Скачать или смотреть এখনি জেনে নেই বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য। যে রহস্যের সমাধান মানুষ আজও খুঁজে পায়নি ।

এখনি জেনে নেই বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য। যে রহস্যের সমাধান মানুষ আজও খুঁজে পায়নি ।
এখনি জেনে নেই বারমুডা ট্রায়াঙ্গল রহস্য। যে রহস্যের সমাধান মানুষ আজও খুঁজে পায়নি ।
প্রকৃতি রহস্যময়! প্রকৃতি তার এ রহস্যময়তা কেবল নিজের মধ্যে আটকে রাখেনি। ছড়িয়ে দিয়েছে চারপাশেও। রহস্যের এই ধারা-উপধারায় তাকে সাহায্য করেছে মানুষ। তৈরি করেছে রহস্যের অন্ধকার যেগুলোর সমাধান আজও করতে পারেনি মানুষ।

মাটির গভীর থেকে শুরু করে আকাশের সীমানা ছাড়িয়েও ডালপালা মেলেছে সেগুলো। আসুন জেনে নিন প্রকৃতির এমন ১৫টি রহস্য যার সমাধান আজও মানুষ করতে পারিনি।
ভয়নক ম্যানুস্ক্রিপ্ট! অদ্ভূত এই বইটিকে পৃথিবীর মানুষেরা অনেকদিন আগেই খুঁজে পায়। ১৪০০ শতকের প্রথমভাগে লেখা এই বইটির বিশেষত্ব হচ্ছে এর ভাষা এবং অঙ্কন। খুঁজে পাওয়ার অনেকদিন পরও এর ভাষার কোনো মানে বুঝতে পারেনি কেউ। বোঝা যায়নি ঠিক কোন ভাষায় লেখা হয়েছে বইটি। শুধু তাই-ই নয়। বইটিতে রয়েছে ঝলমলে রঙ এর অনেকরকম অদ্ভূত গাছ ও প্রাণীর ছবি। যাকে বিশেষজ্ঞরা ভিনগ্রহবাসী বলে মনে করেন। অনেকের ধারনা এটি অন্য কোনো স্থানের বই যা কিনা পৃথিবীর বাইরের। অনেকে অবশ্য অদ্ভূত প্রজাতির বানর বলে আখ্যা দিয়েছেন বইয়ের ছবির প্রাণীগুলোকে।
১২ শতাব্দীর দিকে লন্ডনের এক গ্রামে খুঁজে পাওয়া যায় দুই ভাই-বোনকে। দেখতে আর দশটা স্বাভাবিক মানুষের মতনই ছিল তারা। দুটো হাত, দুটো পা, একটা মুখ। তবে সমস্যাটা ছিল অন্য জায়গায়। আর সেটি হচ্ছে ওদের গায়ের রঙ ছিল পুরোপুরি সবুজ। প্রথমে কথা বলতে চাওয়া হয় ওদের সঙ্গে। কিন্তু অদ্ভূত কোন ভাষায় কথা বলছিল তারা। পরে অবশ্য ইংরেজি শিখে নেয় এই ভাই-বোন। ধীরে ধীরে হারায় তাদের গায়ের রঙও। বিশেষজ্ঞদের মতে পৌরাণিক গল্পকাহিনি, সমান্তরাল মাত্রা কিংবা পৃথিবীর বাইরের কোনো স্থান থেকে এসেছিল তারা।
রাশিয়ার পাহাড়টিকে মৃত পাহাড় নামেই চেনে মানুষ। একবার ওতে দশজন মানুষ নতুন পথ দিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।

নিয়মিত ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করুন।