বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন (বিএনএ) ন্যায় বিচারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন

Описание к видео বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন (বিএনএ) ন্যায় বিচারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন

#বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন (বিএনএ) ন্যায় বিচারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধনসহ সভাপতির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাত গ্রহণ।
কে. এম. জামান:
বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন (বিএনএ) ন্যায় বিচারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন করেন। উক্ত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন, খান মোঃ গোলাম মোরশেদ। বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন এর কোষাধ্যক্ষ ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স আনন্দ কুমার দাস ও একই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত তার স্ত্রী সুজলা রানী রায় গত ০৩ মে ২০২৩ ইং রোজ বুধবার আনুমানিক বেলা ০২:৩০ ঘটিকায় উক্ত কাউন্সিলে হাজির হয়ে পেশাগত নিবন্ধন নবায়ন পূর্বক উত্তোলন করতে গেলে রাত ১০:১০ পর্যন্ত দীর্ঘ ০৯ ঘণ্টা বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারী কাউন্সিলের রেজিস্টার, রাশিদা আক্তার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এর নেতৃত্বে কর্মচারীরা হত্যার উদ্দেশ্যে শারিরিক ও মানসিক নির্যাতন পূবর্ক উক্ত কাউন্সিলে তাদের হেফাজতে আটক রাখেন। আমি খাঁন মোঃ গোলাম মোরশেদ, সভাপতি, বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন, আটক রাখার এই ঘটনা অবগত হওয়ার পর কাউন্সিলে উপস্থিত হয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানতে চাই এবং বাংলাদেশ নার্সিং কাউন্সিল এর বর্তমান রেজিস্ট্রার, রাশিদা আক্তার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বারবার অনুরোধ করি তাদের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন না করে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, বিদ্বেষপ্রসূত ও দুরভিসন্ধিমূলক ভাবে কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ গোলমাল নিবারণ না করে, তারা জনাব আনন্দ কুমার দাস এর উপর পর্যায়ক্রমে আক্রমণ চালিয়ে যায়। এক পর্যায়ে অলোক কুমার দাস, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, আনন্দ কুমার দাসকে পিছন থেকে জাপটে ধরে এবং অন্যান্য কর্মচারীগণ তার গলা চেপে ধরে শ্বাসরুদ্ধ করার প্রচেষ্টা চালায়। এহেন পরিস্থিতিতে আনন্দ কুমার দাসের স্ত্রী সুজলা রানী রায় স্বামীকে বাঁচানোর জন্য এগিয়ে আসলে তার উপরেও শারীরিকভাবে নির্যাতন চালায় এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। তাৎক্ষণিকভাবে সংগঠনের পক্ষ থেকে উক্ত ঘটনাটি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর এর পরিচালক (প্রশাসন) জনাব মো: নাসির উদ্দিন (উপসচিব) কে ফোন করে অবগত করি। নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল এর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জনাব আনন্দ কুমার দাস ও তার স্ত্রী সুজলা রানী রায় এর বিরুদ্ধে যে সকল অভিযোগ আমার নিকট উপস্থাপন করেন আমি কাউন্সিল কর্তৃপক্ষকে সিসিটিভি ক্যামেরার রেকর্ড দেখানোর জন্য বারবার অনুরোধ করি কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আমাকে সিসিটিভি ফুটেজ না দেখিয়ে আমার সাথেও অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। পরবর্তীতে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের পরিচালক (শিক্ষা ও শৃংখলা) জনাব মোঃ রশিদুল মান্নাফ কবীর (উপসচিব) ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন এবং আনন্দ কুমার দাস ও সুজলা রানী রায়কে তাদের দুর্ধর্ষ আক্রমণ থেকে অবমুক্ত করে হাসপাতালে পাঠান। আনন্দ কুমার দাস এর অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দেন এবং সুজলা রানী রায়কে চিকিৎসা দিয়ে বাসায় পাঠিয়ে দেন। পরবর্তীতে ওই রাতেই শাহবাগ থানায় ছয় (৬) জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয় । বলা বাহুল্য যে, বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ সমগ্র বাংলাদেশ থেকে আগত নিবন্ধিত নার্সদের পেশাগত সনদ নিবন্ধন ও নবায়ন পূর্বক উত্তোলন করতে আসলে তাদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন যা মোটেও কাম্য নয়। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, সমগ্র বাংলাদেশের নার্সদের সাথে বিশেষ করে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীগণ বরাবরই এই ধরনের অসৌজন্যমূলক আচরণ করে থাকে। বর্তমান রেজিস্ট্রোর রাশিদা বেগম দায়িত্ব পাওয়ার পর এর মাত্রা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ঘটনায় তারা তাৎক্ষণিকভাবে সিসিটিভি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ এডিটিং ও কিছু অংশ বাদ দেওয়ার কাজে লিপ্ত ছিল। শুধু তাই নয় নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল এর মোঃ মুরার শিকার, সহকারি প্রোগ্রামার, আইটি শাখা এবং মোঃ হাসান আল মিজান, উচ্চমান সহকারী এই বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা, বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্য সম্বলিত একটি পোস্ট দাখিল করেন (কপি সংযুক্তঃ০১)। যেহেতু উক্ত কাউন্সিল তথ্য প্রকাশ করার জন্য কখনও কাউকে মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করেন নাই । সেহেতু তাদের এই ধরণের কর্মকাণ্ড ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ । আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের স্মারক নং- ৪৫.০৩.০০০০.০০২.০১.০৭.২২-১৯১, তারিখঃ ০৪ মে ২০২৩ ইং অফিস আদেশে দেখা যায় আনন্দ কুমার দাসকে অভিযুক্ত করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় (কপি সংযুক্তঃ০২)। যেখানে শাহবাগ থানায় দাখিলকৃত অভিযোগের অজ্ঞাতনামা আসামিদের মাঝে একজন, নিলুফার ইয়াসমিন, ডেপুটি রেজিস্টার, (পরবর্তীতে জানতে পারি) তাকে সদস্য হিসেবে তদন্ত কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু এমন পক্ষপাতমূলক কর্মকাণ্ডের একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ হল উল্লেখিত অফিস আদেশ, যেখানে তদন্তের পরেই ভুক্তভোগীকে অভিযুক্ত করা হয় যা অত্যন্ত দুঃখজনক, নিন্দনীয় ও ঘৃণিত কাজ । বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের স্টাফদেরকে রক্ষায় সরকারি প্রতিষ্ঠানের নার্সিং কর্মকর্তাকে তদন্তের পূর্বেই অভিযুক্ত করা কোনক্রমেই বিধি সম্মত নয় । এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, এই বেআইনি কর্মকাণ্ডের প্রেক্ষাপটে ঐ রাতে বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিকগণকে রেজিস্ট্রার রাশিদা আক্তার (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) অস্বিকার করে বলেন যে, কাউন্সিলে এই ধরণের কোন ঘটনা ঘটে নাই (কপি সংযুক্তঃ ০৩)। ইহা কাউন্সিলের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা কর্তৃক মিথ্যাচারের একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
ভিডিও ধারন : তারা নিউজ বিডি ডট কম (অনলাইন পোর্টাল) এস এস জে আর টিভি এবং তারা নিউজ বিডি টিএনবি, তেরানা টিভি ইউটিউব চ্যানেল এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক খন্দকার মাসুদ-উজ-জামান
মোবাইল : 01718-532541, 01912-309848
Email: [email protected]
[email protected]
[email protected]
[email protected]

Комментарии

Информация по комментариям в разработке