Altab Ali Park is a small park on Adler Street, White Church Lane and Whitechapel Road, London E1.Formerly known as St Mary's Park, it is the site of the old 14th-century white church, St Mary Matfelon, from which the area of Whitechapel gets its name.St Mary's was heavily bombed during The Blitz in 1940, all that remains of the old church is the floor plan and a few graves. Included among those buried on the site are Richard Parker, Richard Brandon, Sir John Cass,and "Sir" Jeffrey Dunstan, "Mayor of Garratt".
The park was renamed Altab Ali Park in 1998 in memory of Altab Ali, a 25-year-old British Bangladeshi clothing worker, who was murdered on 4 May 1978 in Adler Street by three teenage boys as he walked home from work.Ali's murder was one of the many racist attacks that came to characterise the East End at that time.At the entrance to the park is an arch created by David Petersen, developed as a memorial to Altab Ali and other victims of racist attacks. The arch incorporates a complex Bengali-style pattern, meant to show the merging of different cultures in East London.
Along the path down the centre of the park are letters spelling out "The shade of my tree is offered to those who come and go fleetingly", a fragment of a poem by Bengali poet Rabindranath Tagore.
The Shaheed Minar, which commemorates the Bengali Language Movement, stands in the southwest corner of Altab Ali Park. The monument is a smaller replica of the one in Dhaka, Bangladesh, and symbolises a mother and her martyred sons.
The nearest London Underground station is Aldgate East on the District and Hammersmith & City lines.
আলতাব আলী পার্ক এডলার স্ট্রীট, হোয়াইট চার্চ লেন এবং হোয়াইটচ্যাপেল হাই স্ট্রীট, লন্ডন ই১ (ইওয়ান) এ অবস্থিত একটি ছোট পার্ক, যেটির আগের নাম ছিল সেন্ট মেরিস পার্ক এটি ১৪শতকের পুরনো হোয়াইটচ্যাপেল, সেন্ট মেরি মার্টফেলেন-এর অংশ যা থেকে হোয়াইটচ্যাপেল এলাকার নামকরণ করা হয়।
আলতাব আলী পার্কের নাম করন করা হয় শহীদ আলতাব আলীর নামে যিনি ছিলেন বৃটেনে অভিবাসী বাংলাদেশি ফ্যাক্টরী শ্রমিক, যিনি ১৯৭৮ সালের ৪মে কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে পূর্ব লন্ডনের এডলার স্ট্রিটে বর্ণবাদীদের হাতে খুন হন। ১৯৯৮ সালে পূর্ব লন্ডনের এডলার স্ট্রীট, ওয়াইট ছারছ লেন এবং ওয়াইট চ্যাপল হাই স্ট্রীটস্থ সেন্ট মেরিস পার্ককে আলতাব আলী পার্ক নামকরণ করা হয়।
১৯৯৯ সালে পূর্ব লন্ডনের আলতাব আলী পার্কের দক্ষিণ প্রান্তে একটি শহীদ মিনার প্রতিষ্ঠা করা হয় যেটি বাঙালির ভাষা-শহীদদের স্মরণে বহির্বিশ্বে বানানো প্রথম শহীদ মিনার।[৬][৭] তার আগে ব্রিটেনে বাঙালি সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ ও প্রচীনতম সংগঠন বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে পূর্ব লন্ডনের সাড়ে বায়ান্নো হ্যানবারি স্ট্রিটের একটি হলে অস্থায়ী শহীদ মিনার তৈরি করে এই শ্রদ্ধা নিবেদনের ব্যবস্থা করা হতো। দীর্ঘ কয়েক বছর এভাবে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে খোলা আকাশের নিচে একটি শহীদ মিনার প্রতিষ্ঠার জন্যে স্থানীয় কাউন্সিলের সঙ্গে কথাবার্তা শুরু করে। এমনি এক পর্যায়ে ৮০ এর দশকে বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনে শহীদ আলতাব আলীর নামে নামকরণ করে পূর্ব লন্ডনের হোয়াইট চ্যাপেল রোডের পার্কে ১৯৯৮ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে প্রথম অস্থায়ীভাবে একটি শহীদ মিনার স্থাপন করে। টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের সঙ্গে এ বিষয়ে দেন-দরবারের এক পর্যায়ে একটি স্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণে কাউন্সিল-সম্প্রদায়ের ঐকমত্যে পৌঁছতে সক্ষম হয়। কাউন্সিলের পক্ষ থেকে সম্প্রদায়কে প্রস্তাব দেওয়া হয় যে জায়গা বরাদ্ধ দেবে কাউন্সিল, কিন্তু শহীদ মিনার তৈরির খরচ বহন করতে হবে সম্প্রদায়কে। এই প্রস্তাবে সম্প্রদায়ের সম্মতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অর্থ সংগ্রহের তৎপরতা শুরু করে।
এ তৎপরতায় এগিয়ে আসে বাংলাদেশ হাইকমিশন, সোনালী ব্যাংক, আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টি, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, জাসদ ও উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীসহ ৫৪টির মতো সংগঠন। আর এই ৫৪ সংগঠনের যৌথ অংশগ্রহণে গঠন করা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার কমিটি। টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের পক্ষ থেকে আলতাব আলী পার্কে স্থায়ী শহীদমিনার নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার কমিটি এর ব্যয় নির্বাহে সম্মতি জানায়।
ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনসহ ৫৪টি সংগঠনের পক্ষ থেকে শহীদ মিনার নির্মাণের ব্যয় হিসেবে কাউন্সিলের কাছে তুলে দেওয়া হয় প্রায় ২২ হাজার পাউন্ড।
এভাবেই আলতাব আলী পার্কে স্থায়ীভাবে নির্মিত হয় শহীদ মিনার। এটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের তৎকালীন স্পিকার হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী।
Информация по комментариям в разработке