Скачать или смотреть কালীঘাট মন্দিরের এই তথ্যগুলি জানলে চমকে যাবেন?

কালীঘাট কালীমন্দিরের কষ্টিপাথরের এই কালীমূর্তিটি অভিনব রীতিতে নির্মাণ করা হয়েছে। মায়ের মাথায় রয়েছে সোনার মুকুটে। মায়ের সোনার তৈরি লম্বা জিভ যা বানিয়ে দেন পাইক পাড়ার রাজা ইন্দ্র চন্দ্র সিংহ। খিদিরপুরের গোকুল চন্দ্ৰ ঘোষাল বানিয়ে দিয়েছিলেন রুপোর তৈরি চারটি হাত। পরবর্তীকালে সেই রুপোর হাত সোনার তৈরি করে দিয়েছিলেন কালীচরণ মল্লিক। ১৭৬৫ সালে ১০৮ সোনার মুন্ডো মালা দিয়েছিলেন পাতিয়ালার মহারাজ রাজা নবকৃষ্ণ। নেপালের সেনাপতি জঙ্গ বাহাদুর মাকালীর মাথার উপরে সোনার ছাতা দান করেন। ১ মন ওজনের রূপার শিব মায়ের পায়ের কাছে। এছাড়াও আছে ২৫ কেজি রূপার তৈরি নকশা করা চালচিত্র। ১টি সিন্দুকে সতীর প্রস্তরীভূত অঙ্গটি রক্ষিত আছে। এটি কারোর সামনে আনা হয়না। এটি যত্ন করে রাখা আছে ব্রম্ভবেদির তলায়

হাওড়া দেউলটি বাসিন্দা হারানচন্দ্র মাঝি, কালীঘাট মন্দিরের ঠিক পেছনে প্রায় দেড়শো বছর আগে একটি মিষ্টির দোকান তৈরি করেছিলেন। বর্তমানে অবশ্য এই দোকানের হাল ধরেছেন বুবাই মাঝি ও রাজু মাঝি। এই দোকানেই পাওয়া যায় বিখ্যাত চ্যাপ্টা রসগোল্লা। রসগোল্লা তো গোল হয়, কিন্তু চ্যাপ্টাও যে রসগোল্লা হয়, তা আপনি এই দোকানে গেলে দেখতে পাবেন। মন্দিরের দর্শনার্থীরা এই দোকান থেকে চ্যাপ্টা রসগোল্লা কিনে মন্দিরে গিয়ে পুজো দিয়ে আসেন। আবার শোনা যায়, সন্ধ্যা আরতির সময় এই মিষ্টি মাকে খাওয়ানো হয়। এই মিষ্টি খেয়েই মা রাত্রিবেলা শুতে যান। প্রথমেই যে মন্দিরটির কথা বলব সেটি হল কালীঘাটের কালীমন্দির। দেশের একান্ন সতী পিঠের মধ্যে একটি হলো এটি ২০০ বছরের এই মন্দিরের প্রতিদিন মায়ের জন্য আমিষ ভোগের ব্যবস্থা হয়, তবে আগে এখানে প্রতিদিন পশু বলি দেওয়া হতো।
আপনিও যদি মাকালীর ভক্ত হয়ে থাকেন, একবার হলেও লিখুন #kalighat #kalimaatemple #mythology #ytshort