#jahangirnagar_university #rapecase #crime_news
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ মানে আতঙ্ক, ছাত্রলীগ মানে ধর্ষণের সেঞ্চুরি, ছাত্রলীগ মানে চাঁদাবাজি, ছাত্রলীগ মানে টেন্ডারবাজি, সবখানে ছাত্রলীগের রাম রাজত্ব। অতি সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হোসেন হলে স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় সহ সারা দেশের ছিছি পড়ে গেছে। ন্যক্কারজনক এ ঘটনায় ফুঁসে উঠেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে শিক্ষকরা। ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান ও বক্তব্য দিয়ে এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। শিক্ষকরা একই কাতারে এসে ঘটনার নিন্দা জানাচ্ছেন। শিক্ষার্থীরা বেশ কিছু দাবি জানিয়ে ভিসি কার্যালয়ের সামনে আন্দোলন করছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জরুরি বৈঠক করে ধর্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। গণধর্ষণের ঘটনা এখন সবার মুখে মুখে। পরীক্ষার হল থেকে শুরু করে ক্লাসরুম, হোস্টেল, শিক্ষক অফিস, ক্যান্টিন, চায়ের দোকানে সর্বত্রই একই আলোচনা। বিশেষ করে ভুক্তভোগী নারীর স্বামীর করা মামলায় আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর এখন থলের বিড়াল বের হয়ে আসছে। শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা বলছেন, প্রায়ই এ ধরনের ঘটনা ঘটে। কিন্তু কেউ সাহস করে বলতে পারেনা। আশুলিয়ার এক গৃহবধু তারপর ঘটে যাওয়া পৈশাচিক ঘটনা সবার ও আশুলিয়া থানায় মামলা করার পর শুধু আসামিরা ধরা পড়ে। এরপর থেকে সব ঘটনা বেরিয়ে আসছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ধর্ষণের ঘটনা এটাই প্রথম নয় এর আগেও ১৯৯৮ সালে তৎকালীন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জসীমউদ্দীন মানিক ১০০ ছাত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করার পর ধর্ষণের সেঞ্চুরি উদযাপন করেছিল। সে সময় জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভে ফুসে ওঠে। জাহাঙ্গীরনগরের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বিভিন্ন মানবাধিকার সং স্থা ধর্ষণের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে এক পর্যায়ে সাংগো পাঙ্গোসহ মানিক পরের বছর ১৯৯৯ সালে ক্যাম্পাস ছাড়তে বাধ্য হয়। ধর্ষণের অভিযোগ শুধুমাত্র যে ছাত্রদের বিরুদ্ধে তাই নয় দুই একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধেও ছাত্রীদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা না নেওয়া সেখানে যে বিচারহীনতার একটা সাংস্কৃতি গড়ে উঠেছে তারই ধারাবাহিকতায় এই ধরনের আকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে।
ধর্ষণের পাশাপাশি ছাত্রলীগ নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে রয়েছে টেন্ডারবাজি এবং চাঁদাবাজির অভিযোগ। বিশ্ববিদ্যালয় অঙ্গনে কোন উন্নয়ন কাজ করতে গেলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে বিশাল অঞ্চলে টাকা দিয়ে তাদের ম্যানেজ করতে হয়। এমনই একটি ঘটনা ভাইরাল হয়েছিল ২০১৯-২০ সালের দিকে। তৎকালীন ভিসি ফারজানা ইসলাম কোটি টাকা দিয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের ম্যানেজ করেছিলেন। এমনি আরো অনেক ঘটনা রয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কি কি।
জাবিতে ধর্ষণকাণ্ডঃ ছাত্রলীগের রামরাজত্ব | Jahangirnagar University | news Bangladesh
__________________________________________
Copyright Disclaimer:
I do not hold any copyright over the songs or footage. All credit goes to the respective owner/creator of the song/footage. If you have any issues with it, please feel free to contact me via YouTube. If you have any legal claim of any of this footage or music, please show me documents that indicate you are the respective owner of any footage's/songs used in my channel, and I will happily remove it.
Fair Use Disclaimer:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here fall under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36, and Chapter 13 Section 72. According to that law, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statutes that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use.
Keyword:jahangirnagar university,bangladesh news,latest bangladeshi news,জাবি নিউজ,জাবি ধর্ষণের খবর,জাবি,জাবি খবর,জাবিতে ধর্ষণকাণ্ডঃ ছাত্রলীগের রামরাজত্ব,Amirul islam Kagoji,news,newspaper,news paper,news today,news bangla,news Bangladesh,news paper today,news update,news update today,news feed,onusondhan report,অপরাধের খবর,jahangir university,jahangirnagar university news,jabi news,জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
Информация по комментариям в разработке