Скачать или смотреть বাংলার নবাবের ইতিহাস। History of Bangla Nawab| History Home.

The Nawab of Bengal was the hereditary ruler of Bengal Subah in Mughal India. In the early 18th-century, the Nawab of Bengal was the de facto independent ruler of the three regions of Bengal, Bihar and Orissa which constitute the modern-day Indian states of West Bengal, Bihar and Odisha and the sovereign country of Bangladesh. The Bengal Subah reached its peak during the reign of Nawab Shuja-ud-Din Muhammad Khan.They are often referred to as the Nawab of Bengal, Bihar and Orissa The Nawabs were based in Murshidabad which was centrally located within Bengal, Bihar, and Odisha. Their chief, a former prime minister, became the first Nawab. The Nawabs continued to issue coins in the name of the Mughal Emperor, but for all practical purposes, the Nawabs governed as independent monarchs. Bengal continued to contribute the largest share of funds to the imperial treasury in Delhi. The Nawabs, backed by bankers such as the Jagat Seth, became the financial backbone of the Mughal court.

The Nawabs, especially under the rule of Alivardi Khan of 16 years, were heavily engaged in various wars against the Marathas. Towards the end, he turned his attention to rebuilding and restoring Bengal.

বাংলার নবাব ছিলেন মুঘল ভারতে বাংলা সুবাহর বংশগত শাসক। ১৮ শতকের গোড়ার দিকে, বাংলার নবাব ছিলেন বাংলা, বিহার এবং উড়িষ্যা এই তিনটি অঞ্চলের স্বাধীন শাসক, যা আধুনিক ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, বিহার এবং ওড়িশা এবং সার্বভৌম দেশ বাংলাদেশ গঠন করে। নবাব সুবাহ তার সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছেছিল। তাদের প্রায়শই বাংলা, বিহার এবং ওড়িশার নবাব বলা হয়। নবাবরা মুর্শিদাবাদে অবস্থিত ছিল যা বাংলা, বিহার এবং ওড়িশার কেন্দ্রীয় স্থানে অবস্থিত ছিল। তাদের প্রধান, একজন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী, প্রথম নবাব হয়েছিলেন। নবাবরা মুঘল সম্রাটের নামে মুদ্রা জারি করতে থাকেন, কিন্তু বাস্তবিক অর্থে, নবাবরা স্বাধীন রাজা হিসেবে শাসন করতেন। দিল্লির রাজকীয় কোষাগারে বাংলার তহবিলের বৃহত্তম অংশ অবদান রাখতে থাকে। জগৎ শেঠের মতো ব্যাংকারদের দ্বারা সমর্থিত নবাবরা মুঘল দরবারের আর্থিক মেরুদণ্ড হয়ে ওঠে।

বিশেষ করে আলীবর্দী খানের ১৬ বছরের শাসনামলে নবাবরা মারাঠাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন যুদ্ধে লিপ্ত ছিলেন। শেষের দিকে, তিনি বাংলা পুনর্গঠন ও পুনরুদ্ধারের দিকে মনোনিবেশ করেন।