Скачать или смотреть বিশ্বের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বাংলাদেশ এর যে স্থানে একদিনে সবথেকে বেশি গণহত্যা করা হয়েছিল

বিশ্বের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বাংলাদেশ এর যে স্থানে একদিনে সবথেকে বেশি গণহত্যা করা হয়েছিল

Скачать বিশ্বের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বাংলাদেশ এর যে স্থানে একদিনে সবথেকে বেশি গণহত্যা করা হয়েছিল бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно বিশ্বের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বাংলাদেশ এর যে স্থানে একদিনে সবথেকে বেশি গণহত্যা করা হয়েছিল или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

Информация по загрузке:

Cкачать музыку বিশ্বের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বাংলাদেশ এর যে স্থানে একদিনে সবথেকে বেশি গণহত্যা করা হয়েছিল бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео বিশ্বের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বাংলাদেশ এর যে স্থানে একদিনে সবথেকে বেশি গণহত্যা করা হয়েছিল

its my daily vloging channel. please support me. watch my videos. like, comments & share my post.

follow me on Facebook / vampairking.apurbo
also follow me on Instagram https://instagram.com/stories/apurbo_...

চুকনগর গণহত্যা একটি সামরিক গণহত্যা যা পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১৯৭১ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সংঘটিত করে। গণহত্যাটি ১৯৭১ সালের ২০ মে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুুুুুকনগরে ঘটে যা বিশ্বের কোনো মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ একক গণহত্যা ।
চুকনগর খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার অন্তর্গত।ডুমুরিয়া উপজেলার আটলিয়া ইউনিয়নে চুকনগর বাজার অবস্থিত। চুকনগর খুলনা শহর থেকে প্রায় ৩২ কি,মি পশ্চিমে ভদ্রা নদীর তীরে অবস্থিত এবং ভারতীয় সিমান্তের নিকটবর্তী অঞ্চল

হত্যাকাণ্ডে নিহতদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে চুকনগরে একটি স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়েছে যা "চুকনগর শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ" নামে পরিচিত।

ভরতভায়না বা ভর্তের দেউল ঢিবি, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার গৌরিঘোনা ইউনিয়নে অবস্থিত ভরতভায়না গ্রামে অবস্থিত একটি প্রত্নক্ষেত্র, যা খ্রিস্টীয় ৭-৮ শতকের একটি নিদর্শন বলে ধারণা করা হয়।এটি একটি স্থানীয় কাঁচা সড়ক দিয়ে সাতক্ষীরা-দৌলতপুর জেলা পরিষদ সড়কের সাথে সংযুক্ত।] এই প্রত্নস্থলটির পূর্ব দিক দিয়ে বহমান বুড়িভদ্র নদী।[
দৌলতপুর থেকে প্রায় ২১ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, দৌলতপুর-সাতক্ষীরা সড়কের প্রায় ১ কিলোমিটার দক্ষিণে, বুড়িভদ্র নদীর ডানতীরে প্রায় ৪০০ মিটার পশ্চিমে ভরতভায়না গ্রামে একটি ঢিবি রয়েছে। এসম্পর্কে যশোহর-খুলনার ইতিহাস গ্রন্থে বাবু সতীশ চন্দ্র মিত্র ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দে

Комментарии

Информация по комментариям в разработке