যার তাকওয়া নেই সে মুসলিম নয়-ফলে জাহান্নাম ।। জুমার খুতবা । মাকতুম ইসলামিক মিডিয়া

Описание к видео যার তাকওয়া নেই সে মুসলিম নয়-ফলে জাহান্নাম ।। জুমার খুতবা । মাকতুম ইসলামিক মিডিয়া

#যার তাকওয়া নেই সে মুসলিম নয়-ফলে জাহান্নাম ।। জুমার খুতবা । মাকতুম ইসলামিক মিডিয়া । Jumar Khutba । Maktum Islamic Media
======================================


#যার_তাকওয়া_নেই_সে_মুসলিম নয়-ফলে জাহান্নাম
#মাকতুম_ইসলামিক_মিডিয়
#Maktum_Islamic_Media
#মাকতুম_ইসলামিক_মিডিয়া
#jumar_khutba
#muslimlife
#islaminbangla
#islamicvideo
#জুমার_খুতবা
#আজ জুম্মার খুতবা,
#জুম্মা খুতবা জুমা খুতবা,
#jumma khutba 2024,
#juma khutba,
#jumma khutba bangla,
==================================
জুম্মা খুতবা 2024,
জুমার খুৎবা,
জুম্মার খুতবা বাংলা,
জুম্মার খুতবা,
আজ জুম্মার খুৎবা,
জুম্মার খুতবা বাংলাদেশ,
জুম্মার খুতবা তিলাওয়াত,
জুমার খুতবা লাইভ,
জুম্মা খুতবা আলহামদুলিল্লাহ,
জুম্মার খুতবা শুরু,
জুম্মার খুতবা বয়ান,
জুমার খুতবা সুন্দর কন্ঠ,
জুম্মার খুতবা সুন্দর,
জুম্মার নামাজের খুতবা,
জুম্মার খুৎবা পূর্ণ,
আজ জুম্মার খুতবা,
জুম্মা খুতবা জুমা খুতবা,

jumma khutba 2024,
juma khutba,
jumma khutba bangla,
jummah khutbah,
jumma khutba today,
jumma khutba bangladesh,
jumma khutba tilawat,
juma khutba liv,
jumma khutba alhamdulillah,
jummah khutbah beginning,
jumma khutba bayan,
juma khutba beautiful voice,
jumma khutba beautiful,
jumma namaz er khutba,
jumma khutba full,
jummah khutbah today,
jumma khutba juma khutba,


*** তাকওয়া (আরবি: تقوى) শব্দের অর্থ বিরত থাকা, বেঁচে থাকা, নিষ্কৃতি লাভ করা, ভয় করা, নিজেকে রক্ষা করা।
ব্যবহারিক অর্থে:
দ্বীনদারি, ধার্মিকতা, পরহেজগারি, আল্লাহভীতি, খোদাভীতি, আত্মশুদ্ধি , আল্লাহ ও সত্যের প্রতি সচেতন এবং পরিজ্ঞাত হওয়া, "ধর্মপরায়ণতা, আল্লাহর ভয়" ইত্যাদি বোঝায়।

ইসলামি পরিভাষায়,
সর্বাবস্থায় আল্লাহ তাআলাকে ভয় করে হারাম থেকে বেঁচে থাকা এবং তাঁর হুকুম-আহকাম মেনে চলাই হল তাকওয়া।[১] অন্যকথায় সকল প্রকার হারাম থেকে নিজেকে রক্ষা করে কুরআন সুন্নাহ মোতাবেক জীবন পরিচালনা করাকে তাকওয়া বলা হয়।

এটি প্রায়শই কুরআনে পাওয়া যায়। যারা তাকওয়া অনুশীলন করে — ইবনে আব্বাসের ভাষায়, "আল্লাহর সাথে শিরক পরিহার করে এবং তাঁর আনুগত্যে কাজ করে এমন বিশ্বাসী"- তাদের বলা হয় মুত্তাকি (আরবি: مُتَّقِينَ, আল-মুত্তাকিন, ধার্মিক) বা তাক্বী (আরবি: تقي)।

"তাকওয়া" শব্দটি ওয়াকা (আরবি: وقى) ক্রিয়া থেকে উদ্ভূত হয়েছে, যার আক্ষরিক অর্থ আত্মরক্ষা, সংরক্ষণ, সুরক্ষা, ঢাল ইত্যাদি। আরবি শব্দ তাকওয়া মানে "সহনশীলতা, ভয় এবং বিরত থাকা। সূরা লাইল এর ৮ নং আয়াত অনুযায়ী তাকওয়ার বিপরীত হলো ইস্তিগনাহ (আরবি: اسْتِغْنَاء), এটি আরবি ক্রিয়ামূল গনী (আরবি: غَنِيٌّ) থেকে এসেছে, যার অর্থ অভাবমুক্ত হওয়া, সুতরাং ইস্তিগনাহর যে সকল অর্থ হতে পারে বা যে সকল আভিধানিক অর্থ পাওয়া গিয়েছে সে অনুযায়ী এর ইসলামী অর্থ হলো আল্লাহর সীমা থেকে মুক্ত হওয়া, বেপরোয়া আচরণ করা, বাড়াবাড়ি করা, সীমালঙ্ঘন করা, দুঃসাহস দেখানো, দায়িত্ব পালনে অবহেলা করা ইত্যাদি।

ইসলামিক উৎস থেকে শব্দটির কিছু বর্ণনা অন্তর্ভুক্ত:

"আল্লাহর চেতনা... ধার্মিকতা, আল্লাহর ভয়, আল্লাহর প্রতি ভালবাসা এবং আত্মসংযম"।
"আল্লাহর-চেতনা বা খোদাভীরু তাকওয়া", "পুণ্য", "সতর্কতা"।
আল্লাহর ভয়, "সতর্ক থাকা, পরকালে নিজ স্থান জেনে রাখা"। তাকওয়ার "প্রমাণ" হল আল্লাহর "ভয় পাওয়ার অভিজ্ঞতা", যা "একজন ব্যক্তিকে অন্যায় কাজ থেকে সতর্ক থাকতে অনুপ্রাণিত করে" এবং আল্লাহকে খুশি করে এমন কাজ করতে আগ্রহী করে।
আক্ষরিক অর্থে "রক্ষা করা"। সাধারণভাবে, নিজেকে "আল্লাহর ক্রোধ থেকে" রক্ষা করার জন্য "আল্লাহ যা নিষেধ করেছেন তাতে লিপ্ত না হওয়া"।

"হৃদয়ের একটি উচ্চ অবস্থা, যা একজনকে আল্লাহর উপস্থিতি এবং তাঁর জ্ঞান সম্পর্কে সচেতন রাখে।" তাকওয়া সেই ব্যক্তিকে অনুপ্রাণিত করে যে এটি "সৎ কাজ করতে" এবং নিষিদ্ধ কাজগুলি এড়িয়ে চলতে নিজের মাঝে ধারণ করে।
এরিক ওহল্যান্ডারের মতে, কুরআনিক আরবীতে, তাকওয়া বলতে বোঝায় আল্লাহর অসন্তুষ্ট করা থেকে নিজেকে রক্ষা করার পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহকে ভয় করা।
(আল্লাহর দেওয়া) নিরাপদ সীমার ভেতরে থেকে নিজেকে রক্ষা করা।
কুরআন
এরিক ওহল্যান্ডারের মতে, "তাকওয়া" শব্দটি কুরআনে ১০০ বারের বেশি ব্যবহৃত হয়েছে। [২] "অক্সফোর্ড ডিকশনারি অফ ইসলাম" অনুসারে, "তাকওয়া" শব্দটি এবং এর থেকে উৎপন্ন শব্দসমূহ কুরআনে "২৫০ বারের বেশি" উপস্থিত হয়েছে।[৩]

এটা সেই কিতাব যাতে কোন সন্দেহ নেই, (এটি) মুত্তাকিনদের (যারা তাকওয়া অবলম্বন করে অর্থাৎ আল্লাহকে মেনে চলে তাদের) জন্য হেদায়েত বা পথনির্দেশ।
=  আল-বাকারা, ২:২

তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সেই অধিক মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক তাকওয়া সম্পন্ন। নিশ্চয় আল্লাহ তো সর্বজ্ঞ, সম্যক অবহিত।
= হুজুরাত:১৩

হে মু’মিনগণ বা বিশ্বাসীগণ! আল্লাহকে তাকওয়া করো বা মেনে চলো যেমনভাবে তাঁকে তাকওয়া করা বা মেনে চলা উচিত। আর তোমরা (পরিপূর্ণ) মুসলিম বা আত্মসমর্পণকারী না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না।
=  সূরা আলে-ইমরান, ৩ঃ১০২

কাজেই তোমরা আল্লাহকে তাকওয়া কর বা মেনে চলো তোমাদের পরিপূর্ণ সাধ্য অনুযায়ী, তোমরা (তাঁর বাণী, আদেশ নিষেধ) শুন, তোমরা (তাঁর) আনুগত্য কর এবং (তাঁর পথে) ব্যয় কর, এটা তোমাদের নিজেদেরই জন্য কল্যাণকর। যারা অন্তরের সংকীর্ণতা (شُّحَّ, শুহহা) থেকে রক্ষা পেল, তারাই সফলকাম।
= সূরা তাগাবুন ৬৪ঃ১৬

বল, ‘পার্থিব ভোগ অতি সামান্য এবং যে মুত্তাকী তার জন্য পরকালই উত্তম। আর তোমাদের প্রতি খেজুরের আঁটির ফাটলে সুতো বরাবর (সামান্য পরিমাণ)ও যুলুম করা হবে না।’
=  নিসা, ৪:৭৭

বস্তুতঃ ক্ষমা করাই তাকওয়ার অধিক নিকটবর্তী এবং তোমরা পারস্পরিক সহায়তা হতে বিমুখ হয়ো না, যা কিছু তোমরা করছ আল্লাহ নিশ্চয়ই তার সম্যক দ্রষ্টা।
= বাকারা, ২ঃ২৩৭

Комментарии

Информация по комментариям в разработке