Скачать или смотреть খোলাফায়ে রাশেদার সময়ে কিভাবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে খলিফা নির্বাচিত হতেন।//Dishari TV

#This is a channel that has a lot to teach people.
I will try to discuss social justice, human values and religious customs.

At the age of forty, the Prophet was entrusted with the responsibility of risalat. People got angry with him when he started preaching monotheism. The enraged crowd presented three tempting propositions to the Holy Prophet urging them to desist from calling for monotheism: a. will make him the king or ruler of Makkah. b. Many of the most beautiful women in Arabia will be assigned. c. It will make him the owner of the best wealth in Arabia.

The Prophet scornfully rejected all proposals. He said, even if the sun is brought to him in one hand and the moon in the other hand, he will not deviate from the duty of risalat or the true path. In response to his firm reply, the Meccan unbelievers increased their persecution of him and his companions. Despite these tortures, he continued to serve humanity. Finally the unbelievers of Mecca decided to kill him. When the situation worsened, he migrated to Madinah on the command of Allah. He also ordered his companions to migrate to Medina. His service continued in Madinah after Hijrah. For that reason, regardless of the Muslims and non-Muslims of Madinah, everyone collectively accepted the Holy Prophet as the head of state.

How was the caliph democratically elected during the time of Khulafaye Rasheda.

খোলাফায়ে রাশেদার সময়ে কিভাবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে খলিফা নির্বাচিত হতেন।

চল্লিশ বছর বয়সে মহানবীর ওপর রিসালাতের দায়িত্ব অর্পিত হয়। এসময় একত্ববাদের প্রচার শুরু করলে জনগণ তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ হয়। বিক্ষুব্ধ জনমণ্ডলী একত্ববাদের দাওয়াত থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে মহানবীর কাছে লোভনীয় তিনটি প্রস্তাব উপস্থাপন করেন: ক. তাঁকে মক্কার রাজা বা শাসক বানিয়ে দেবে। খ. আরবের একাধিক সেরা সুন্দরী রমণীকে অর্পণ করবে। গ. তাঁকে আরবের সেরা ধনসম্পদের মালিক বানিয়ে দেবে।

মহানবী সব প্রস্তাব ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি বলেন, তার এক হাতে সূর্য ও আরেক হাতে চন্দ্র এনে দিলেও তিনি রিসালাতের দায়িত্ব বা সত্য পথ থেকে বিচ্যুত হবেন না। তাঁর এ দৃঢ় উত্তরের প্রতিক্রিয়ায় মক্কার অবিশ্বাসীরা তাঁর ও তাঁর সহচরদের প্রতি অত্যাচারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এসব অত্যাচার নিপীড়নের মাঝেও তিনি মানবতার সেবাকর্ম অব্যাহত রাখেন। অবশেষে মক্কার অবিশ্বাসীরা তাঁকে হত্যার সিদ্ধান্ত নেয়। অবস্থার চরম অবনতি ঘটলে আল্লাহ্ পাকের নির্দেশে তিনি মদিনায় হিজরত করেন। তাঁর সহচরদেরও মদিনায় হিজরত করার নির্দেশ দেন। তাঁর সেবাকর্ম হিজরতের পর মদিনায়ও অব্যাহত ছিল। সে কারণে মদিনার মুসলিম ও অমুসলিম নির্বিশেষে সবাই সম্মিলিতভাবে মহানবীকে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে বরণ করে নেন।

#এটি এমন একটি চ্যানেল, যেখানে থাকবে মানুষের জন্য শিক্ষনীয় নানান বিষয়।
সামাজিক ন্যায়নীতি, মানবিক মূল্যবোধ ও ধর্মীয় রীতিনীতি ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।