Скачать или смотреть Historical Mosque in Chittagong, Bangladesh | Asgar Ali Jame Mosque | আজগর আলী চৌধুরী জামে মসজিদ

Asgar Ali Chowdhury Jame Mosque is a historical mosque in Chittagong, Bangladesh located at Chowdhury Para Road, Halisahar. It was established in the early 19th century by Asgar Ali Chowdhury, who was a famous zaminder (landlord) in Halishahar. The Asgar Ali Chowdhury Mosque is considered an excellent example of Mughal architecture. It comprises three domes arranged in a row, the middle dome being larger than the two side domes. It also comprises 24 minars. There is a graveyard to the south and a 100 shatak pond in front of the mosque. The new building is to the west.
Ali Asgar Chowdhury built the mosque in 1795, basing the design on Mughal architecture. By 2016, due to Size and its old condition, it had become impossible to pray Because of Population Grow of so Chowdhury Family Build another Mosque there, 5 million taka to fund By Chowdhury Family To repairs And Bulid new one . The repairs were done by urbana Architect group. During these repairs, a Chowdhury family built a separate building for the displaced worshippers; the new building stands on 70 shatak of land and cost 40 million taka. The new structure's modern design, with water surrounding it, gives the illusion that it is floating on the water. The newly build mosque is surrounded by agricultural land and beautiful nature. There is a ‘Shaan’ space in front of it along with a small water body to the South.
Since the death of Asgar Ali Chowdhury, the mosque has been maintained in part through donations from the estate of his son, Osi Meah Chowdhury.
[10/05, 12:38 am] Zakir Hossain: Asgar Ali Chowdhury Jame Mosque is a historical mosque in Chittagong, Bangladesh located at Chowdhury Para Road, Halisahar. It was established in the early 19th century by Asgar Ali Chowdhury, who was a famous zaminder (landlord) in Halishahar. The Asgar Ali Chowdhury Mosque is considered an excellent example of Mughal architecture.

১৭৯৫ সালে আজগর আলী চৌধুরী নামে একজন স্থানীয় ব্যক্তি এই মসজিদটি তৈরি করেন। ১০ শতক জমির ওপর মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। ইমামসহ প্রায় ৩১ জন মুসল্লি এই মসজিদে নামায আদায় করতে পারেন। মোঘল স্থাপনাকে অনুকরণ করে তৈরি করা এই মসজিদটিতে রয়েছে ২৪ টি মিনার আর তিনটি গম্বুজ। এই মসজিদটির একটি লক্ষণীয় বিশেষত্ব হচ্ছে জানালার অনুপস্থিতি। এছাড়া প্রবেশদ্বারের আকারও খুব ছোট। কালের বিবর্তনে খানিক মাটিতে দেবে যাবার কারণে মসজিদটি একটু এক পাশে বাঁকা! হয়তো আর বেশিদিন নেই এই ঐতিহাসিক স্থাপনা আমাদের মাঝ থেকে হারিয়ে যাবার। ২০১৬ সালের দিকে মসজিদটি নামায পড়ার অনুপযুক্ত হয়ে পড়ে। ফলে মসজিদ কমিটি এলাকাবাসীর সম্মতিতে ঠিক করে এটি সংস্কার করে নতুন আরেকটি ভবন তৈরি করা হবে।
ঢাকাস্থ আরবানা আর্টিটেক্ট গ্রুপকে তারা দায়িত্ব দেয় মসজিদটি সংস্কার করার জন্য। ৫০ লক্ষ টাকা খরচ করে চুন-সুরকি দিয়েই মসজিদটিকে সংস্কার করা হয়। আর প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ে এর পশ্চিম দিকে আরেকটি নতুন ভবন তৈরি করা হয়। এটির চারপাশে লেকের মতো পানির স্থাপনা তৈরি করা হয়। অনেকটা জাতীয় সংসদের মতো। দূর থেকে দেখলে মনে হয় এটি ভেসে আছে পানির ওপরে।