Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন | SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons | Shikho

  • Shikho
  • 2022-11-01
  • 56516
উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন | SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons | Shikho
  • ok logo

Скачать উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন | SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons | Shikho бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন | SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons | Shikho или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন | SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons | Shikho бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন | SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons | Shikho

আজকের পর্বে আমরা উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন প্রবন্ধটি নিয়ে আলোচনা করবো।

ভর্তি হতে, App টি Download করো 😄
App Link: http://shikho.io/ShikhboJitbo
অথবা ক্লিক করো:
✅SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons- http://shikho.io/SSC-B1-AL

💥SSC এর জন্য অন্যান্য কোর্সসমূহ:
✅SSC General Math Animated- http://shikho.io/ssc-gm-al
✅SSC Higher Math Animated Lessons- http://shikho.io/ssc-hm-al
✅SSC ICT Animated Lesson- http://shikho.io/ssc-ict
✅SSC পদার্থবিজ্ঞান Animated Lessons- http://shikho.io/SSC-Phy-AL
✅SSC বাংলা ১ম পত্র Animated Lessons- http://shikho.io/SSC-B1-AL
✅SSC রসায়ন Animated Lessons- http://shikho.io/SSC-Chem-AL
✅SSC Science Animated Lessons Bundle- http://shikho.io/SSC-Sci-Bundle-AL
✅SSC Common Animated Lessons Bundle- http://shikho.io/SSC-Common_Bundle-AL
✅SSC ইংরেজি ২য় পত্র Animated Lessons- http://shikho.io/ssc-eng-2nd-al

দেখবে সমাজে এমন অনেক মানুষই আছে যারা একজন শ্রমিক, রিকশাওয়ালা, মুচি বা সবজি বিক্রেতাদের কাছ থেকে সেবা নিচ্ছে ঠিকই কিন্তু তাদেরকে উপযুক্ত অর্থ দিচ্ছে না। আবার অনেক সময় তুচ্ছ কারণে এদের সাথে খারাপ ব্যবহার করছে। সোজাভাবে বললে তাদেরকে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে।
কিন্তু একটু ভালোমতো ভাবলেই দেখবে, এদের ছাড়া অনেকক্ষেত্রেই আমাদের জীবন অচল। আর এই সকল অধিকারবঞ্চিত মানুষদের নিয়েই আজকের প্রবন্ধ, উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন।
প্রথমেই বলে রাখি, প্রবন্ধটি মোট দুই পর্বে আলোচনা করা হবে। যার প্রথম পর্বে থাকবে পুরো প্রবন্ধের বিস্তারিত আলোচনা। আর দ্বিতীয় পর্বে দুটি সৃজনশীল প্রশ্ন সমাধান করা হবে।
আমাদের চারপাশে দেখতে পাই, দরিদ্ররা সামাজিক এই শ্রেণি ব্যবধানের কারণে তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আর এই বিষয়টি লক্ষ করেছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম।
তিনি যেহেতু সমাজের বিভিন্ন অন্যায় অবিচারের বিপক্ষে লেখালেখি করতেন তাই সমাজের এই শ্রেণিবিন্যাসের ফলে তৈরি হওয়া বঞ্চনার উপর ভিত্তি করে তিনি লিখেছিলেন ‘উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন’ প্রবন্ধটি।
প্রথমে প্রবন্ধটির লেখক কাজী নজরুল ইসলাম সম্বন্ধে জেনে নেবো।
আজকে কবির জন্ম-মৃত্যু, কবি হয়ে ওঠার ইতিহাস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিদ্রোহী কবি নামের কারণ, রোগ, ঢাকায় আগমন, সাহিত্যকর্ম এ সকল বিষয় সম্পর্কে তুমি জানতে পারবে। তো চলো শুরু করা যাক।
কাজী নজরুল ইসলাম ১১ই জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ বাংলা সালে জন্মগ্রহণ করেন। ইংরেজি বৎসর অনুযায়ী তারিখটা হলো ১৮৯৯ সালের ২৪শে মে। [Pause½]তুমি জেনে হয়তো অবাক হবে এই কবি বাংলাদেশের জাতীয় কবি হলেও তিনি কিন্তু জন্মগ্রহণ করেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে।
তিনি বর্ধমানেরই একটি স্কুলে পড়ালেখা করেছিলেন, এছাড়া ময়মনসিংহের ত্রিশালের দরিরামপুর হাইস্কুলেও তিনি পড়েছিলেন।
১৯১৭ সালে তিনি সেনাবাহিনীর বাঙালি পল্টনে যোগ দেন এবং করাচি যান। সেখানেই তার সাহিত্য জীবনের শুরু হয়।
এবার চলো জেনে নেই, কেন তাকে বিদ্রোহী কবি বলা হয়। কাজী নজরুল ইসলাম সবসময় সমাজের অন্যায়, অবিচার এসবের বিরুদ্ধে সাহস নিয়ে লিখেছেন। যেভাবে তিনি তার লেখার মাধ্যমে অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন, অন্য কোনো কবি এভাবে প্রতিবাদ করেননি। আর এজন্যই তাকে বিদ্রোহী কবি বলা হয়।
মাত্র ৪০ বছর বয়সে দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে কবিকে ঢাকায় আনা হয় এবং বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়।
মূল আলোচনায় প্রবেশ করার আগে প্রবন্ধের নামকরণ নিয়ে কিছু কথা বলি। কারণ নামটা একটু কঠিন এবং তোমার বুঝতে সমস্যা হতে পারে।
আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ, যেমন- কৃষক, শ্রমিক, জেলে, দিনমজুরসহ দরিদ্র শ্রেণির বা খেটে খাওয়া শ্রেণির মানুষদের ধনী বা শাসক শ্রেণি সবসময় উপেক্ষা বা অবহেলা করে। লেখক এই সকল মানুষকে বলেছেন উপেক্ষিত শক্তি।
এই উপেক্ষিত শক্তির কারণেই দেশের অর্থনীতি চলে, কিন্তু দেশের শাসকগোষ্ঠী তাদেরকে নিচু করে দেখে, অধিকার থেকে বঞ্চিত রাখে। লেখক এই উপেক্ষিত মানুষদের উন্নতির জন্য সবরকম সুযোগ প্রদান ও অধিকার সম্পর্কে বোঝাতে উদ্বোধন কথাটি ব্যবহার করেছেন। তাহলে উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন বলতে বোঝাচ্ছে দেশের সাধারণ মানুষদের অধিকার প্রদান করা।
এবার চলো মূল প্রবন্ধে যাই।
এই পৃথিবীতে সকল মানুষই সমান। কিন্তু যারা গরীব, দুঃখী মানুষদেরকে অধিকার থেকে বঞ্চিত করে, অপমান করে, একদিন তাদেরকেও এই গরীব, দুঃখী মানুষদের মতো অপমানিত হতে হবে। তিনি সমাজে ব্যবহৃত ছোটলোক শব্দটি ব্যবহারের ব্যাপারটি দেখিয়েছেন। এই ছোটলোক শব্দটি সমাজের উঁচু শ্রেণিরই আবিষ্কার। যদিও তাদের উপর নির্ভর করেই সমাজ চলছে, তবুও তারা সমাজের উঁচু শ্রেণির অবিচার, অবহেলা, বঞ্চনার শিকার হতে হয় প্রতিনিয়ত।
এই নিম্নশ্রেণির মানুষগুলো উঁচু শ্রেণির মানুষের দ্বারা এমনভাবে শোষণের শিকার হয়েছে যে, তারা তাদের মানুষ পরিচয় ভুলতে বসেছে। ভুলতে বসেছে তাদের অধিকারের কথা। যখনই কেউ অধিকারের জন্য কথা বলতে চায়, তখনই শাসকশ্রেণি তাকে বিভিন্নভাবে দমিয়ে রাখে। তিনি বলেছেন, যারা শিক্ষিত মানুষ, উঁচু শ্রেণির মানুষ তারা দেশের ভালোমন্দ সম্বন্ধে ভালো জানে এটা ঠিক। অর্থাৎ তাদের উচিত যারা এসব খেটে খাওয়া মানুষদের দমিয়ে না রেখে বরং উদ্বুদ্ধ বা অনুপ্রাণিত করা। এর ফলে অনেক কঠিন কাজও সহজে সম্পন্ন হয়ে যাবে। দেশও এগিয়ে যাবে।
লেখক সাম্যবাদী চেতনা বুকে ধারণ করতে বলেছেন। সাম্যবাদী চেতনায় একজন মানুষ নিজের লোভ ত্যাগ করে এমন এক সমাজ তৈরি করবে যেখানে ধনী-গরীবের পার্থক্য থাকবে না।
লেখক এমন এক সমাজের স্বপ্ন দেখেছেন, যেখানে মানুষের মাঝে কোনো ধনী-গরীব শ্রেণিবিভাগ থাকবে না, সবাই সবাইকে আপনজন হিসেবে কাছে টেনে নিবে, দুঃখ ভাগাভাগি করে নিবে। তার মতে এভাবেই দেশ বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে।
আজ তাহলে এ পর্যন্তই। আজকের পর্বে আমরা লেখক পরিচিত এবং প্রবন্ধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম।
আগামী পর্বে এই প্রবন্ধের আলোকে সৃজনশীল প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করা হবে। সে পর্যন্ত ভালো থেকো। ধন্যবাদ।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]