আমাদের সাথে যোগাযোগের নাম্বার - ০১৮ ৬৫ ৫৫ ৫৫ ১১, ০১৮ ৬৫ ৫৫ ৫৫ ০০, ০১৬ ২৬ ৫৫ ৫৫ ১১
কোলন ক্যানসার কি || what is colon cancer || best piles doctor in Bangladesh, India
Top best piles,fistula,prolapse,anal fissure,rectal cancer of anus,surgery of anus,treatment doctor in Bangladesh, India among Asia.
Prof.Dr.SMA Erfan.
Pioneer Colorectal Surgeon in Bangladesh
MBBS, FCPS(Surgery)
Advanced Training in Colorectal Surgery
Certified Diabetologist
Professor
Bangladesh University of Health science (BUHS)
Chamber
Japan Bangladesh Friendship Hospital
Facebook :
/ proferfan
Contact: Prof.Dr.SMA Erfan. Japan Bangladesh Friendship Hospital. 55,Satmasjid Road,(Zigatola Bus Stand),Dhanmondi,Dhaka1209,Bangladesh. Helpline: +88 01626555511 or +88 01865555511
কোলন ক্যান্সারের লক্ষন ও প্রতিরোধ
অক্টোবর মাস হচ্ছে ক্যান্সার সচেতনতা মাস । তাই, কোলন ক্যান্সার সম্বন্ধে জানা সবারই আবশ্যক । কোলন অর্থাৎ বৃহদন্ত্রে ক্যান্সার একটি সাধারন ক্যান্সার । বাংলাদেশে যদিও এর সুনিদিস্ট কোনো পরিসংখ্যান নেই । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ও ইউরোপের পরিসংখ্যান মতে , এটি নারী ও পুরুষের ক্যান্সার মৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ । বাংলাদেশে এর কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও দ্রুত তা বাংলাদেশে অন্যতম মৃত্যুঝুঁকিতে পরিনত হচ্ছে । তাই সবাইকে সচেতন হতে হবে এখনই ।
কোলন ক্যান্সারের লক্ষণগুলো কী কী ?
লক্ষণ – কোলন ক্যান্সার সাধারণত ৪০ ঊদ্ধ ব্যক্তিদেরই হয় । রোগিদের সাধারনত পেট ব্যাথা , ক্ষুধামন্দ , পেট ফাঁপা ফাঁপা লাগা , ওজন কমে যাওয়া , রক্তশূন্যতা ইত্যাদি । কালো পায়খানা হতে পারে বা মলের সঙ্গে রক্ত - আম মিশ্রিত পায়খানা হতে পারে । মলত্যাগের পরও মনে হতে পারে ভালোভাবে মলত্যাগ হয়নি , আবার টয়লেটে যেতে হবে । এছাড়া রোগ ছড়িয়ে পড়লে আরও অনেক সমস্যা হতে পারে ।কোলন ক্যান্সার নির্ণয়ের সর্বোত্তম পরীক্ষা হচ্ছে কোলনস্কোপি । বর্তমানে আমরা অতি সহজেই কোলনস্কপি করতে পারি । রেকটাম অর্থাৎ কোলনের নিচের অংশে টিউমার হলে কোলনস্কোপির প্রয়োজন হয় না । এ ব্যাপারে সিগময়ডোস্কোপি নামক অপেক্ষাকৃত সহজ পরীক্ষা করা যায় । কোলনস্কোপি বা সিগময়ডস্কোপির মাধমে সরাসরি টিউমার দেখা যায় । সেখান থেকে টিস্যু নিয়ে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া যায় ক্যান্সার কিনা । তারপর অন্যান্য পরীক্ষার মাধমে নির্ণয় করা হয় চিকিৎসার ধরন । কোলন ক্যান্সার ভাল হওয়ার একমাত্র চিকিৎসা হচ্ছে অপারেশন । অপারেশনের মাধ্যমে ক্যান্সার আক্রান্ত অংশ এবং এর আশপাশ ফেলে দেওয়া হয় । এর সঙ্গে ক্যান্সারের অবস্থা ভেদে যুক্ত করা হয় কেমোথেরাপি ও রেডিও থেরাপি । আমাদের দেশে ডাক্তার কোন রোগীকে ক্যান্সারে আক্রান্ত বললে সবাই মনে করেন সব শেষ হয়ে গেল । বাস্তবে তা নয় । বর্তমানে কোলন ক্যান্সারের খুব ভালো চিকিৎসা আছে । এদেশের চিকিৎসকদের চিকিৎসায় শত শত রোগী বর্তমানে সম্পূর্ন সুস্থ আছেন । একটি শর্ত হচ্ছে , প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয় । তাই , উপরে উল্লিখিত লক্ষণগুলো দেখা দিলেই একজন কোলরেক্টাল সার্জনের শরাণাপন্ন হতে হবে ।
কোলন ক্যান্সারের লক্ষন ও প্রতিরোধ
অক্টোবর মাস হচ্ছে ক্যান্সার সচেতনতা মাস । তাই, কোলন ক্যান্সার সম্বন্ধে জানা সবারই আবশ্যক । কোলন অর্থাৎ বৃহদন্ত্রে ক্যান্সার একটি সাধারন ক্যান্সার । বাংলাদেশে যদিও এর সুনিদিস্ট কোনো পরিসংখ্যান নেই । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ও ইউরোপের পরিসংখ্যান মতে , এটি নারী ও পুরুষের ক্যান্সার মৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ । বাংলাদেশে এর কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও দ্রুত তা বাংলাদেশে অন্যতম মৃত্যুঝুঁকিতে পরিনত হচ্ছে । তাই সবাইকে সচেতন হতে হবে এখনই ।
কোলন ক্যান্সারের লক্ষণগুলো কী কী ?
লক্ষণ – কোলন ক্যান্সার সাধারণত ৪০ ঊদ্ধ ব্যক্তিদেরই হয় । রোগিদের সাধারনত পেট ব্যাথা , ক্ষুধামন্দ , পেট ফাঁপা ফাঁপা লাগা , ওজন কমে যাওয়া , রক্তশূন্যতা ইত্যাদি । কালো পায়খানা হতে পারে বা মলের সঙ্গে রক্ত - আম মিশ্রিত পায়খানা হতে পারে । মলত্যাগের পরও মনে হতে পারে ভালোভাবে মলত্যাগ হয়নি , আবার টয়লেটে যেতে হবে । এছাড়া রোগ ছড়িয়ে পড়লে আরও অনেক সমস্যা হতে পারে ।কোলন ক্যান্সার নির্ণয়ের সর্বোত্তম পরীক্ষা হচ্ছে কোলনস্কোপি । বর্তমানে আমরা অতি সহজেই কোলনস্কপি করতে পারি । রেকটাম অর্থাৎ কোলনের নিচের অংশে টিউমার হলে কোলনস্কোপির প্রয়োজন হয় না । এ ব্যাপারে সিগময়ডোস্কোপি নামক অপেক্ষাকৃত সহজ পরীক্ষা করা যায় । কোলনস্কোপি বা সিগময়ডস্কোপির মাধমে সরাসরি টিউমার দেখা যায় । সেখান থেকে টিস্যু নিয়ে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া যায় ক্যান্সার কিনা । তারপর অন্যান্য পরীক্ষার মাধমে নির্ণয় করা হয় চিকিৎসার ধরন । কোলন ক্যান্সার ভাল হওয়ার একমাত্র চিকিৎসা হচ্ছে অপারেশন । অপারেশনের মাধ্যমে ক্যান্সার আক্রান্ত অংশ এবং এর আশপাশ ফেলে দেওয়া হয় । এর সঙ্গে ক্যান্সারের অবস্থা ভেদে যুক্ত করা হয় কেমোথেরাপি ও রেডিও থেরাপি । আমাদের দেশে ডাক্তার কোন রোগীকে ক্যান্সারে আক্রান্ত বললে সবাই মনে করেন সব শেষ হয়ে গেল । বাস্তবে তা নয় । বর্তমানে কোলন ক্যান্সারের খুব ভালো চিকিৎসা আছে । এদেশের চিকিৎসকদের চিকিৎসায় শত শত রোগী বর্তমানে সম্পূর্ন সুস্থ আছেন । একটি শর্ত হচ্ছে , প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয় । তাই , উপরে উল্লিখিত লক্ষণগুলো দেখা দিলেই একজন কোলরেক্টাল সার্জনের শরাণাপন্ন হতে হবে ।
Информация по комментариям в разработке