ইফতারের দোয়া বাংলা উচ্চারন সহ: ইফতার শেষে নিম্নের দুআ পঠনীয়,
ذَهَبَ الظَّمَأُ، وَابْتَلَّتِ الْعُرُوقُ، وَثَبَتَ الْأَجْرُ إِنْ شَاءَ اللَّهُ
উচ্চারণঃ-যাহাবায যামা-উ অবতাল্লাতিল উরুকু অসাবাতাল আজরু ইনশা-আল্লাহ।
অর্থঃ পিপাসা দূরীভূত হল, শিরা-উপশিরা সতেজ হল এবং আল্লাহ চাহেন তো সওয়াব সাব্যস্ত হল।
রেফারেন্সঃ (আবু দাউদ ইঃফাঃ২৩৪৯)
https://www.pathwaybd.org/iftar-program
Iftarer Dua Bangla | ইফতারের প্রসিদ্ধ , সহীহ দোয়া বাংলা অর্থ ও উচ্চারণসহ, আরবী | Roza | রোজা | Ramadan Month | রমজান মাস | বাংলায় ইফতারের দুয়া
.......................................
( সকল জেলার সময়সূচি ) জেলা ভিত্তিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২২
সেহরি খাওয়ার শেষ সময় রমজান ২০২২
মূলত কুরআন সুন্নাহ থেকে আমরা জানতে পারি যে,
সুবহে সাদেক উদিত হলে ফজরের নামাযের সময় শুরু হয় এবং রোযাদারের জন্য পানাহার হারাম হয়ে যায়। (সুবহে সাদেক বলা হয় সেই সময়কে, যে সময়ে ভোরের আভা পূর্ব আকাশে উত্তর-দক্ষিণে বিস্থির্ণ অবস্থায় দেখা যায়।)।
প্রতিদিন যেভাবে ইফতারের সময় জানবেনঃ
আপনার নিকট যদি স্মার্টফোন, ট্যাব, ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ থাকে এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকে, তাহলে আপনি সেকেন্ডের মধ্যেই প্রতিদিনের ইফতাররে টাইম জেনে নিতে পারবেন।
প্রতিদিন ইফতারের সময় জানতে গুগল এ সার্চ দিন “ সানসেট টুডে ” এবং নির্দিষ্ট এলাকার সময় যেমন ঢাকার সময় জানতে চাইলে সার্চবক্সে “ সানসেট টুডে ঢাকা ” লিখুন তাহলেই আপনি সুর্যাস্তের সঠিক সময়টি পেয়ে যাবেন। তাহলেই আপনি আজকের ইফতারের সময় পেয়ে যাবেন এবং সেই অনুযায়ী ইফতার করে নিতে পারবেন ইন শা আল্লাহ।
এছাড়াও ইফতারে সময়সূচি একটি ক্যালেন্ডার আকারে অর্থাৎ রমজান ২০২২ এর ক্যালেন্ডার পাথওয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া হবে। ঢাকা জেলার এবং ঢাকার বাহিরের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২২ - সৌজন্যেঃ পাথওয়ে।
আমদের চারপাশে বহু মানুষ আছে তারা বিজ্ঞানের কল্যানে পাওয়া তথ্য প্রযুক্তিকে ব্যবহার করতে চায় না। আর তাই তারা নির্ভর করে শুধু মুয়জ্জিনের আজানের উপর।
অনেকেই ইফতারের সময়কে আজানের সাথে মিলিয়ে ফেলে। ইফতার মূলত সূর্য ডোবার সাথে সমপৃক্ত , আজানের সাথে নয়।
যে ব্যক্তি রোজাদারকে ইফতার করালো তার সওয়াব কেমন? ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব
যে ব্যক্তি রোযাদারকে ইফতার করালো তার সওয়াব সম্পর্কে হদিসে অনেক ফজিলত বর্ণনা করা আছে।
রমাযান মাসে অন্যতম একটি মহৎ কাজ হল সায়িম বা রোযাদার ব্যক্তিকে ইফতার করানো। রোযাদার আর্থিক অবস্থা কেমন সেতা মূখ্য নয়, সে গরীব হোক অথবা ধনী, বন্ধু হোক অথবা আত্মীয় অথবা দূরের কেউ, অথবা না হোক কিছু খাইয়ে তাকে ইফতার করালে তাতে অনেক বড় উপকার রয়েছে প্রত্যেকের জন্য। যেহেতু ইফতারীর এই খুশীর মুহুর্তে সকলে একত্র হয়ে একে অন্যকে ফলপ্রসূ নসীহত করতে পারে। আর তার ফলে তাদের মধ্যে সৃষ্টি হয় পারস্পরিক সম্প্রীতি, সহানুভূতি, সংহতি ও দয়ার্দ্রতা।
তাছাড়া এতে রয়েছে প্রচুর সওয়াব। যায়দ বিন খালেদ জুহানী (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করায় সেই ব্যক্তিও ঐ রোযাদারের সমপরিমাণই সওয়াব অর্জন করে। আর এতে ঐ রোযাদারের সওয়াব কিঞ্চিৎ পরিমাণও কম হয়ে যায় না।’’[ (তিরমিযী ৮০৬, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ ১৭৪৬, ইবনে খুযাইমাহ, সহীহ, ইবনে হিববান, সহীহ, সহীহ তারগীব, আলবানী ১০৬৫ নং)]
সলফদের অনেকেই রোযা থাকতে নিজের ইফতারী অপরকে দান করতেন। তাঁদের মধ্যে একজন হলেন, আব্দুল্লাহ বিন উমার (রাঃ), দাঊদ ত্বাঈ, মালেক বিন দ্বীনার, আহমাদ বিন হাম্বল, প্রমুখ। আব্দুল্লাহ বিন উমার কিছু এতীম ও মিসকীন ছাড়া একাকী ইফতার করতেন না। আর যদি কোন দিন তিনি জানতে পারতেন যে, তাঁর পরিবার তাদেরকে তাঁর কাছে আসতে বাধা দিয়েছে বা তাদেরকে ফিরিয়ে দিয়েছে, তাহলে সে দিন আর ইফতারই করতেন না!
আবুস সাওয়ার আদাবী বলেন, আদী বংশের কিছু লোক ছিলেন, যাঁরা এই মসজিদে নামায পড়তেন; তাঁদের মধ্যে কেউই কোন খাবার দ্বারা একাকী ইফতার করতেন না। যদি সঙ্গে খাওয়ার লোক পেতেন, তাহলে খেতেন। নচেৎ, তাঁদের ইফতারী নিয়ে মসজিদে এসে লোকেদের সাথে খেতেন এবং লোকেরা তাঁদের সাথে ইফতারী করত।[ (কাইফা নাঈশু রামাযান, আব্দুল্লাহ আস-সালেহ১৫পৃঃ দ্রঃ) ]
https://www.pathwaybd.org/bn/iftar-pr...
Информация по комментариям в разработке