হতদরিদ্র যুবক থেকে দেশসেরা ভিলেন হওয়া মিশা সওদাগরের জীবনী I MISHA SAWDAGOR

Описание к видео হতদরিদ্র যুবক থেকে দেশসেরা ভিলেন হওয়া মিশা সওদাগরের জীবনী I MISHA SAWDAGOR

আজকে বলবো এমন একজন অভিনেতার কথা, যিনি একশো কিংবা দুইশো নয়, অভিনয় করেছেন প্রায় নয়শো সিনেমাতে। তিনি হলে ওয়ান এন্ড অনলি মিশা সওদাগর। একসময় বছরের পর বছর সিনেমাতে কাজ না পাওয়ার হতাশায় যিনি চেয়েছিলেন সিনেমার দুনিয়া ছেড়ে দিতে, সেই তিনিই কিনা আজ বাংলা সিনেমার সবথেকে ব্যস্ত অভিনেতা। তিনি ঢালিউডে কাজ করেছেন দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে, কিন্তু তার নামে নেই কোন নারী স্ক্যান্ডাল। পর্দার খারাপ লোক মিশা সওদাগর বাস্তবজীবনে প্রচন্ড ধার্মিক একজন লোক। মিশা সওদাগর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নব্বই দশকের সর্বশেষ প্রতিভা যিনি এখনো কাজ করে যাচ্ছেন দাপটের সাথেই। যুবক বয়সে চাকরির আশায় দীর্ঘদিন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরেছিলেন তিনি। আজকে আমরা এই মানুষটির জীবনী সম্পর্কে জানবো। তো চলুন শুরু করা যাক।
মিশা সওদাগর ১৯৬৬ সালের ৪ জানুয়ারি, পুরান ঢাকার সাত রোজায় আবুল হাসান রোডে একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম শহীদ হাসান মিশা। তার বাবার নাম ওসমান গনি ও মায়ের নাম বিলকিস রাশিদা। তিন ভাই ও দুই বোনের মধ্যে মিশা চতুর্থতম। তিনি পড়াশোনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্টে। ২১ বছরে বয়সে তিনি বিবাহ করেন। স্ত্রীর মিতা নামের ‘মি’ এবং নিজের নামের ‘শা” একসঙ্গে করে নিজের নাম রাখেন মিশা। দাদার নামের থেকে সওদাগর উপাধি নিয়ে নিজের পুরো নামকরণ করেন মিশা সওদাগর। ব্যক্তি জীবনে এই দম্পতি দুই পুত্র সন্তানের জনক। বিয়ের পর দীর্ঘদিন তিনি চাকরির জন্যে দ্বারে দ্বারে ঘুরছিলেন। মিশা ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা বিএফডিসি আয়োজিত নতুন মুখ কার্যক্রমে নির্বাচিত হন। ১৯৯০ সালে ছটকু আহমেদ পরিচালিত চেতনা ও অমরসঙ্গী চলচ্চিত্র দুটিতে নায়ক হিসেবে অভিনয় করেন তিনি, কিন্তু দুটি চলচ্চিত্রেই সাফল্যের দেখা পাননি। পরবর্তীতে বিভিন্ন পরিচালক তাকে খলচরিত্রে অভিনয়ের পরামর্শ দেন। তমিজ উদ্দিন রিজভী পরিচালিত "আশা ভালবাসা" চলচ্চিত্রের মাধ্যমে প্রথম খলনায়ক চরিত্রে অভিনয় করেন। এই সিনেমাটি সুপারডুপার হিট হয়।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке