মেঘালয় থেকে ডাউকি দিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার পথে যা যা করলাম | India to bangladesh by road Dawki Tamabil

Описание к видео মেঘালয় থেকে ডাউকি দিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার পথে যা যা করলাম | India to bangladesh by road Dawki Tamabil

কম খরচে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের মেঘালয়ের শিলং, চেরাপুঞ্জি, ডাউকি থেকে। মেঘালয় বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্য হওয়ায় যাতায়াত ভাড়া, থাকা-খাওয়ার খরচ বেশ কম।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
Disclaimer:
Don't Download & Copy Anything From This Channel. Its a Cyber Crime. All Videos of this Channel is Copyrighted by Md. Shahriar
___________________________________________

For Invitation & sponsorship contact
📧 [email protected]

Get connected with me 🙂

Facebook
  / shahriartraveler  

Travel Group
  / 476923664249168  

Instagram
  / sajonshahriar  


✅ Make Sure you subscribe to my channel & press the bell icon to get the notifications of my New videos 🔥
_________________________________________________

পাসপোর্ট ও ভিসা

বিদেশ ভ্রমণের জন্য বৈধ পাসপোর্ট ও সংশ্লিষ্ট দেশের ভিসা থাকা আবশ্যক। তাই আপনার যদি পাসপোর্ট না থাকে তাহলে পাসপোর্ট করে নিন। ভারতীয় ভিসার আবেদন করার সময় ভিসা এপ্লিকেশনের পোর্ট অব এন্ট্রি-এক্সিট অবশ্যই ‘BY ROAD DAWKI’ সিলেক্ট করুন।

ভ্রমণ কর/ট্রাভেল ট্যাক্স
স্থলপথে ভ্রমণ করের পরিমাণ ৫০০ টাকা। যা আগেই নির্ধারিত ব্যাংক বা বর্ডারে সোনালী ব্যাংকের বুথে জমা দিতে পারবেন।

ইমিগ্রেশনে যা করতে হবে

ডাউকি বর্ডারের বাংলাদেশ ইমিগ্রেশনে অন্যান্য বর্ডারের তুলনায় সহজ ও ভিড় কম থাকে। প্রথমেই ইমিগ্রেশনের কাজ সম্পন্ন করতে লাইন ধরে পুলিশের কাছ থেকে একটা বহিরাগমন কার্ড (Departure Card) সংগ্রহ করে পূরণ করে পাসপোর্টসহ জমা দিন।
ইমিগ্রেশন শেষ করে কাস্টমস অফিসে গিয়ে এন্ট্রি করতে হবে। এখানে ভ্রমণ করের রশিদ জমা দিতে হবে। কাস্টমসের কাজ শেষ হলে বিজিবি নাম এন্ট্রি করবে তাদের নির্ধারিত খাতায়।

বাংলাদেশ অংশের কাজ শেষ হয়ে গেলে ভারতের অংশে ঢুকতেই বিএসএফ পাসপোর্ট চেক করে ভিতরে ঢুকতে দেবে। পরে ভারতীয় ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস অফিসে পাসপোর্ট জমা দিতে হবে। সেখানে Arrival Card পূরণ করে ইমিগ্রেশন শেষ করতে হবে।

মেঘালয়ে যা দেখবেন

প্রথম দিন শিলং যাওয়ার পথে নোহওয়েট লিভিং রুট ব্রিজ, মাউলিলং ভিলেজ, বোরহিল ঝর্ণা, উমক্রেম ঝর্ণা, স্নোনেংপেডেং ভিলেজ, উমগট রিভার দেখতে পারেন।

দ্বিতীয় দিন ঘুরে আসুন ক্রাংসুরি ঝর্ণা, চেরাপুঞ্জি থেকে।

তৃতীয় দিনের পরিকল্পনায় রাখতে পারেন ডাবল ডেকার রুট ব্রিজ, মৌসিমাই কেভ, সেভেন সিস্টার্স ঝর্ণা, ইকো পার্ক ও নুকায়কালী ফলস।

শেষ দিন যেতে পারেন শিলং পিক, লেডি হায়াদ্রি পার্ক, ডন বস্কো মিউজিয়াম, উমিয়াম লেক, ক্যাথিড্রাল চার্চ, গলফ কোর্স, ওয়ার্ডস লেকে।
কীভাবে যাবেন এবং খরচ কেমন?

প্রথমে ঢাকা থেকে যেকোনো এসি/নন-এসি বাসে চলে যান সিলেট। বাসগুলো রাত ১০টা থেকে ১২টার মধ্যে ছেড়ে যায় ও সকাল ৫টা থেকে ৬টায় পৌঁছে।

সিলেট বাসস্ট্যান্ড থেকে জাফলং এর বাস পাওয়া যায়। কদমতলি থেকে জাফলংগামী বাসে উঠে পড়ুন। সময় লাগবে দুই ঘণ্টার মতো।

এখান থেকে কেউ শিলং যেতে চাইলে স্থানীয়ভাবে শেয়ারড ট্যাক্সি আছে। রিজার্ভ ট্যাক্সি নিয়েও ঘুরে বেড়ানো যাবে। লোকেশন অনুসারে সারাদিনের জন্য ভাড়া ৩,০০০-৩,৫০০ রুপি।

ট্যাক্সির ঝামেলায় না গেলে মেঘালয় ট্যুরিজম বোর্ডের টুরিস্ট বাসে করেও ভ্রমণ করতে পারেন। এক্ষেত্রে জনপ্রতি ৩০০ থেকে ৫০০ রুপি লাগতে পারে।
কোথায় থাকবেন?

#dawkiborder #tamabilborder #indiatobangladesh #bangladeshindiaborder #dawkiimmigration #indiavisa #indiavisaprocess #shahriarofficial #bordervideo

মেঘালয়ে ঘুরতে গেলে থাকলে পারে শিলংয়ে। এখানে ১৫০০-৩০০০ টাকার মধ্যে ভালো হোটেল পাবেন।

কী খাবেন, কোথায় খাবেন ?

সব জায়গায় মুরগী, ডিম, ভাত, নুডলস, পরোটা পাবেন। চলতি পথে লুচি, আলুদম চা, পানি, রুটি, বিস্কুট, ডিম ইত্যাদি পাবেন।

পরামর্শ

ঘুরতে গেলে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র সঙ্গে রাখুন। যথাসম্ভব নিজেরাই হোটেল ঠিক করুন। অনেক জায়গাতেই এন্ট্রি ফি ও ক্যামেরা ব্যবহারের জন্য ফি লাগতে পারে যে বিষয়ে সচেতন থাকুন।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке