Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть পটিয়ায় জমি অধিগ্রহণ না করেই পাউবো'র ফ্লুইস গেটের কাজ চলমান, সংঘর্ষের শঙ্কা।

  • DP Bangla News
  • 2025-03-22
  • 19
পটিয়ায় জমি অধিগ্রহণ না করেই পাউবো'র ফ্লুইস গেটের কাজ চলমান, সংঘর্ষের শঙ্কা।
  • ok logo

Скачать পটিয়ায় জমি অধিগ্রহণ না করেই পাউবো'র ফ্লুইস গেটের কাজ চলমান, সংঘর্ষের শঙ্কা। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно পটিয়ায় জমি অধিগ্রহণ না করেই পাউবো'র ফ্লুইস গেটের কাজ চলমান, সংঘর্ষের শঙ্কা। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку পটিয়ায় জমি অধিগ্রহণ না করেই পাউবো'র ফ্লুইস গেটের কাজ চলমান, সংঘর্ষের শঙ্কা। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео পটিয়ায় জমি অধিগ্রহণ না করেই পাউবো'র ফ্লুইস গেটের কাজ চলমান, সংঘর্ষের শঙ্কা।

পটিয়ায় জমি অধিগ্রহণ না করেই পাউবো'র স্লুইস গেটের কাজ চলমান, সংঘর্ষের শঙ্কা

চট্টগ্রামের পটিয়া থানাধীন আশিয়া এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি অধিগ্রহণ না করে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক জোরপূর্বক স্লুইস গেট নির্মানের কাজ চালানোর গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। জমির মালিকরা নির্মাণ কাজে বাঁধা দিতে গেলে ঠিকাদারের ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের সাথে যেকোনো মূহুর্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে।

জানা যায়, পটিয়া থানাধীন আশিয়া এলাকায় চট্টগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বেড়িবাঁধ ও স্লুইস গেট নির্মাণের কাজ শুরু করে ২০২১ সালে। বেড়িবাঁধ নির্মাণের কাজ শেষ হয়ে স্লুইস গেট নির্মাণের কাজ চলমান থাকলেও এখনো কোন জমির মালিক জমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ পাননি। এমনকি কোন মালিকের কি পরিমাণ জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে এবং কি পরিমাণ ক্ষতিপূরণ পাবেন সেই সংক্রান্তে কোন নোটিশ না পাওয়ায় রীতিমতো ঘুম হারাম হয়ে গেছে জমির মালিকদের। পাউবো কর্তৃপক্ষ বেড়িবাঁধ নির্মাণে অধিগ্রহণকৃত জায়গার ক্ষতিপূরণ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে মৌখিক ঘোষণা দিলেও স্লুইস গেটের জমির অধিগ্রহণ নিয়ে রয়েছে ধোঁয়াশা।

জানা যায়, স্লুইস গেট নির্মাণের জন্য স্থানীয় বাসিন্দা মো: জামাল উদ্দীনের বাথুয়া মৌজার বিএস ১২৫০ নং খতিয়ানের ১২৪ নং দাগ ও বিএস ১০০ নং খতিয়ানের ১২৪ নং দাগের ২২শতক, আবুল কালামের বাথুয়া মৌজার ১২৫ দাগের ৪.০০ শতক, মো: ইদ্রিস মিয়ার বাথুয়া মৌজার ১২৮ দাগের প্রায় ৪.০০ শতক, হাফেজ মাহমুদুল হকের বাথুয়া মৌজার বিএস ১৯৪৬ নং খতিয়ানের ১৩১ দাগের ৪.০০ শতক, সাবেক ইউপি সদস্য আবু সৈয়দের আশিয়া মৌজার বিএস ১৫৫ নং খতিয়ানের ৭৭৭৯ দাগের ৫.০০ শতক, আবু তাহেরের বাথুয়া মৌজার বিএস ১৩০ দাগের ৪.০০ শতকসহ আরো কয়েকজন মালিকের জমিতে কাজ চলমান রয়েছে।

জমির মালিকরা অসহায় হয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ঘুরেফিরে ক্লান্ত হলেও এখনো পায়নি কোন আশার বাণী। পানি উন্নয়ন বোর্ডে অভিযোগ প্রদান করে কোন প্রতিকার না পেয়ে জামাল উদ্দীন নামে একজন জমির মালিক সম্প্রতি জেলা প্রশাসকের নিকট অভিযোগ প্রদান করলে জেলা প্রশাসক পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রতিবেদন প্রদানের জন্য এসি ল্যান্ডকে দায়িত্ব প্রদান করেন।

জমির মালিকরা বলেন, তারা তাদের জমি অধিগ্রহনের ক্ষতিপূরণ না পেয়ে দুঃশ্চিতায় নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন। ক্ষতিপূরণ না পেলে নোটিশ পেলেও তারা তাদের ক্ষতিপূরণ পাবেন সেই বিষয়ে নিশ্চিত ও শঙ্কামুক্ত হতে পারতেন। জমির মালিকরা নিজেদেরকে গরীব-অসহায় দাবী করে বলেন, তাদের আবেদন-নিবেদন কেউ শুনে না। ঠিকাদার প্রায় ১০ লক্ষ টাকার মাটি বিক্রি করলেও তাদেরকে ১টাকাও না দিয়ে উল্টো হুমকি দেন। এমতাবস্থায় তারা তাদের ক্ষতিপূরণ দ্রুত পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

এই ব্যাপারে জানতে চাইলে প্রকল্প কর্মকর্তা আনিস বলেন, কয়েকজন জমির মালিক আমার সাথে যোগাযোগ করছেন। স্লুইস গেট নির্মাণের বেশীরভাগই খাস জায়গা। তবে স্বল্প পরিমাণ জায়গা ব্যক্তিমালিকানাধীন রয়েছে। সেগুলো অধিগ্রহণের প্রস্তাব প্রক্রিয়া চলমান। প্রস্তাবনার চাইতে ক্ষতিপূরণ দাবীকৃত জমির পরিমাণ অনেক বেশী সেই প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন ঠিকাদারকে কি পরিমাণ জমিতে কাজ করবে সেটার ম্যাপ দেওয়া হয়েছে। ম্যাপের চাইতে বাড়তি জমিতে কাজ করলে সেটার দায় কর্তৃপক্ষ নিবে না, ঠিকাদারকে সেই দায় নিতে হবে।

ঠিকাদার এমরানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ যেই জায়গার উপর ম্যাপ দিয়েছেন তিনি সেই জায়গায় কাজ করতেছেন। বাড়তি কোন জায়গায় কাজ করতেছেন না তাই তার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রশ্নই আসে না, জমির মালিকদের কোন ধরনের হুমকি দেননি বলেও জানান তিনি । ১০ লক্ষ টাকার মাটি বিক্রির ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি উত্তেজিত হয়ে যা পারেন তা করেন বলে লাইন কেটে দেন।

নির্বাহী প্রকৌশলী শওকতের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন স্লুইস গেট নির্মাণ হয় খালের কিনারায় অর্থাৎ সরকারি খাস জায়গায়, সেখানে ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি থাকার কথা না। আর যদি ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি থাকলেও সেটার ক্ষতিপূরণ ঠিকাদার বহণ করবে, ঠিকাদারের সাথে কর্তৃপক্ষ সেইভাবে চুক্তিবদ্ধ হয়। ঠিকাদার জমির মালিকদের কথায় কর্ণপাত না করে উল্টো পেশিশক্তি প্রয়োগের হুমকি দেয় সেই প্রসঙ্গে অবগত করলে তিনি বলেন তাহলে জমির মালিকরা অবশ্যই আইনগতভাবে মোকাবিলা করবেন।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]