মহানবী (সাঃ) ছিলেন স্পন্ডিলাইটিস রোগী? হুমায়ূন আহমেদ কি নাস্তিক? ভিডিওটি দেখে আসল সত্যি জেনে নিন।
-শিলালিপি(দৈনিক কালের কন্ঠ),২৭ জুলাই ২০১২ সালে হুমায়ন আহমেদ নিজের সম্পর্কে বলেছিলেন,
১. আমি যখন পিএইচডির শেষ পর্যায়ে তখন আমার কাছে খ্রিস্টান পাদ্রিরা আসতে শুরু করল। তারা মনে করল, একজন বিধর্মীকে ওদের ধর্মে নিয়ে গেলে ওদের জন্য সুবিধা।আমি দেখলাম, ওরা প্রচুর পড়াশোনা করে, জানে।…আমি আমাদের প্রফেটকে হাইলাইট করার জন্য এক পাদ্রিকে বললাম যে,শোনো,আমাদের প্রফেট ছিলেন এমনই একজন মানুষ, তিনি যখন কারও সঙ্গে কথা বলতেন, তখন সরাসরি তার মুখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতেন। তিনি যার সঙ্গে কথা বলতেন,তার দিকে ঘার ফিরিয়ে তাকিয়ে বলতেন না,তিনি পুরো বডিকে তার দিকে টার্ন করতেন,যাতে সে মনে করে তাকে ফুল অ্যাটেনশন দেওয়া হচ্ছে।শুনে পাদ্রি বললেন, দেখুন, স্পন্ডিলাইটিস বলে একটা ডিজিজ আছে যে ডিজিজে ঘাড়ের চামড়া শক্ত হয়ে যায়,আপনাদের প্রফেটের ছিল স্পন্ডিলাইটিস ডিজিজ।উনি ঘাড় ফেরাতে পারতেন না বলে পুরো শরীর অন্যের দিকে ফেরাতেন।…তখন গড আমাকে হেল্প করল।তিনি সঙ্গে সঙ্গে আমাকে একটা লজিক দিয়ে দিলেন এবং লজিকটা আমার তাৎক্ষণিকভাবে আসা।… আমি বললাম, আপনার কথাটা ভুল।আমাদের নামাজ পড়ার একটা সিস্টেম আছে, সিস্টেমে মাথা ফেরাতে হয়।আমাদের প্রফেটের যদি স্পন্ডালাইটিস ডিজিজ থাকত,তাহলে তিনি পুরো শরীর ফেরাতেন,উনি তো তা করেন না।তার এই ডিজিজ ছিল না,তিনি যেটা করতেন তা শ্রদ্ধার জায়গা থেকে করতেন।…তিনি আমার কাছে ক্ষমা পার্থনা করলেন এবং বললেন, তোমার লজিক খুব পরিষ্কার,আসলেই তো তোমরা নামাজের সময় দুই দিকে মাথা ফেরাও।
স্পন্ডিলাইটিস কি?
অস্থি বিশেষজ্ঞদের মতে, স্পন্ডিলাইটিস আসলে শিরদাঁড়ার হাড়ের সমস্যা। জন্মের পর থেকে আমাদের হাড়ের সংযোগস্থল বা অস্থিসন্ধিগুলো যেমন থাকে, তা নিয়েই আমরা বেড়ে উঠি, এ বার সে সব ব্যবহার করতে করতে যন্ত্রের মতোই ক্ষয়ে যেতে শুরু করে। কখনও আবার অস্থিসন্ধির অঞ্চলে থাকা তরল জেল বাইরে বেরিয়েও আসে। তখনই জানান দেয় ব্যথা। (তথ্য সূত্রঃ গুগল)
..........................
#stentertains
#হুমায়ূন_আহমেদ
#humayun ahmed
..........................
Courtesy: Footage or Picture we used sometimes are Collected . All used under "fair use" . If You have asking please contact us. Email: [email protected]
..........................
Bangladesh Fair Use Disclaimer: This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
..........................
Subscribe For ST ENTERTAINS
✅ Like | ✅ Share | ✅ Subscribe
►Stay with Us. Thank you very Much
Информация по комментариям в разработке