Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть BEHAL SHA, Choturtho chokro onahut - চতুর্থ চক্র অনাহুত, Singer: Baul Robiul And Tohid Shorkar.

  • SHAHIN MEDIA
  • 2021-04-18
  • 33
BEHAL SHA, Choturtho chokro onahut - চতুর্থ চক্র অনাহুত, Singer: Baul Robiul And Tohid Shorkar.
বাউল গানBEHAL SHAChoturtho chokro onahut - চতুর্থ চক্র অনাহুতSinger: Baul RobiTohid Shorkar.চুয়াডাঙ্গা
  • ok logo

Скачать BEHAL SHA, Choturtho chokro onahut - চতুর্থ চক্র অনাহুত, Singer: Baul Robiul And Tohid Shorkar. бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно BEHAL SHA, Choturtho chokro onahut - চতুর্থ চক্র অনাহুত, Singer: Baul Robiul And Tohid Shorkar. или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку BEHAL SHA, Choturtho chokro onahut - চতুর্থ চক্র অনাহুত, Singer: Baul Robiul And Tohid Shorkar. бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео BEHAL SHA, Choturtho chokro onahut - চতুর্থ চক্র অনাহুত, Singer: Baul Robiul And Tohid Shorkar.

The songs in this collection are composed by sadhu guru Behal Shah (1894 -1981) and relate to the chakras or points in the subtle human body, as espoused in Buddhist and Hindu tantric yoga traditions. The songs are composed in a palla or question and answer format. The questioning songs are sung by Baul Robiul and the responses are provided by Tohid Shorkar.
বাউল লোকসম্প্রদায়ের একটি সাধন-ভজন গোষ্ঠী, যারা গ্রামে-গঞ্জে গান গেয়ে ভিক্ষা করে বেড়ায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এদের দেখা গেলেও সাধারণত কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, ফরিদপুর, যশোর এবং পাবনা অঞ্চলেই এদের বেশি দেখা যায়। বাউলরা দেহভিত্তিক গুপ্ত সাধনার অনুসারী। এই সাধনায় সহজিয়া ও সুফি সাধনার সম্মিলন ঘটেছে; তবে সুফি ভাবনার প্রভাবই বেশি। বাউলরা মসজিদ বা মন্দিরে যায় না। কোনো ধর্মগ্রন্থে তাদের বিশ্বাস নেই। মূর্তিপূজা, বর্ণবৈষম্য বা জাতিভেদে তারা বিশ্বাসী নয়। তারা মানবতাবাদী। তাদের বিশ্বাস জন্মগতভাবে কেউ বাউল নয়, গুরুর নিকট দীক্ষা নিয়েই বাউল হতে হয়। বাউল সাধনা মূলত নারী-পুরুষের যুগলসাধনা। তবে জ্ঞানমার্গীয় একক যোগসাধনাও আছে।
বাউল সম্প্রদায়ের উদ্ভব সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য জানা যায় না। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে ‘বাউল’ শব্দের প্রয়োগ লক্ষ করা যায়। পনের শতকের শাহ মোহাম্মদ সগীরের ইউসুফ-জুলেখা, মালাধর বসুর শ্রীকৃষ্ণবিজয়, ষোলো শতকের বাহরাম খানের লায়লী-মজনু এবং কৃষ্ণদাস কবিরাজের চৈতন্যচরিতামৃত গ্রন্থে ‘বাউল’ শব্দের ব্যবহার আছে। এ থেকে অনুমান করা হয় যে, অন্ততঃপক্ষে খ্রিস্টীয় পঞ্চদশ শতক কিংবা তার পূর্ব থেকেই বাংলাদেশে বাউল সম্প্রদায়ের অস্তিত্ব ছিল। সাম্প্রতিককালের এক গবেষণায় জানা যায় যে, পারস্যে অষ্টম-নবম শতকে সুফিসাধনা প্রবর্তনকালে ‘বা’আল’ নামে সুফি সাধনার একটি শাখা গড়ে ওঠে। তারা ছিল সঙ্গীতাশ্রয়ী এবং মৈথুনভিত্তিক গুপ্ত সাধনপন্থী। মরুভূমির বিভিন্ন অঞ্চলে তারা গান গেয়ে বেড়াত। অন্যান্য সুফিসাধকদের মতো তারাও এক সময় ভারতীয় উপমহাদেশে আগমন করে এবং ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। এভাবেই বাংলায় বাউল সম্প্রদায়ের আগমন ঘটে।

বাউলদের আচার-আচরণ অদ্ভুত এবং বিচিত্র হওয়ায় কেউ কেউ তাদের ‘পাগল’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। এ কারণে সংস্কৃত ‘বাতুল’ (পাগল, কান্ডজ্ঞানহীন) ও ‘ব্যাকুল’ (বিহবল, উদ্ভ্রান্ত) শব্দদ্বয়কে ‘বাউল’ শব্দের উৎপত্তিমূল বলে মনে করা হয়। কেউ কেউ পারসি ‘বা‘আল’ বা আরবি ‘আউলিয়া’ (বন্ধু, ভক্ত) শব্দ থেকে ‘বাউল’ শব্দের উৎপত্তি বলে মনে করেন। বা‘আলরা তাদের প্রেমাস্পদের উদ্দেশে মরুভূমিতে ‘পাগল’ বা ‘ক্ষ্যাপা’র মতো গান গেয়ে বেড়ায়। তারা সংসারত্যাগী এবং সকল বাধা-বন্ধনহীন। বাউলরাও অনেকটা পাগল বা ক্ষ্যাপার মতো।তবে তারা যে অর্থে ‘পাগল’ বা ‘ক্ষ্যাপা’ তা কেবল সুফি ‘দিওয়ানা’ শব্দের সঙ্গেই তুলনীয়।

সুফি সাধনায় যিনি সাধকের পরমারাধ্য বা পরমার্থ, তিনিই বাউলের মনের মানুষ এবং বাউলদের মতে তাঁর অবস্থান মানবদেহে। বাউলরা তাঁকে সাঁই (স্বামী), মুর্শিদ (পথনির্দেশক), গুরু (বিধানদাতা) ইত্যাদি নামে অভিহিত করে এবং তাঁরই সান্নিধ্যলাভে পাগল হয়।

প্রকারভেদ বাউলদের মধ্যে দুটি শ্রেণি আছে গৃহত্যাগী বাউল ও গৃহী বা সংসারী বাউল। যারা গুরুর নিকট ভেক খিলাফৎ-এর মাধ্যমে দীক্ষা গ্রহণ করে তাদের ত্যাগী বা ভেকধারী বাউল বলা হয়। এই শ্রেণির বাউলরা সংসার ও সমাজত্যাগী। ভিক্ষাই তাদের একমাত্র পেশা। তারা আখড়ায় আখড়ায় ঘুরে বেড়ায় এবং সেখানে সাময়িকভাবে অবস্থান করে। পুরুষরা সাদা লুঙ্গি এবং সাদা আলখাল্লা এবং মহিলারা সাদা শাড়ি পরিধান করে। তাদের কাঁধে থাকে ভিক্ষার ঝুলি। তারা সন্তান ধারণ বা প্রতিপালন করতে পারে না। এ ধরনের জীবনকে বলা হয় ‘জ্যান্তে মরা’ বা জীবন্মৃত। মহিলাদেরকে বলা হয় সেবাদাসী। পুরুষ বাউল এক বা একাধিক সেবাদাসী রাখতে পারে। এই সেবাদাসীরা বাউলদের সাধনসঙ্গিনী। ১৯৭৬ সাল অবধি বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলায় ২৫২ জন ভেকধারী বাউল ছিল। ১৯৮২-৮৩ সালে এই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ৯০৫ জনে দাঁড়ায়। বর্তমানে সমগ্র দেশে ভেকধারী বাউলের সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার।

গৃহী বা সংসারী বাউলরা স্ত্রী-পুত্র-পরিজনসহ লোকালয়ে একটি স্বতন্ত্র পাড়ায় বাস করে। সমাজের অন্যদের সঙ্গে তাদের ওঠা-বসা, বিবাহ ইত্যাদি নিষিদ্ধ। ভেকধারী বাউলদের মতো তাদের কঠোর সাধনা করতে হয় না; ‘কলমা’ বা ‘বীজমন্ত্র’ পাঠ এবং নির্দিষ্ট কিছু সাধন-ভজন প্রক্রিয়া অনুসরণ করলেই হয়। ভেকধারী বাউলরা গৃহী বাউলদের দীক্ষা দিয়ে থাকে। উভয়ের সম্পর্ক অনেকটা পীর-মুরিদের মতো। দীক্ষা নেওয়ার পর সন্তানধারণ নিষিদ্ধ, তবে গুরুর অনুমতিক্রমে কেউ কেউ সন্তান ধারণ করতে পারে। বর্তমানে কৃষিজীবী, তন্তুবায় এবং ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মধ্যে বাউল হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব ব্যক্তির মধ্যে অনেকে কলকারখানার শ্রমিক ও দৈনন্দিন মজুর পর্যায়ভুক্ত। বাউলমতে দীক্ষিত হওয়ার পূর্বে বিবাহ হয়ে থাকলে নতুন করে কোনো অনুষ্ঠান করতে হয় না। ত্যাগী বাউলদের সেবাদাসী ‘কণ্ঠিবদল’ করে একজনকে ছেড়ে অন্য জনের সঙ্গে চলে যেতে পারে। বর্তমানে গৃহী বাউলদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

গুরুধারা বাউলদের ‘ঘর’ বা ‘গুরুধারা’ আছে। এক একজন প্রধান বাউলগুরুর নামানুসারে এই ‘ঘর’ নির্দিষ্ট হয়। যেমন লালন শাহী, পাঞ্জু শাহী, দেলবার শাহী, পাঁচু শাহী ইত্যাদি। বাউলদের একটি বিশেষ সম্প্রদায় হলো কর্তাভজা। এরা বৈষ্ণবপন্থী এবং ‘সতীমায়ের ঘর’ বলে পরিচিত। সতী মা কর্তাভজা সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান গুরু। বাউলদের এসব ঘর বা গুরুধারার মধ্যে সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য উভয়ই আছে। বৈসাদৃশ্য তাদের সাধন-ভজন এবং সঙ্গীতের ক্ষেত্রেও লক্ষ করা যায়। লালন শাহ্র মধ্যে সুফি সাধনপ্রক্রিয়াসহ তন্ত্রযোগ এবং সহজিয়া সাধনতত্ত্ব এবং পাঞ্জু শাহ্র মধ্যে সুফিভাবনা ও দর্শন অধিক গুরুত্ব পেয়েছে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]