Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть ইসলামের ইতিহাসে র*ক্ত ক্ষয়ী যু*দ্ধ ইয়ামামা!!ইয়ামামা যুদ্ধের করুন ইতিহাস!!

  • Frs Online Quiz
  • 2023-09-03
  • 119
ইসলামের ইতিহাসে র*ক্ত ক্ষয়ী যু*দ্ধ ইয়ামামা!!ইয়ামামা যুদ্ধের করুন ইতিহাস!!
  • ok logo

Скачать ইসলামের ইতিহাসে র*ক্ত ক্ষয়ী যু*দ্ধ ইয়ামামা!!ইয়ামামা যুদ্ধের করুন ইতিহাস!! бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно ইসলামের ইতিহাসে র*ক্ত ক্ষয়ী যু*দ্ধ ইয়ামামা!!ইয়ামামা যুদ্ধের করুন ইতিহাস!! или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку ইসলামের ইতিহাসে র*ক্ত ক্ষয়ী যু*দ্ধ ইয়ামামা!!ইয়ামামা যুদ্ধের করুন ইতিহাস!! бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео ইসলামের ইতিহাসে র*ক্ত ক্ষয়ী যু*দ্ধ ইয়ামামা!!ইয়ামামা যুদ্ধের করুন ইতিহাস!!

ইয়ামামার যুদ্ধ ইতিহাস
ইয়ামামার যুদ্ধ কত সালে সংগঠিত হয়
ইয়ামামার যুদ্ধের করুন ইতিহাস
ইয়মামার যুদ্ধ
ইয়ামামার যুদ্ধ ৬৩২ সালের ডিসেম্বরে বর্তমান সৌদি আরবের ইয়ামামা নামক স্থানে মুসলিম ও স্বঘোষিত নবী মুসায়লিমার পক্ষের লোকদের মধ্যে সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধ রিদ্দার যুদ্ধের একটি অংশ ছিল।

ই যুদ্ধে ১২০০ মুসলমান ও মুসায়লামার ২১ হাজার বিদ্রোহী সেনা নিহত হয়। শহীদ মুসলমানদের ৭০০ জন ছিলেন কোরআনে হাফেজ। কোন কোন মতে হাফেজের সংখ্যা ছিল ৮০০ জন।

এই যুদ্ধকে আরব ধর্মত্যাগী বিদ্রোহীদের পতন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ইয়ামামার যুদ্ধ আবু বকরের(রাঃ) কুরআন সংকলনে ভূমিকা রাখে। মুহাম্মদ(সাঃ)এর জীবদ্দশায় কুরআনের বিভিন্ন অংশ সাহাবীদের কাছে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় লিখিত ছিল। ইয়ামামার যুদ্ধে ৭০০/৮০০ জন হাফিজ শহীদ হওয়ায় উমর (রাঃ) ভবিষ্যতে কোরআন সংরক্ষণের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেন এবং তাঁর পরামর্শে আবু বকর(রাঃ) সমগ্র কুরআন একটি খন্ডে সংকলনের নির্দেশ দেন।
তখন হোজায়ফা (রা.) বললেন, হোসেম বাসীরা বলে যে, আমাদের কোরআনের কেরাত (পাঠ) অন্য লোকদের চেয়ে উত্তম। কেননা আমরা কোরআন মেকদাদ (রা.)-এর নিকট পাঠ করেছি। বসরাবাসীদের বক্তব্য, আমাদের কেরাত সর্বোত্তম কারণ আমরা কোরআন পাঠ করেছি আবু মুসা আশআরী (রা.)-এর নিকট। এ লোকেরা হজরত আবু মুসা আশআরী (রা.) -এর মাসহাফের নাম লুবাবুল কুলুবা রেখেছিল। কুফার লোকদের দাবি, কোরআনের সঠিক কেরাত আমরাই জানি। কেননা আমাদেরকে আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)  কোরআন শিক্ষা দিয়েছেন। মোট কথা, এক এলাকার মুসলমানরা অপর এলাকার মুসলমানদের তানা তিরস্কার করতে থাকে এবং তারা প্রত্যেকে নিজের কেরাতকে সঠিক মনে করেন। হোজায়ফা (রা.) বলেন, কোরআন হাকিম একই কেরাতে সংকলিত হওয়া উচিত, তা না হলে বিরোধ বাড়তে থাকবে। হজরত হোজায়ফা (রা.) কুফায় পৌঁছার পর সেখানে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হতে থাকে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-এর সমর্থকরা জোর গলায় বলতে থাকে যে, তাদের কেরাত অধিক সঠিক। ফলে কথা কাটাকাটি বেড়ে যায়। একপর্যায়ে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে যায়। এমতাবস্থায় হজরত হোজায়ফার (রা.) কূফা হতে মদিনা গমন করেন এবং হজরত উসমান (রা.)-এর খেদমতে উপস্থিত হয়ে ঘটনার বিবরণ দান করেন। হজরত উসমান (রা.) সাহাবাগণকে ডেকে এ ব্যাপারে তাদের পরামর্শ চান এবং সবাই হজরত হোজায়ফা (রা.)-এর সঙ্গে একমত পোষণ করেন যে, কোরআন হাকিমের কেবল মাত্র একটি কপি অক্ষত রেখে সমগ্র মুসলমানকে একই কোরআনে সমবেত করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। সুতরাং কোরআনের যে কপিটি হজরত আবু বকর (রা.)-এর নির্দেশে লেখা হয়েছিল এবং হজরত হাফসা (রা.)-এর নিকট সংরক্ষিত ছিল তা আনা হয় এবং সাহাবাগণের একটি দলকে ওই কপি নকল করার জন্য নিয়োগ করা হয়। এদের মধ্যে ছিলেন হজরত জায়দ ইবনে সাবেত (রা.), আবদুল্লাহ ইবনে জোবায়রা (রা.), সাঈদ ইবনুল আস (রা.) এবং আবদুর রহমান ইবনে হারেস (রা.) ইবনে হেশাম-এ সাহাবিগণ হজরত উসমান (রা.)-এর নির্দেশ পালন করতে গিয়ে হজরত হাফসা (রা.)-এর নিকট রাখা কোরআনের বিভিন্ন কপি নকল করেন এবং ফাতহুলবারী এর বর্ণনা অনুযায়ী ওইসব কপি সা¤্রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রেরণ করা হয় এবং খলিফা উসমান (রা.)-এর নির্দেশে বাকি সব কপি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়, যাতে কেরাতে (পাঠে) কোনো প্রকার বিরোধ না থাকে।এ বাস্তব ঘটনাকে বিকৃত করে একটি মহল ভুল ও বিভ্রান্তিকর বক্তব্য পেশ করে থাকে যে, হজরত আবু বকর (রা.)-এর খেলাফত আমলের পূর্বে কোরআনের তরতীব অর্থাৎ বিন্যাস সাধন করা হয়নি, তিনি সর্ব প্রথম এ কাজ করেন এবং হজরত উসমান (রা.)-এর নির্দেশে কোরআনের যেসব কপি করানো হয় সেগুলোর বিন্যাস সাধন করা হয় তারই তত্ত্বাবধানে। এতে বোঝা যায় যে, হজরত উসমান (রা.) এ বিনাশ সাধনে নিজে কিছু পরিবর্তন আনয়ন করেছেন। এটি ভুল ও বিভ্রান্তিকর ধারণা  যা পূর্বেই বলা  হয়েছে।
সার কথা এই যে, রসুলুল্লাহ (সা.) দুনিয়া হতে বিদায় গ্রহণ করেন, সে সময় তিনি যে কোরআন রেখে যান তা কিতাবী অর্থাৎ লিখিত আকারে একস্থানে ছিল না। তবে কোরআনের আয়াতসমূহ এবং সূরাগুলো বর্তমানের মতো বিন্যাস্ত ছিল কিন্তু সেগুলো বিক্ষিপ্তভাবে নানা স্থানে নানাভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল, যার বিবরণ আগে প্রদত্ত হয়েছে। খলিফা আবু বকর সিদ্দিক (রা.) ইয়ামামা যুদ্ধের পরবর্তী বিক্ষিপ্ত সব অংশ জমা করে সেগুলোকে কিতাব আকারে সাহাবিদের দ্বারা লেখান। যার দায়িত্বে ছিলেন জায়দ ইবনে সাবেত (রা.)। প্রথম খলিফার এটিই ছিল সবচেয়ে বড় কীর্তি। বস্তুত জামেউল কোরআন তিনিই ছিলেন। হজরত উসমান (রা.) কেরাতে বিদ্যমান বিরোধ দূর করে একটি মাত্র কেরাত অক্ষুণœ রাখেন এবং তার বহু কপি নকল করে সেগুলো সর্বত্র ছড়িয়ে দেন এবং এটাই তার বড় র্কীতি। এ হিসেবে তিনি কোরআনের সংকলক।
সিদ্দিকী খেলাফত আমলে লেখা কোরআনের যে কপি উদ্ধারের খবর প্রকাশিত হয়েছে তা এক সেরা আবিষ্কার। এর পূর্ণাঙ্গ কপি প্রচার করা সম্ভব হলে বিরুদ্ধবাদীদের কোরআন সংকলন সম্পর্কিত অপপ্রচার ও বিভ্রান্তি চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে। (সমাপ্ত

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]