Скачать или смотреть স্বপ্নদোষ হলে কি করনীয় জেনে নিন Know what to do if you have nocturnal emissions

অধিক স্বপ্নদোষ
(Frequent night emission / Nocturnal emission) যৌবনের প্রারম্ভে পুরুষ হরমোনের অর্থাৎ টেস্টোস্টেরনের প্রভাবে পুরুষের প্রজননতন্ত্রের বিভিন্ন মন্থি কার্যক্রম হয়। এসব গ্রন্থি থেকে বিভিন্ন রকম তরল বস্তুর নিঃসরণ হয়। এ নিঃসরণের সমষ্টি হল বীর্য। একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে বাধা খালিতে জমা থাকে। যদি কেউ এটা বের না করে তবে নির্দিষ্ট সময়ে তা আপনা আপনি প্রাকৃতিক ভাবে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। সাধারণত তন্দ্রাচ্ছন্ন অবস্থায় বা ঘুমের ঘোরে অনৈচ্ছিকভাবে পুরুষের বীর্যপাত হওয়াকেই স্বপ্নদোষ বলে। অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, শরীর ম্যাজ ম্যাজ করে, খাবারে অরুচি দেখা দেয় এবং স্বাস্থ্যহানি ঘটে।

কারণ (Causes)

১. অতিরিক্ত যৌন চিন্তা করা
2. যৌন সাহিত্য পড়া এবং যৌন সম্পর্কিত ছবি দেখা:
৪. অপ্রাপ্ত বয়সে যৌন মিলন করা:
৫. অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়া:
৬. উত্তেজক খাদ্য খাওয়াঃ
৭. বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য

(লক্ষণ)

১. নিদ্রা অবস্থায় বীর্যপাত হওয়া:
২. দিন দিন রোগী দুর্বল হয়ে যায়।
৩. মস্তিষ্ক দুর্বল হবে;
৪. প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হবে,
৫. জাগ্রত অবস্থায় অনেক সময় বীর্যপাত হওয়া
৬. অন্ডকোষে ব্যথা অনুভূত হওয়া।
৭. যৌনাঙ্গের বিকলাঙ্গতা দেখা দেয়;
৮. লিঙ্গের রং পরিবর্তনঃ
৯. প্রস্রাব ঘন ঘন হতে পারে;
১০. শরীর ম্যাজ ম্যাজ করে।

পরামর্শ (Advice)
১. চা, কফি, মদ ইত্যাদি উষ্ণ প্রকৃতির উত্তেজক দ্রব্যাদি পরিহার করতে হবে;
২. অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাদ্য পরিহার করতে হবে:
৩. নিয়মিত প্রাতঃ ভ্রমণ করতে হবে;
৪. রোগী ঘুমাতে যাওয়ার ২-৩ ঘন্টা পূর্বে রাতে হালকা খাবার খাবেন
৫. কোষ্ঠকাঠিন্য হতে দেবেন না:
৬. ঘুমাতে যাবার আগে প্রস্রাব পায়খানা সেরে নিবেন।