Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть কারবালার ইতিহাস।। ইমাম হুসাইন রাঃ মাজার, কায়রো, মিশর।

  • Yakub Ali
  • 2025-07-08
  • 1619
কারবালার ইতিহাস।। ইমাম হুসাইন রাঃ মাজার, কায়রো, মিশর।
ইমামহুসাইনমাজারকারবালাইতিহাসঐতিহ্যইসলামইমানইয়াজিদশিমারকুফামিশরশিরমুবারক
  • ok logo

Скачать কারবালার ইতিহাস।। ইমাম হুসাইন রাঃ মাজার, কায়রো, মিশর। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно কারবালার ইতিহাস।। ইমাম হুসাইন রাঃ মাজার, কায়রো, মিশর। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку কারবালার ইতিহাস।। ইমাম হুসাইন রাঃ মাজার, কায়রো, মিশর। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео কারবালার ইতিহাস।। ইমাম হুসাইন রাঃ মাজার, কায়রো, মিশর।

ইমাম হুসাইন (রা.)
ইমাম হুসাইন ইবন আলি (রা.) ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.) এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র। আহলুল বায়ত তথা নবি পরিবারের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। তাঁর উপনাম আবু আব্দুল্লাহ। তাঁর উপাধি সায়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ (জান্নাতের যুবকদের সর্দার)। তিনি ইসলামের ইতিহাসের এক অসাধারণ ব্যক্তিত্ব। বীরত্ব, আপসহীনতা, আল্লাহর ফয়সালায় সন্তুষ্টি, তাওয়াক্কুল এবং সত্যের জন্য জীবন উৎসর্গের এক মহান প্রতীক তিনি।
জন্ম ও প্রাথমিক জীবন
ইমাম হুসাইন ইবন আলি (রা.) ১০ জানুয়ারি, ৬২৬ খ্রি. তথা ৪র্থ হিজরির শাবান মাসে মদিনা মুনাওয়ারায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মা জান্নাতের নারীদের সর্দার ফাতিমা (রা.)। তাঁর বাবা ইসলামের চতুর্থ খলিফা হযরত আলি (রা.), তাঁর ভাই জান্নাতের যুবকদের একজন সর্দার, তাঁর নানা স্বয়ং হযরত মুহাম্মদ (সা.), তাঁর নানি শ্রেষ্ঠতম নারীদের অন্যতম হযরত খাদিজা (রা.), তাঁর দাদী হযরত ফাতিমা বিনত আসাদ (রা), যাকে মহানবি (স) নিজের মাতৃস্থানীয় মনে করতেন। তাঁর জন্মগ্রহণের পর মহানবি (সা.) নিজেই তাঁর কানে আযান দেন এবং আকীকা করে তাঁর নাম রাখেন হুসাইন।
মহানবি (সা.) হযরত হুসাইন (রা.) কে অত্যন্ত ভালোবাসতেন। তিনি বলেছেন,
الحسَنَ والحُسَيْنَ سيِّدا شبابِ أَهْلِ الجنَّةِ
‘হাসান ও হুসাইন জান্নাতের যুবকদের সর্দার।’ (তিরমিযি)
হুসাইন (রা.) কে মহানবি (সা.) প্রাণাধিক ভালোবাসতেন। তাঁকে নিজের সাথে মসজিদে নিয়ে যেতেন। কখনো কাঁধে বসাতেন। কোলে তুলে নিয়ে চুমু দিতেন। তিনি নামাযরত থাকলে কখনও কখনও হাসান ও হুসাইন (রা.) তাঁর পিঠে চড়ে বসতেন। কখনও হুসাইন (রা.) কাঁদলে তিনি ফাতিমা (রা.) কে বলতেন, ‘তুমি কি জানো না— ওর কান্নায় আমি কষ্ট পাই?’ (সিয়ারু আলামিন নুবালা)
তিনি আরও বলেছেন,
مَنْ أَحَبَّ الْحَسَنَ وَالْحُسَيْنَ فَقَدْ أَحَبَّنِي، وَمَنْ أَبْغَضَهُمَا فَقَدْ أَبْغَضَنِ
‘যে হাসান ও হুসাইনকে ভালোবাসলো, সে আমাকেই ভালোবাসলো। যে তাঁদেরকে ঘৃণা করলো, সে আমাকেই ঘৃণা করলো।’ (তারিখু বাগদাদ)
মহানবি (সা.) যখন পৃথিবী থেকে বিদায় নেন, তখন হযরত হুসাইন (রা.) এর বয়স মাত্র সাত বছর। সেই বছরই তাঁর মা খাতুনে জান্নাত ফাতিমা (রা.) ও দুনিয়া থেকে বিদায় নেন।

চরিত্র-মাধুর্য
ইমাম হুসাইন (রা.) তাঁর নানা মহানবি (সা.) এর যোগ্য উত্তরসুরী ছিলেন। শারীরিক এবং চারিত্রিক- উভয়দিকেই তিনি মহানবি (সা.) এর সাথে সাদৃশ্য রাখতেন।
তাঁর দানশীলতা ছিল প্রবাদপ্রতিম। তিনি এমনভাবে দান করতেন যে, গ্রহীতার জন্য আশাতীত হতো। একবার একজন ক্রীতদাসের পাশ দিয়ে তিনি যাচ্ছিলেন। সেই দাস তাঁকে শ্রদ্ধাভরে একটি ছাগল উপহার দিলো।
ইমাম হুসাইন (রা.) তখন অভূতপূর্ব বীরত্ব আর আত্মত্যাগের নজির স্থাপন করেন। তিনি মাথা নত করলেন না। তিনি বললেন, ‘হে আমার জাতি! আমাকে মেরে ফেলা কি তোমাদের শোভা পায়? আমার রক্ত কি তোমাদের জন্য বৈধ? আমি কি তোমাদের নবির কন্যার পুত্র নই? আমি কি তাঁর চাচাতো ভাইয়ের পুত্র নই? ‘এই দুজন জান্নাতবাসী যুবকদের নেতা’— আমি আর আমার ভাইয়ের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.) এর এ বাণী কী তোমরা শোনোনি? আমার কথা বিশ্বাস করলে ভালো। নয়তো তোমরা জাবির ইবন আব্দুল্লাহ, আবু সাঈদ, যায়দ ইবন আরকাম— এঁদেরকে জিজ্ঞেস করো।’
কিন্তু পাষাণ হৃদয়ের এই বাহিনী তাঁর কথা শুনলো না। উমর ইবন সাদ সর্বপ্রথম হুসাইন (রা.) বাহিনীর উপর তীর ছুড়লো। তখন হুসাইন (রা.) এর ছেলে আলি আকবার যুদ্ধ করতে বের হলেন। তিনি শহিদ হয়ে গেলেন। হুসাইন (রা.) এর শিশপুত্র আলি আসগার তাঁর তাঁর কোলে ছিলেন। তিনিও এক লোকের ছোড়া তীরে শহিদ হলেন। হুসাইন (রা) পানি খাবার জন্য পানি আনতে বললেন। পানি নিয়ে আসা হলো। তিনি পানের ইচ্ছা করা মাত্রই হাসিন ইবন নুমায়র তীর ছুড়লো। সেই তীর তাঁর চোয়ালে বিদ্ধ হলো। তিনি সেই রক্ত অঞ্জলি ভরে হাতে নিলেন। এভাবে ইমাম হুসাইন (রা.) পরিবারের সবাইকেই শহিদ করা হলো। পুরুষদের মধ্যে কেবল তিনি একাই অবশিষ্ট ছিলেন। হুসাইন (রা.) হাজার হাজার শত্রুর মোকাবেলায় একা লড়াই করে যাচ্ছিলেন। শিমারসহ অশ্বারোহীর দল চারদিক থেকে তাঁকে আক্রমণ করছিলো। তিনি একাকী তরবারি চালাচ্ছিলেন। তাবারিসহ অন্যান্য ইতিহাসগ্রন্থে বলা হয়েছে, হিংস্র নেকড়ে আক্রমণে ভেড়ার পাল যেভাবে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়, ঠিক সেভাবেই তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ছিলো। সবশেষে শিমার সবাইকে একযোগে আক্রমণে প্ররোচিত করে। অবশেষে ইয়াযিদের বাহিনী লোকেরা তাঁর কাঁধ, তাঁর কণ্ঠার হাড় এবং এরপর তাঁর বুকে বশার্ঘাত করলো। তিনি মাটিতে পড়ে গেলেন। তখন শিমর নেমে এসে হুসাইন (রা.) এর মাথা কেটে বিচ্ছিন্ন করে ফেলল। কেউ কেউ বলেছেন, তাঁর মাথা বিচ্ছিন্ন করেছিল খাওলা বিন ইয়াযিদ। তাঁর শরীরে ৩৩ টি বশার্ঘাতের চিহ্ন দেখা গিয়েছিল। তাঁর কাপড়ে তীরের জন্যই ছিদ্র হয়েছিল ১১৯ টি। এমনকি তারা ইমাম হুসাইন (রা.) এর অস্ত্রশস্ত্র ও পরিধেয় বস্ত্রও নিয়ে নিয়েছিল। একদল লোক নিজেদের ঘোড়া নিয়ে এসে তাঁর শরীরকে পদদলিত করে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়।
যুদ্ধ শেষ হবার পর কাফেলা যখন শহিদদের লাশের পাশ দিয়ে অতিক্রম করছিলো, তখন যয়নব বিনত আলি চিৎকার করে বলে ওঠেন: “ও মুহাম্মদ! ও মুহাম্মদ! হুসাইন এই উন্মুক্ত প্রান্তরে ছিন্নভিন্ন রক্তস্নাত দেহে পড়ে আছে। ও মুহাম্মদ! আপনার কন্যারা আজ যুদ্ধবন্দী আর বংশধরেরা সবাই মৃত। তাঁদের উপর দিয়ে পূবালী বাতাস বয়ে চলেছে।”
হাসান বসরির কাছে হুসাইন (রা.) এর হত্যাকাণ্ডের সংবাদ পৌঁছলে তিনি কেঁদেছিলেন। কান্নার তোড়ে তাঁর দুকাঁধ কাঁপছিল। তিনি বলছিলেন, ‘সেই উম্মতের জন্য লাঞ্ছনা! যে উম্মতের নবির সন্তানকে পিতৃপরিচয়হীন ব্যক্তি হত্যা করে।’
রাবি ইবন খাইসাম বললেন, ‘তারা সেই শিশুটিকে হত্যা করেছে, সফর থেকে ফিরলে রাসুলুল্লাহ (সা.) যাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরতেন।’
ইমাম হুসাইন (রা.) এর এই আত্মত্যাগ বৃথা যায়নি। তাঁর আত্মত্যাগের মাধ্যমে ইসলামের প্রকৃত সত্য যেমন অবিকৃত থেকেছে, তেমনি যুগে যুগে যারা সত্যের জন্য লড়াই করেছে, তাদের জন্যও অনন্ত প্রেরণার উৎস হয়ে রয়েছে।
বি.দ্র. সংক্ষিপ্তভাবে ইমাম হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুর জীবনবৃত্তান্ত। এক নজরে সবাই যাতে পড়তে পারেন, সেভাবে লেখা। অন্য একটি পাঠ্যপুস্তকের জন্য এটি লিখেছিলাম।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]