Скачать или смотреть রাসূল সাঃ কে অপমান! আপনার অনুভূতি কেমন।শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।abdur rajjak bin yousuf. Rasul

#রাসুল_(সাঃ) কে অপমান করলে আমাদের হৃদয়ে আঘাত লাগে।
রাসূলের অপমানে যদি কাঁদে না তোর মন" "মুসলিম নয় মুনাফিক তুই রাসূলের দুশমন" --কাজী নজরুল ইসলাম !!!
আল্লাহ ও রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামে)র প্রতি ভালবাসা ! মহান আল্লাহ বলেনঃ বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করে দেন। আর আল্লাহ হলেন ক্ষমাকারী দয়ালু। (সূরা আল ইমরান আয়াত ৩১) এ আয়াতে ভালবাসা আনুগত্যকেই বুঝানো হয়েছে, অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালার ভালবাসা প্রাপ্তির জন্য আমাদের উপর একান্ত অপরিহার্য তাঁরই রাসূলের আন্তরিকতাপূর্ণ অনুসরণ করা। প্রতিটি কর্ম-কান্ডে, চিন্তা চেতনায়, আবেগ অনুভূতিতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কর্মপদ্বতি ও নির্দেশের অনুরূপ করাই আমাদের একমাত্র করণীয়। তখনই আমরা আল্লাহর ভালবাসা, সন্তুষ্টি, রহমত ও ক্ষমা আশা করতে পারি। পক্ষন্তরে আমরা যদি এমন নিয়মে নিজেদের জীবন গড়ি, যা রাসূলে খোদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুরূপ নয় তাহলে আল্লাহ তায়ালার ভালবাসা অর্জনের চেষ্টা ব্যর্থ হবে। কেননা আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কালামে ঘোষনা করেন- বল, তোমাদের নিকট যদি তোমাদের পিতা তোমাদের সন্তান, তোমাদের ভাই তোমাদের পত্নী, তোমাদের গোত্র তোমাদের অর্জিত ধন-সম্পদ, তোমাদের ব্যবসা যা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয় কর এবং তোমাদের বাসস্থান-যাকে তোমরা পছন্দ কর-আল্লাহ, তাঁর রসূল ও তাঁর রাহে জেহাদ করা থেকে অধিক প্রিয় হয়, তবে অপেক্ষা কর, আল্লাহর বিধান আসা পর্যন্ত, আর আল্লাহ ফাসেক সম্প্রদায়কে হেদায়েত করেন না। (সূরা তাওবা আয়াত ২৪) হাদীস শরীফে এসেছেঃ হযরত আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, “কোন ব্যক্তি ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না--যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তার পিতা-মাতা, এবং তার সন্তান ও সমস্ত মানুষ থেকে আমাকে বেশী মুহাব্বত করবে। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১৫/ সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৭৭)