Скачать или смотреть মাছ চাষে রোগে এর পরিমান কমিয়ে লাভ এর উপায় || Mach Chas a Rog er poriman komiye lav er upay

মাছ চাষে রোগে এর পরিমান কমিয়ে লাভ এর উপায়
Mach Chas a Rog er poriman komiye lav er upay
www.desihaatfpo.com
  / desihaatfpo  

Join Whatsapp Group : https://chat.whatsapp.com/JDIP2JzhNRY...
Join Facebook Group : https://www.facebook.com/share/g/7mWi...


আরও জানতে আমাদের অফিস এ কল করুন : tel:8001007864
#fpc #fpo #viralvideo #viralvideos #farming #agriculture #fishing #fish #fishfarming #fishingvideo #fishinglife #fish #mach #machchas #machchas
মাছ চাষে রোগের প্রভাব কমিয়ে লাভ বাড়ানোর জন্য বেশ কিছু কৌশল এবং পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে। মাছের রোগ একটি সাধারণ সমস্যা, যা উৎপাদনশীলতা এবং লাভের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তবে, সঠিক ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে এই সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। নিচে মাছ চাষে রোগের পরিমাণ কমিয়ে লাভ বৃদ্ধির কিছু উপায় আলোচনা করা হলো:

১. সঠিক পুকুর ব্যবস্থাপনা
পুকুরের অবস্থান ও জলপ্রবাহ: পুকুরের স্থান নির্বাচন এবং সঠিক জলপ্রবাহ নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পানির স্থবিরতা মাছের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং রোগ ছড়াতে পারে। তাই নিয়মিত পানির পরিবর্তন এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা প্রয়োজন।

পুকুরের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: মাছ চাষের আগে এবং চলাকালীন সময়ে পুকুরের তলা এবং জল পরিষ্কার রাখা উচিত। পুকুরের তলায় জমে থাকা পচা পাতা, মাছের মল, এবং অন্যান্য অবশিষ্টাংশ অপসারণ করতে হবে। এগুলো মাছের রোগের কারণ হতে পারে।

জলপদার্থের গুণগত মান: পুকুরের পানির পিএইচ, তাপমাত্রা, এবং দ্রবীভূত অক্সিজেনের মাত্রা নিয়মিতভাবে পরীক্ষা করতে হবে। পানির গুণগত মান বজায় রাখলে মাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং তাদের সুস্থভাবে বেড়ে ওঠা সম্ভব হয়।

২. উন্নত প্রজাতির পোনা ব্যবহার
স্বাস্থ্যকর পোনা নির্বাচন: মাছ চাষের জন্য স্বাস্থ্যকর এবং রোগমুক্ত পোনা নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। পোনা সংগ্রহের সময় তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যে তারা কোনো রোগে আক্রান্ত নয়।

জেনেটিক উন্নত প্রজাতি: গবেষণালব্ধ উন্নত প্রজাতির মাছের পোনা ব্যবহার করলে তারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকে এবং উৎপাদনশীলতাও বৃদ্ধি পায়। উদাহরণস্বরূপ, কিছু বিশেষ প্রজাতির তেলাপিয়া এবং পাঙ্গাস মাছ রোগ প্রতিরোধে ভালো দক্ষতা প্রদর্শন করে।

৩. খাদ্য ব্যবস্থাপনা
সুষম খাদ্য সরবরাহ: মাছের সুষম খাদ্য সরবরাহ তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। খাদ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, এবং মিনারেল সঠিকভাবে উপস্থিত থাকা উচিত, যা মাছের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

অতিরিক্ত খাদ্য ব্যবহার না করা: অতিরিক্ত খাদ্য পুকুরের তলায় জমে এবং পচে যায়, যা মাছের রোগের কারণ হতে পারে। তাই সঠিক পরিমাণে খাদ্য সরবরাহ করা উচিত।

প্রাকৃতিক খাদ্যের সংযোজন: পুকুরে প্রাকৃতিক খাদ্য উৎপাদন করা যেমন শৈবাল এবং অন্যান্য জলজ উদ্ভিদ, মাছের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়ক।

৪. রোগ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা
ভ্যাকসিন এবং ওষুধ ব্যবহার: কিছু বিশেষ ধরনের মাছের রোগের জন্য বাজারে ভ্যাকসিন এবং ওষুধ পাওয়া যায়। নিয়মিত ব্যবধানে এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী এই ওষুধ এবং ভ্যাকসিন ব্যবহার করলে মাছের রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয়: মাছের মধ্যে কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ যেমন অস্পষ্ট সাঁতার, অস্বাভাবিক রং পরিবর্তন, অথবা ক্ষত দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে রোগ নির্ণয় করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে
৬. সংমিশ্রণ পদ্ধতি ব্যবহার
সমন্বিত চাষ পদ্ধতি: মাছ চাষের সাথে ধান চাষ বা হাঁস-মুরগি পালনকে সমন্বিত করে করা যেতে পারে। এটি পুকুরের পুষ্টির মান বাড়াতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হয়।

বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ: পুকুরে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ একসাথে চাষ করলে রোগ ছড়ানোর ঝুঁকি কমে। বিভিন্ন প্রজাতির মাছের প্রয়োজনীয়তা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভিন্ন হওয়ার কারণে এ ধরনের চাষ পদ্ধতি আরও লাভজনক হতে পারে।

৭. বাজারজাতকরণ এবং লাভ বৃদ্ধি
বাজার বিশ্লেষণ: মাছ বিক্রির আগে বাজার বিশ্লেষণ করা উচিত, যাতে বাজারের চাহিদা এবং মূল্য সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া যায়।

বিভিন্ন বাজারে বিক্রি: শুধুমাত্র স্থানীয় বাজারে নির্ভর না করে, বিভিন্ন অঞ্চলে এবং অনলাইন মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে মাছ বিক্রি করা যায়।

উচ্চ মূল্যযুক্ত প্রজাতি নির্বাচন: মাছ চাষের জন্য এমন প্রজাতি নির্বাচন করা উচিত, যার বাজারমূল্য বেশি। যেমন কাঁকড়া, চিংড়ি, এবং কিছু বিশেষ প্রজাতির মাছ, যা স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে বেশি চাহিদা রয়েছে।

Farmers Produce Company (কৃষক উৎপাদক সংস্থা )
গঠন করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায় ?
১. ন্যায্য় মূল্যে সরকারী ধান ক্রয় কেন্দ্র ।
২. অনলাইন এর মাধ্যমে কৃষি জাত পণ্য ক্রয় বিক্রয়
৩. চুক্তি চাষ
৪. বীজ বিক্রয় কেন্দ্র
৫. সার বিক্রয় কেন্দ্র
৬. chc কেন্দ্র
৭. csc কেন্দ্র
৮. Export Import
৯. কীটনাশক বিক্রয় কেন্দ্র
১০. মাটি পরীক্ষা কেন্দ্র
১১. গবেষণা কেন্দ্র
১২. কৃষি শিক্ষা কেন্দ্র
১৩. Agri-Infra Fund থেকে দু কোটি টাকা পর্যন্ত লোন পেতে পারেন
১৪. মাছ ও পশু পালন এর কাজের জন্য লোন
১৫. Agri মার্কেট linkage

আরও জানতে আমাদের অফিস এ কল করুন : tel:8001007864

এই ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করুন এখানে ক্লিক করে :
   / @desihaatfpo2020  .

এফপিও গঠনের জন্য নিম্নলিখিত ....
1. ন্যূনতম 10 জন ব্যক্তি প্রয়োজন
২. প্যান কার্ড, আধার কার্ড, ভোটার আইডি এবং ব্যাংক পাসবুক
৩. পাসপোর্ট সাইজের ছবিটির তিন কপি প্রয়োজন

অফিস প্রুফের জন্য
1. বৈদ্যুতিক বিল প্রমাণ
২. মালিকের এনওসি
৩. ল্যান্ড ক্রয় দলিল

এফপিওর নাম: "সংস্থার পক্ষে আপনার পছন্দের কোনও নাম" দিতে হবে।
একটি এফ পি ও যাতে লোন পায় তার জন্য আমরা প্রজেক্ট রিপোর্ট বানিয়ে দিয়ে