পাথরকুচি পাতার উপকারিতা ||পাথরকুচি পাতার ওষধি গুনাগুন || H M K BD Naim Hasan
#পাথরকুচি_পাতা_খাওয়ার_নিয়ম
#পাথরকুচি_পাতার_উপকারিতা_ও_অপকারিতা
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় দর্শক।
কেমন আছেন সবাই। আজ আমরা
অসাধারণ এক ঔষধি গাছ পাথরকুচি নিয়ে আলোচনা করবো।
গ্রামীণ চিকিৎসায় এটির উপকারিতা বেশ। চিকিৎসা বিজ্ঞানীদেন মতে, পাথরকুচি পাতা কিডনি রোগসহ বিভিন্ন রোগের বিশেষ উপকারে আসে। কিডনির পাথর অপসারণ :পাথরকুচি পাতা কিডনি ও গলগণ্ডের পাথর অপসারণ করতে সাহায্য করে। দিনে দু'বার ২ থেকে ৩টি পাতা চিবিয়ে অথবা রস করে খেতে হবে। - জন্ডিস নিরাময় :লিভারের যে কোনো সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে তাজা পাথরকুচি পাতা ও এর রস অনেক উপকারী। - উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও মূত্রথলির সমস্যা থেকে পাথরকুচি পাতা মুক্তি
তবে আর দেরি না করে চলুন জেনে নেই পাথরকুচি পাতার অবিশ্বাস্য ঔষধি গুণাগুণ সম্পর্কে।
শিশুদের পেট ব্যথায়,
শিশুর পেটব্যথা হলে, ৩০-৬০ ফোঁটা পাথর কুচির পাতার রস, পেটে মালিশ করলে, ব্যথার উপশম হয়। তবে পেট ব্যথা নিশ্চিত হতে হবে।
সর্দি,
সর্দি পুরান হয়ে গেছে, সেই ক্ষেত্রে এটি বিশেষ উপকারী। পাথরকুচি পাতা রস করে, সেটাকে একটু গরম করতে হবে এবং গরম অবস্থায় তার সাথে একটু, সোহাগার খৈ মেশাতে হবে। তিন চা চামচের সাথে, ২৫০ মিলিগ্রাম যেন হয়। তা থেকে দুই চা চামচ নিয়ে, সকালে ও বিকেলে, দুবার খেলে, পুরান সর্দি সেরে যাবে এবং সর্বদা কাশি থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।
কিডনির পাথর অপসারণ,
পাথরকুচি পাতা কিডনি এবং গলগণ্ডের পাথর অপসারণ করতে সাহায্য করে। দিনে দুবার ২ থেকে ৩টি পাতা চিবিয়ে অথবা রস করে খান।
পেট ফাঁপা,
অনেক সময় দেখা যায়, পেট ফুলে গেছে, প্রসাব আটকে আছে, আধোবায়ু, সরছে না, সেই ক্ষেত্রে একটু চিনির সাথে এক বা দুই চা চামচ পাথর কুচির পাতার রস, গরম করে সিকি কাপ পানির সাথে মিশিয়ে, খাওয়াতে হবে। এর দ্বারা মূত্র তরল হবে, আধো বায়ুরও নিঃসরণ হবে, ফাঁপাটাও কমে যাবে।
মেহ,
সর্দিজনিত কারণে শরীরের নানা স্থানে ফোঁড়া দেখা দেয়। যাকে মেহ বলা হয়। এ ক্ষেত্রে পাথরকুচির পাতার রস, এক চামুচ করে সকাল বিকেল একসপ্তাহ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
রক্তপিত্ত,
পিত্তজনিত ব্যথায়, রক্তক্ষরণ হলে দু’বেলা এক চা, চামচ পাথর কুচির পাতার রস, দুদিন খাওয়ালে সেরে যাবে।
মৃগী,
মৃগী রোগাক্রান্ত সময়ে পাথর কুচির পাতার রস ২ থেকে ১০ ফোঁটা করে মুখে দিতে হবে। একটু পেটে গেলেই রোগের উপশম হবে।
ত্বকের যত্ন,
পাথরকুচি পাতায়, প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। সাথে সাথেই এর মধ্যে জ্বালাপোড়া কমানোর ক্ষমতা থাকে। যারা ত্বক সম্বন্ধে সচেতন, তারা পাথরকুচি পাতা বেটে ত্বকে লাগাতে পারেন। ব্রণ ও ফুস্কুড়ি জাতীয় সমস্যাও দূর হয়ে যাবে।
কাটাছেঁড়ায়,
টাটকা পাতা, পরিমাণ মতো হালকা তাপে, গরম করে কাটা বা থেঁতলে যাওয়া স্থানে সেক দিলে আরাম পাওয়া যায়।
পাইলস,
পাথরকুচি পাতার রসের সাথে, গোল মরিচ মিশিয়ে পান করলে, পাইলস ও অর্শ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
জন্ডিস নিরাময়ে,
লিভারের যেকোনো সমস্যা থেকে রক্ষা করতে, তাজা পাথরকুচি পাতা এর জুস, অনেক উপকারী।
কলেরা,ডাইরিয়া বা রক্ত আমাশয়,
তিন মিলিলিটার পাথরকুচি পাতার জুসের সাথে, ৩ গ্রাম জিরা এবং ৬ গ্রাম ঘি মিশিয়ে কয়েক দিন খেলে এসব রোগ থেকে উপকার পাওয়া যায়।
শরীর জ্বালাপোড়া,
দু-চামচ পাথর কুচি পাতার রস, আধা কাপ গরম পানিতে মিশিয়ে দুবেলা খেলে উপশম হয়।
পোকা কামড়,
বিষাক্ত পোকায় কামড়ালে এ পাতার রস আগুনে সেঁকে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
উচ্চ রক্তচাপ,
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এবং মুত্রথলির সমস্যা থেকে পাথরকুচি পাতা মুক্তি দেয়।
প্রিয় দর্শক আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সবাইকে।
ভিডিওটি ভালো লাগ লে, অবশ্যই একটা লাইক করবেন, এবং আপনি যদি আমার চ্যানেলে নতুন হয়ে থাকেন, তবে অবশ্যই Subscribe করবেন, আর বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং আপনার মূল্যবান মতামতটি কমেন্ট করে জানাবেন।
#পাথরকুচি_পাতা_খাওয়ার_নিয়ম
#পাথরকুচি_পাতার_উপকারিতা_ও_অপকারিতা
#পাথরকুচি_পাতার_ঔষধিগুণ
#পাথরকুচি_পাতা_খাওয়ার_নিয়ম
#পাথরকুচি_পাতা_খেলে_কি_হয়
#H_M_K_BD_Naim_Hasan
keyword inquiry
১)পাথরকুচি পাতা খাওয়ার নিয়ম
২)পাথরকুচি পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
৩)পাথরকুচি পাতার ঔষধিগুণ
৪)পাথরকুচি পাতা খাওয়ার নিয়ম
৫)পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয়
৬)H M K BD Naim Hasan
#পাথরকুচি পাতা খাওয়ার নিয়ম
#পাথরকুচি পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
#পাথরকুচি পাতার ঔষধিগুণ
#পাথরকুচি পাতা খাওয়ার নিয়ম
#পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয়
#H M K BD Naim Hasan
Информация по комментариям в разработке