#StayHome #Intimation & Knowledge #info7050 #controlledEatinghabits
রোজা থাকা মুসলমানদের জন্য ফরজ। রোজা থাকলে, আমাদের শরীরে, যে বাজে ফ্যাট গুলো আছে,,সেগুলো ঝরে যায়। এবং যাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের কঠিন রোগ আছে, সেসব রোগেরও উপশম হয়,,
কিন্তু আমাদের অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের কারণে,, আমরা রোজার উপকারিতা, তা থেকে বঞ্চিত হয়।
এজন্য রোজার সময় আমার খাদ্য আজকে অভ্যাস কে, তিন ভাগে- ভাগ করে, সুষম ও সুনিয়ন্ত্রিত খাবার খাওয়ার, চেষ্টা করব। এ তিনটা ভাগ হচ্ছে,
১,সেহেরী ২.ইফতারি ৩.এবং রাতের খাবার
সেহরিতে কি ধরনের খাবার খেলে ক্ষুধা কম লাগবে এবং শক্তি ও এনার্জি পাবেন
**সেহেরিতে জোর করে বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন না, স্বাভাবিক খাওয়া দাওয়া করবেন,। তিনটা খাবার এক্সট্রা রাখবেন
★ডিম
★আপেল
★এবং খেজুর
1. যদি সেহেরির সময় ২টা ডিম, ১আপেল ৩ থেকে ৫ টা খেজুর খান, তাহলে সারাদিন ইনশাআল্লাহ, আপনার ক্ষুধা কম লাগবে। এবং যথেষ্ট পরিমাণে energy পাবেন,,
2. যদি কেউ শুধুমাত্র ডিম আপেল খেজুর পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেয়ে রোজা থাকেন তাহলেও আপনার রোজা থাকতে খুব একটা অসুবিধা হবে না
অন্যান্য খবর যেমন ভাত, শাক- সবজি মাছ- মাংস ও সালাদের সাথে,, ডিম আপেল খেজুর এর যে কোন একটা খেয়ে রোজা থাকলেও আপনাদের ক্ষুধা কম লাগবে ,,
ইফতার : সারাদিন রোজা শেষে,, ইফতারে আপনার অনেক কিছু খেতে ইচ্ছা করতে পারে, কিন্তু মন চাইলেই সবকিছু খেতে যাবেন না,
ইফতারের পানীয় : ইফতারে পান করবেন স্বাস্থ্যকর পানীয়, যেমন ফলের রস, ডাবের পানি, লেবুর পানি, কাঁচা আমের শরবত, বেলের শরবত, তরমুজের শরবত, বা দই দিয়ে বানানো শরবত
★ এ সময় অনেক এনার্জির জন্য soft drinks খেয়ে থাকেন। energy drinks এ থাকে,,
1. High sugar
2. Hi fat
3. high calorie
★ইফতারির পরে,,প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন, ইফতারি থেকে সেহরি পর্যন্ত কমপক্ষে আট(৮) গ্লাস পানি পান করুন,তবে ইফতারির সময়,খাওয়ার মাঝে, অতিরিক্ত পানি পান থেকে বিরত থাকতে হবে। এতে হজম সহায়ক উপাদান সঠিকভাবে নিঃসৃত হবে। খাবারের মাঝে, বেশি পানি পান করলে, হজমে সমস্যা হতে পারে।
★ ইফতারের সময় আমরা অধিক ভাজা,এবং তেল সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলব। কারন ভাজা জাতীয় খাবারে, প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, জিংক, বা ক্যালসিয়াম কিছুই থাকে না। এ সকল খাবারে থাকে,,,,,
1. High sugar (ভাজা জাতীয় খাবারেও সুগার থাকে)
2. High bad fat
3. high cholesterol
4. High calorie
যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর
★ ইফতারির খাদ্য ঃ ইফতারিতে খাদ্য হিসেবে খেতে পারেন,খেজুর, শসা- গাজরের সালাদ, কলা, দই- চিড়া, কম মসলাযুক্ত সবজি খিচুড়ি ও স্যুপ।
★ রাতের খাবার ঃ রাতের খাবারে খাবেন প্রচুর শাকসবজি, অল্প পরিমাণ ভাত, মাছ, মাংস, ডিম এর যেকোনো একটি এবং শসা টমেটো বা গাজর সালাদ,,
ডেজার্ট ঃ ডেজার্ট হিসেবে খেতে পারেন, পুডিং, পায়েস বা দুধের তৈরি হালকা মিষ্টি জাতীয় যে কোনো খাবার।
তবে যাই খান না কেন, সবই পরিমিত খাবেন। রোজার ক্ষুধায়, যেন বেশি খাওয়া না হয়ে যায়, সেদিকে খেয়াল রাখবেন,,
" মাহে রমজান সবার জীবনে মোবারক হোক
শুভ কল্যাণকর ও ইতিবাচক পরিবর্তন বয়ে আনুক
Информация по комментариям в разработке