Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সংবাদ সম্মেলন জাতীয় প্রেস ক্লাব।

  • কপোতাক্ষ টেলিভিশন
  • 2024-09-10
  • 32
পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সংবাদ সম্মেলন জাতীয় প্রেস ক্লাব।
  • ok logo

Скачать পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সংবাদ সম্মেলন জাতীয় প্রেস ক্লাব। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সংবাদ সম্মেলন জাতীয় প্রেস ক্লাব। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সংবাদ সম্মেলন জাতীয় প্রেস ক্লাব। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সংবাদ সম্মেলন জাতীয় প্রেস ক্লাব।

বৈষম্য, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ মুক্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম গঠন ও পার্বত্য চুক্তির সাথে বাংলাদেশ সংবিধানের সাংঘর্ষিক ধারা সমূহ সংশোধনের দাবিতে-“সংবাদ সম্মেলন”
পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ (পিসিএনপি) ও পার্বত্য জেলার অসহায় পিছিয়ে পড়া নিরীহ, নিপীড়িত ও অধিকার বঞ্চিত মানুষের কথা তুলে ধরলাম।যে সকল জায়গা গুলোতে পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালীরা বঞ্চিত কিন্তু উপজাতিরা একক সুবিধা ভোগ করছেঃ
১. রাজনৈতিকভাবে তিন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত। এই ক্ষেত্রে আমরা দীর্ঘদিন থেকে দাবি করে আসছি যে - এটি উম্মুক্ত করে সারাদেশের ন্যায় ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন করা বা একজন চেয়ারম্যানেরসমপরিমাণ ক্ষমতা দিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান বাঙ্গালীদের থেকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবি।
২. আঞ্চলিক পরিষদ চেয়ারম্যানের পদটি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত। এই ক্ষেত্রেও ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন বা
চেয়ারম্যানের সমপরিমাণ ক্ষমতা দিয়ে একজন বাঙ্গালি ভাইস চেয়ারম্যান মনোনয়ন দেওয়ার দাবি।
৩. পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী/উপদেষ্টা পদটিও উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত। এই ক্ষেত্রেও বাঙ্গালীদের থেকে একজন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বাঙ্গালী প্রতিনিধি থাকা উচিত। এই ক্ষেত্রে সংরক্ষিত মহিলা এমপি পদটি উপজাতিদের থেকে নিয়োগ দেওয়া হয়, যা খুবই দুঃখ জনক ।
৪. ১৯০০ সালের শাসন বিধির মাধ্যমে উপজাতিরা এককভাবে হেডম্যান, কারবারি, সার্কেল চীফ/রাজা সহ বিভিন্ন সুবিধা ভোগ করছে উপজাতিরা। হাইকোর্ট ১৯০০ সালের শাসনবিধিকে মৃত আইন বলে একটি রায় দিয়েছেন। আমরা ইতিমধ্যেই এই আইনকে বাতিলের দাবীতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ সমাবেশ, মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছি, তিন জেলা ও ঢাকায়। ১৯০০ সালের শাসন বিধি হলো একটি কালো আইন, এটা বাতিল করতে হবে।
৫. অসাংবিধানিক ভূমি কমিশন গঠন করা হয়েছে উপজাতিদের দিয়ে। যার সদস্য:- তিন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উপজাতি, তিন সার্কেল চীফ উপজাতি ও আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান উপজাতি। এই ক্ষেত্রে জনসংখ্যানুপাতে ভূমি কমিশনকে পূনর্গঠন করতে হবে। ষোড়শ সংশোধীর মাধ্যমে কালো আইন করা হয়েছে, যেমন- রীতি, নীতি,প্রথা, পদ্ধতি। হেডম্যান, কারবারি ও রাজা/ সার্কেল চীফ যা বলবেন তা-ই আইনে পরিনত হবে। এই ক্ষেত্রে ভূমিহারা কোন বাঙ্গালী কোথাও কোন আপিল করতে পারবে না। এই কালো আইন বাতিল করতে হবে।
৬. উপজাতিদের জন্য ইনকামট্যাক্স ফ্রী, কিন্তু বাঙ্গালিদেরকে ইনকামট্যাক্স দিতে হয়। তাই অর্থনৈতিক ভাবে পার্বত্য চট্টগ্রামের বাঙ্গালীরা গরীব থেকে গরীব হচ্ছে আর উপজাতিরা দিন দিন ধনী থেকে ধনী হচ্ছে। ইনকাম ট্যাক্স পার্বত্য অঞ্চলের সকল সম্প্রদায়ের জন্য একই নিয়ম চালু করা উচিত।
৭. ব্যাংক লোন নিলে উপজাতিদের কোন সুদ দিতে হয় না, কিন্তু বাঙ্গালীদেরকে চড়াও সুদ দিতে হয়। উপজাতিরা
ব্যাংক লোন পরিশোধ করতে না, পারলে তাদেরকে অনেক ক্ষেত্রেই মওকুফ করা হয়, কিন্তু বাঙ্গালীরা পরিশোধ
করতে না পারলে তাঁদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করা হয় এবং জেলখানায় যেতে হয়। লোনের ক্ষেত্রে সকল
সম্প্রদায়ের মানুষের জন্য একই নীতি অবলম্বন করতে হবে।
৮. শিক্ষা ও চাকুরী: দীর্ঘ সময় ধরে উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত কোটা থাকায় শিক্ষা ক্ষেত্রে উপজাতিরা আজ প্রায় ৮০% শিক্ষিত আর বাঙ্গালিরা মাত্র ২০% শিক্ষিত। উপজাতি ছাত্র-ছাত্রীরা কোটার মাধ্যমে বিদেশে উচ্চতর ডিগ্রী নিতে পারে, আর বাঙ্গালিরা এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত। চাকুরী ক্ষেত্রেও বাঙ্গালীরা বিশাল বৈষম্যের শিকার। কোটার কারণে উপজাতিরা সকল ক্ষেত্রে চাকুরী পায়, আর বাঙ্গালিরা বঞ্চিত। যেমন- তিন জেলা পরিষদ গুলোতে নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রায়ই ৯২% থেকে ৯৫% উপজাতিদের নিয়োগ দেওয়া হয়,আর বাঙ্গালী ৫% মতো, তাও সেখানে তারা দারুণ একটা শুভঙ্করের ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। যেমন- বাঙ্গালী ৮% এর মধ্যে হিন্দু, বড়ুয়া সিংহভাগই ।
৯. বাজার ফান্ডে বাঙ্গালীদেরকে দীর্ঘ সময় ধরে লোন দেওয়া বন্ধ করে রেখেছে জেলা পরিষদগুলো পরিকল্পিত ভাবে। এই ক্ষেত্রে উপজাতি নেতারা ক্ষমতার সকল চেয়ারগুলো দখল করায় তাদের ইশারায় এই কাজটি করা হয়েছে। কারণ বাজার ফান্ড এলাকাগুলোতে বেশির ভাগই বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী বসবাস করে।
১০. সবশেষে ১৯৯৭ সালের পার্বত্য চুক্তি ও ১৯০০ সালের শাসন বিধির মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলের বাঙ্গালীদেরকে চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিকে পরিণত করা হয়েছে।
১১. উন্নয়ন বোর্ডে সবসময়ই উপজাতি চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়। শুধু মাত্র ২০০১ সালে বিএনপি – জামায়াত
সরকার গঠন করা হলে সেই সময় খাগড়াছড়ি থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূঁইয়াকে পার্বত্য চট্টগ্রাম
উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছিলো। আমাদের দাবী হচ্ছে, উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে যাতে একজন যোগ্য বাঙ্গালীকে নিয়োগ দেওয়া হয় ।
১২. স্থায়ী বাসিন্দা সনদের ক্ষেত্রেও বাঙ্গালীদের বড় ধরনের বৈষম্যের শিকার হতে হয়। বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য যে,- বাজার ফান্ডের প্রশাসক তথা বাজার চৌধুরী অনেক মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বাজার ফান্ডের প্লট হস্তান্তর করেন, এটি বন্ধ করা উচিত। আর হেডম্যানরা অনেক মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে জায়গার রিপোর্ট দিয়ে থাকেন যা খুবই দুঃখ জনক। ১৯০০ সালের শাসন বিধি বাতিল হলেই আমরা অনেক বড় ধরনের বৈষম্য থেকে মুক্তি পাবো। পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙ্গালিরা এসকল বৈষম্যের শিকার। পার্বত্য চট্টগ্রামে এসকল বৈষম্য
থেকে মুক্তির জন্য আপনাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা কামনা করছি। সরকারের নিকট আমার নিবেদন এই যে অসম, অসাংবিধানিক ও পবিত্র সংবিধানের সহিত সাংঘর্ষিক পার্বত্য চট্টগ্রাম শাসনবিধি-১৯০০ বাতিল ও বিদ্যমান বৈষম্যমূলক উপজাতীয় কোটা সংস্কার করে পার্বত্য কোটা চালু করার মাধ্যমে বাংলাদেশের সংবিধানের আলোকে সকল সম্প্রদায় ও জনগোষ্ঠীর সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা না হলে ভবিষ্যতে পার্বত্য চট্টগ্রামে আরও অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ মনে করে। কাজী মোঃ মজিবর রহমান, চেয়ারম্যান,পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]