Скачать или смотреть JAGADISH CHANDRA BOSE House ||বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুর পৈতৃক ভিটা||Rarikhal, Sreenagar, munshiganj

JAGADISH CHANDRA BOSE House ||বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুর পৈতৃক ভিটা||Rarikhal, Sreenagar, Bangladesh...

স্যার জগদীশচন্দ্র বসুর বাড়ি শ্রীনগর, মুন্সিগঞ্জ। Sir Jagdish Chandra Basu House Munshiganj.

জগদীশ চন্দ্র বসু (৩০ নভেম্বর ১৮৫৮ – ২৩ নভেম্বর ১৯৩৭) একজন বাঙালি পদার্থবিদ, জীববিজ্ঞানী এবং কল্পবিজ্ঞান রচয়িতা ছিলেন। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্যবহারিক এবং গবেষণাধর্মী বিজ্ঞান প্রসারে তিনি অগ্রণী ভূমিকা নেন। ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স তাকে রেডিও বিজ্ঞানের একজন জনক হিসেবে অভিহিত করে।

#স্যার_জগদীশচন্দ্র_বসুর_বাড়ি_মুন্সিগঞ্জ
#Jagadish_Chandra_Basu_house
#science
#Jagadishchandrabose
#biography
#history

Jagadish Chandra Bose's research showed that plants respond to external stimuli such as light, temperature, chemicals, and anesthetics through electrical and mechanical changes, similar to nerve signals in animals. He demonstrated that plants experience fatigue, excitation, and a death spasm.

But 158 years ago, Bangladesh did not exist, and Mymensingh was a part of India. Therefore, Acharya Jagadish Chandra Bose was a Bengali Indian born in undivided India, and not a Bangladeshi. The daily goes on to say that Bose "left Bangladesh at 18 to study natural science at Christs College, Cambridge.

রাজধানী ঢাকা থেকে মাত্র ৩২ কিলোমিটার দূরে মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলায় জগদীশ চন্দ্র বসুর পৈতৃক বসতবাড়িকে ঘিরে জগদীশ চন্দ্র বসু স্মৃতি জাদুঘর কমপ্লেক্সটিকে সাজানো হয়েছে। প্রায় ৩০ একর আয়তনের এই বাড়িতে অসংখ্য বৃক্ষরাজির ছায়াময় প্রকৃতির মাঝে বিভিন্ন পশুপাখির ম্যুরাল, কৃত্রিম পাহাড়-ঝরনা, শান বাঁধানো পুকুর ঘাট এবং দর্শনার্থীদের বিশ্রামের জন্য ত্রিকোণাকৃতির ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের প্রথম সফল বাঙালি বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু ১৮৫৮ সালের ৩০ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর সমৃদ্ধ শিক্ষা জীবনের একপর্যায়ে ১৮৮০ সালে চিকিৎসা শাস্ত্র অধ্যয়নের উদ্দেশ্যে লন্ডন গমন করেন। কিন্তু তিনি পদার্থ, রসায়ন ও উদ্ভিদ শাস্ত্রে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে ১৮৮৪ সালে দেশে ফিরে আসেন। মহান এই বিজ্ঞানী জীবিত অবস্থায় তাঁর সমস্ত সম্পত্তি জনকল্যাণে দান করে গেছেন।

১৯২১ সালে তাঁর জমিতে সুরুজ বালা সাহা বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে স্যার জগদীশ ইনস্টিটিউশন (Sir JagadishChandra Bose Institution) ও কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১১ সালে জগদীশ ইনস্টিটিউশনের উদ্যোগে জগদীশ চন্দ্র বসু কমপ্লেক্স বাস্তব রূপ লাভ করে। ১৯৩৭ সালের ২৩ নভেম্বর এই মহান কীর্তিমানের বর্ণাঢ্য জীবনাবসান হয়।

কিভাবে যাবেন...
ঢাকার গোলাপ শাহ মাজারের কাছ থেকে ঢাকা-দোহার রুটে চলাচলকারী বাসে চড়ে রাড়িখাল তিন দোকানের সামনে নেমে রিকশা ভাড়া করে জগদীশ চন্দ্র বসু কমপ্লেক্স যাওয়া যায়। এছাড়া ঢাকার পোস্তাগোলা ব্রীজ হতে মাওয়াগামী যেকোন বাসে মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর বাজারে নেমে ইজিবাইক নিয়ে রাড়ীখাল গ্রামে অবস্থিত জগদীশ চন্দ্র বসু কমপ্লেক্স যেতে পারবেন।