Скачать или смотреть গুরু নিগমানন্দের পুনঃ আবির্ভাব।। নিগমানন্দ যুব সংগঠনের বার্তা।। Nigamananda Yaba Sangathan

নিগমানন্দের পুনঃআবির্ভাব ও নিগমানন্দ যুব সংগঠন
নিগমানন্দ যুব সংগঠন whatsapp group link 👇
https://chat.whatsapp.com/JgD5JlMQHJE...

আজকের ভিডিওটি নিগমানন্দ যুব সংগঠনের আদর্শের উপর ভিত্তি করে যেটি ঠাকুর মহারাজের নিজের হাতে গোড়া এবং ঠাকুরের ভাব মূর্তিই হলো যেখানে শত শত নিগমানন্দ তৈরি হয় ঠাকুর মহারাজের আদর্শের দ্বারা যেখানে তিনি বলছেন " দেহটার পূজা করিলে আমি সন্তুষ্ট হইব না, আমার আদর্শের পূজা করিতে তোমরা যোগ্যতা অর্জন কর। অজ্ঞানের দুঃখ সর্বাপেক্ষা বড় দুঃখ, তোমাদের উপর এই দুঃখ মোচনের ভারই দিয়া গেলাম। শঙ্করের মতে প্রতিষ্ঠিত হইয়া জগৎকে আত্মার স্বরূপজ্ঞান দান "
। নিগমানন্দ যুব সংগঠন এটি করছে যেখানে ঠাকুর মহারাজ বলেই গেছেন আদর্শের পূজারী হতে ওনার স্থূল দেহের পূজারী হতে না। পূজা যদি করতেই হয় তিনি বলেছেন তাঁর আদর্শের পূজা করতে যোগ্যতা অর্জন করত | তিনি তাঁর বাণীতে আরও বলছেন - "আমার দেহটাকে যদি গুরু বলিয়া মনে কর, তবে ফাঁকিতে পড়িবে। এই দেহের মধ্যে অন্তর্যামীরূপে যিনি আছেন, তিনিই তোমাদের গুরু। এই দেহ অবলম্বনে সেই গুরুকে বুঝিবার চেষ্টা কর। আমি চাই না তোমরা শুধু আবার দেহের সেবা কর। 'আমি কে'-তাহা বুঝিতে চেষ্টা কর। আরও বলিতেন-
"গুরুকে বুঝিতে হইলে নির্গুণের রাজ্যে যাইতে হইবে। গুরু আর ব্রহ্ম-এক কথা। গুরুকে চিনা কি এতই সহজ? গুরুর মতবাদ বা সিদ্ধান্ত বুঝিতেও অনেক সময় লাগে। রাতারাতিতে কিছুই হয় না।”
তার আরেকটি বাণীতে খুঁজে পাই -"আমার দেহটা আমি নহি, এই দেহের ভিতর দেহীরূপে যিনি আছেন, তিনিই আমি। আরও বলছেন
"আমার দেহের ভিতর যিনি দেহীরূপে অন্তর্যামীরূপে বিরাজিত, তিনিই তোমাদের উদ্ধারকর্তা ঠাকুর।
তার সাথে ঠাকুর মহারাজের ইচ্ছা ছিল শত শত নিগমানন্দের বিকাশ সারস্বত মঠ হতে যেখানে তার বাণীতে তিনি বলছেন-"আমি চাই তোমরা সকলেই বাঘ হও, অপ্রতিহতবীর্য হও। আমি চাই তোমরা আমার চাইতেও বড় হয়ে ওঠ। পুত্র হতে, শিষ্য হতে পরাজয়ের আকাঙ্ক্ষা সকল পিতা-সকল গুরুই করে থাকেন। তাতে পিতার এবং গুরুর গৌরবই বেড়ে যায়। আমিও তাই চাই, বাঘের সন্তান বাঘ হয়ে ওঠ, এক নিগমানন্দ স্থলে তোমরা শত নিগমানন্দ হয়ে যাও "
জীবনী ও বাণীর শেষ আশীর্বাদে তিনি বলছেন-
আমার ইচ্ছাকে রূপ দিতে হইলে তোমাদিগকে অবশ্যই সঙ্ঘবদ্ধ হইতে হইবে। সমর্পণ-মন্ত্রে দীক্ষিত শিষ্যের কর্তব্যই হইল-গুরুর ইচ্ছাকে নিজ জীবনে অবাধে লীলায়িত হইতে দেওয়া। শিষ্য হওয়ার অর্থই হইল-নিজের ব্যক্তিগত ইচ্ছাকে বলি দেওয়া। তোমাদের ইচ্ছা যখন অস্তমিত হইবে-আমার ইচ্ছা তখনই তোমাদের মাঝে ফুটিয়া উঠিবে। একের বিলয়েই অপরের বিকাশের সম্ভাবনা | ঠাকুর মহারাজ ঋষি যুগের পুনঃপ্রতিষ্ঠা চেয়েছেন এবং জগতের প্রত্যেকটি যুবকে ও ভক্ত শিষ্যদের ঋষি যুগের আদর্শে গৃহস্থ্য জীবন গঠন করতে বলেছেন কিন্তু এই যুগে ঋষি যুগের শিক্ষা না থাকায় ব্রহ্মচর্যের অভাবে যে-জাতির মেরুদণ্ডই গঠিত হয় নাই, সেই জাতির আবার ভবিষ্যৎ কি? বর্তমান যুগের ব্যভিচার-স্রোত দেখিয়া আতঙ্কে শরীর শিহরিয়া উঠে। সজ্ঞানে মানুষ এই যে পাপ সঞ্চয় করিয়া চলিয়াছে, ধ্বংস ছাড়া ইহার আর অন্য কোন পরিণতি নাই। শক্তি না থাকিলে, চরিত্রবল না থাকিলে মানুষ কোনক্ষেত্রেই দাঁড়াইতে সক্ষম হয় না। আজ বাঙ্গালীর সেই দুর্দশাই চরমরূপে দেখা দিয়াছে। উন্নত চরিত্র বা আদর্শ চরিত্রের লোক খুঁজিয়া পাওয়াই কঠিন। কেবল গোলে হরিবোল দিয়া কাজ চলিতেছে। একটা শক্ত কাজ, দায়িত্ব বা ঝুঁকি লওয়ার শক্তি-সামর্থ্য কয়জনের আছে। সকলের ভিতরই কেবল আবর্জনা আর ফাঁকিবাজীতে ভর্তি।এই চরম দুর্দিনে আবার জাতির কানে মুহুর্মুহু ব্রহ্মচর্য, চরিত্র গঠন এবং সংযমের কথাই বলিতে হইবে। আসল কথা বাদ দিয়া বাজে কথার চাপে মূল লক্ষ্যকে অস্পষ্ট করিয়া ধরিলে চলিবে না। আজ আমরা শক্তিই চাই।
আর শ্রীশ্রীঠাকুর নিগমানন্দ প্রবীণ, যুবক এমন কি বালকদের ভিতরেও যেন ব্রহ্মচর্য-মূলক ধর্মভাব সঞ্চারিত হয়, এই উদ্দেশ্যে সারা জীবন আপ্রাণ যত্নে ভারতের নানা স্থানে তদীয় আদর্শ অনুযায়ী মঠ, আশ্রম ও সংঘ স্থাপন করেছিলেন। ঠাকুর
মহারাজ স্বয়ং বলেছেন "মানুষকে তোমরা মানুষ হওয়ার জন্ম সাহায্য কর, উদ্বুদ্ধ কর-তোমাদের প্রতি আমার এই আশীর্ব্বাদ প্রত্যেক সন্ন্যাসী এবং ভক্ত শিষ্যদের বলেছেন তোমাদের জীবন-জগতের দরুণ। তোমরা জগতে মনুষত্বের আদর্শ প্রতিষ্ঠা করে যাও। আমার আশীর্বাণী তোমাদের ধ্যানের বস্তু হোক। তার সাথেই আমরা আরেকটি বাণীতে দেখতে পাই ঠাকুর মহারাজ বলছেন -নিজের চরিত্র গঠন কি করে করতে হয়, জগৎকে তোমরা এই শিক্ষাই দাও। আমি তোমাদের দিয়ে এই উদ্দেশ্যই সাধন করতে চাই। মানুষ কত কিছুর দরুন ভিখারী সাজে। এক মনুষ্যত্ব অর্জিত হলে সকল দৈন্য আপনি তিরোহিত হয়। মানুষকে তোমরা মানুষ হওয়ায় সাহায্য কর, উদ্বুদ্ধ কর-তোমাদের প্রতি আমার আশীর্বাদ। যুবকরাই ছিল ঠাকুরের এই বাণীতে - বৎস! তোরাই এখন আমার আশা-ভরসা স্থল। তোরা যে কয়জন যুবকশিষ্য আছিস্, আমি সতৃষ্ণ নয়নে তোদের ভবিষ্য-জীবনের প্রতি চাহিয়া আছি। এখনও সংসারের আবিলতা তোদের কোমল প্রাণকে কলুষিত করিতে পারে নাই। কিন্তু যে সময়ে মানুষ পশুত্বে কিম্বা দেবছে উন্নীত হয়, সেই সর্ব্বনেশে সন্ধিকালে তোরা দণ্ডায়মান। এই সময় সাহস ও দৃঢ় অধ্যবসায়ের সহিত আসক্তি কণ্টকপূর্ণ বাধা-বিঘ্নকে বীরের ন্যায় পদদলিত করিয়া গুরূপ- দিষ্ট পদে অগ্রসর হইতে না পারিলে সারা-জীবন বজ্রাহত তরুর ন্যায় যাপন করিতে হইবে। আমি তোদের প্রত্যেককে আদর্শ মনুষ্যরূপে দেখিতে চাই
তাই যারা যারা নিগমানন্দ যুব সংগঠনে যুক্ত হবেন তাদের প্রত্যেককে আত্মার স্বরূপ জ্ঞান দান করা এবং তার সাথে নিগমানন্দত্বে অর্থাৎ ব্রহ্মত্বে প্রতিষ্ঠিত করাই হলো আমাদের একমাত্র লক্ষ্য উদ্দেশ্য |
PDF COLLECTION CONTACT NUMBER : 7098770105

#nigamananda #joyguru #ideal #bramhacharya #bramhachari #sadguru #youths #return #arriva
#nigamananda'sarrival #নিগমানন্দ #আবির্ভাব #প্রত্যাবর্তন #নিগমানন্দযুবসংগঠন

@Nigamananda-Youth-organization
@jayguruassambangiyasaraswa8310
@assambangiyasaraswatmathha8475
@jayguruassambangiyasaraswa8310
@KhamkheyaliPran
@SriSadguruSanga