা কোনও দরিদ্র অঞ্চলে রেজিস্টার্ড ফার্মাসিস্ট ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে মেডিক্যাল ক্যাম্পের আয়োজন হবে।

৫) প্রতি সপ্তাহে পিছিয়ে পড়া মানুষ নারী পুরুষ নির্বিশেষে (নারীদের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার) বেদান্তের সেমিনার কলকাতার বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে আয়োজন করা হবে।
যাতে বাইরের সাহায্যের থেকে নিজের অন্তরের সাহায্য তারা বোধ করে নিজেরাই নিজেদের সাহায্য করতে পারে।

৬) আশ্রম তৈরি হলে আলাদা “জনসেবা”-র ফান্ড থাকবে সেই ফান্ডে যা টাকা আসবে সেই টাকায় সাধ্যমতো আমরা জনসেবা করবো।

৭) একটি বড় লাইব্রেরি তৈরি হবে যেখানে বিভিন্ন ধরণের বই থাকবে যা পড়ে মানুষ নিজেকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।


কিন্তু আমাদের মূল লক্ষ্য থাকবে বেদান্ত চর্চার মাধ্যমে মানুষের অন্তর্নিহিত শক্তিকে জাগিয়ে তোলা।

এইসবই ভবিষ্যত পরিকল্পনা তা বাস্তবায়ন সম্ভব মূল কলকাতার বুকে ইন্টারন্যাশনাল বেদান্ত সোসাইটির মায়েদের আশ্রম তৈরী হলে।

আপনাদের সবাইকে বিনীত অনুরোধ এই মহান কার্য্যে মুক্ত হস্তে দান করুন।

সংস্থায় দেওয়া আপনাদের আর্থিক দান ভারতীয় আয়কর আইনের ৮০জি ধারায় আয়করমুক্ত।

নিজের মেইল আইডি অথবা whatsapp নাম্বার সহ দানের অর্থ পাঠাবেন নিম্নলিখিত ব্যাংক একাউন্টে—

Axis Bank LTD
A/C No - 920010073651374
NAME - INTERNATIONAL VEDANTA SOCIETY
IFSC CODE - UTIB0004023
BRANCH - KALINDI, WB

কেউ যদি ড্রাফট্ অথবা চেকের মাধ্যমে আশ্রম সংক্রান্ত কাজের জন্য টাকা পাঠাতে চান তাহলে অবশ্যই চেকের উপর account payee লিখবেন।
চেকের বিপরীত দিকে সাদা অংশে A/C no- 920010073651374, নিজের মোবাইল নম্বর লিখে দেবেন, যাতে চেক ক্লিয়ার হলে আপনি জানতে পারেন।

চেক পাঠিয়ে 8902839837 এই নম্বরে whatsapp অথবা ফোন করে দয়া করে জানিয়ে দেবেন। আমরা ২৪ ঘন্টার মধ্যে সংস্থার তরফ থেকে প্রাপ্তি রশিদ পাঠিয়ে দেব।

ইন্টারন্যাশনাল বেদান্ত সোসাইটির মেইল আইডি—
[email protected]
whatsapp no- 89028 39837
ফোন নম্বর- 89028 39837

আপনারা দয়া করে টাকা পাঠিয়ে একটা স্ক্রিনশট এই mail-id অথবা Whatsapp Number এ পাঠাবেন।

যেকোনও প্রয়োজনে ফোন করবেন।

২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনারা আপনাদের দানের টাকার রশিদ পেয়ে যাবেন যা ভারতীয় আয়কর আইনের ৮০জি ধারায় আয়করমুক্ত।

বিনীত,
তৃষিতা সেন
সুদেষ্ণা গাঙ্গুলী

ধন্যবাদ 🙏🙏
..........................


Our Social Link

YouTube channel
   / @bharatersadhakosadhika  

Facebook
  / pronay.sen.31  

Facebook Page
  / yourpronay  

Facebook Group
  / 969585473181892  

Instagram
  / iampronay  

  / yourpronay  

Twitter
  / pronayspeaking  
..........................



#spirituality #ভগবান #Ramkrishna