দলিলে দাগ-খতিয়ান-চৌহদ্দি-তফসিল ভুল হলে করণীয়। Rectification of instruments। Lawyer M T ULLAH

Описание к видео দলিলে দাগ-খতিয়ান-চৌহদ্দি-তফসিল ভুল হলে করণীয়। Rectification of instruments। Lawyer M T ULLAH

দলিলে দাগ-খতিয়ান-চৌহদ্দি-তফসিল ভুল হলে করণীয়। Rectification of instruments। Lawyer M T ULLAH

দলিল সংশোধন (The rectification of instruments):

১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৩১ ধারায় বলা হয়েছে,যেক্ষেত্রে প্রতারণা অথবা পক্ষগণের পারস্পরিক ভুলের জন্য কোন লিখিত দলিল প্রকৃত অর্থে পক্ষগণের উদ্দেশ্য প্রকাশ করে না, সেক্ষেত্রে দলিলের যে কোন পক্ষ অথবা তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধি দলিলটি সংশোধনের জন্য মামলা দায়ের করতে পারে। দলিল সংশোধনের মামলায় প্রতারণা বা পারস্পরিক ভুল অবশ্যই থাকতে হবে। তা না হলে দলিল সংশোধনের মামলা দায়ের করা যাবে না। প্রতারণা বা পারস্পরিক ভুল আদালতের নিকট অবশ্যই প্রমাণিত হতে হবে। উভয় পক্ষের সাধারণ ভুল থাকতে হবে, যেকোন এক পক্ষের ভুল থাকলে চলবে না।

মামলায় দলিল সংশোধনের ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনার কথা বলা হয়েছে:

(১) দলিলটি ভুলক্রমে লিখিত হয়েছে কিনা।
(২) দলিলের একপক্ষ অপরপক্ষের প্রতি প্রতারণা করেছে কিনা।
(৩) দলিল সংশোধনের বিরুদ্ধে কোন সুস্পষ্ট সাক্ষ্য আছে কিনা।
(৪) দলিল সংশোধনের মামলায় বিকল্প প্রতিকারমূলক ব্যবস্থার উল্লেখ আছে কিনা।

The term rectification means the correction of an error which here is in the form of instruments.

‘Rectification of instrument,’ means correcting the errors, here instrument means contract. Rectification of instruments under a specific relief act is a fair or an impartial remedy that is granted by the Court when facts are not according to the intention of the parties.

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৩১ ধারা অনুসারে দলিল সংশোধনের জন্য মামলা প্রতারণা বা পারস্পরিক ভুল সম্পর্কে অবগত হওয়ার ৩ বছরের মধ্যে দায়ের করতে হবে। তবে প্রতারণা বা পারস্পরিক ভুল সম্পর্কে অবগত হওয়ার পর অহেতুক বিলম্ব না করে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষের উচিত দলিল সংশোধনের জন্য যত তারাতারি সম্ভব মামলা দায়ের করা।

‪@LawyerMTULLAH‬
01733594270

Комментарии

Информация по комментариям в разработке