Скачать или смотреть SSC Accounting chapter 3, দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি, Class 9 - 10 Accounting

SSC Accounting chapter 3, দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি, Class 9 - 10 Accounting

দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি বলতে বুঝায়, প্রতিটি লেনদেনকে দুটি পক্ষে বা দুতরফাভাবে হিসাবে লিপিবদ্ধ করা।

লেনদেন হতে হলে এক পক্ষ সুবিধা প্রদানকারী ও অন্য পক্ষ সুবিধা গ্রহনকারী থাকে। এই ধারণা থেকেই দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনকে দুটি পক্ষে বা দুটি হিসাবে লিপিবদ্ধ করা হয়।

হিসাববিজ্ঞানে ডেবিট (Debit) ও ক্রেডিট(Credit) হলো একটি প্রতীক, যার কোন বিশেষ অর্থ নেই। সুবিধা গ্রহণকারীকে ডেবিট প্রতীক ও সুবিধা প্রদানকারীকে ক্রেডিট প্রতীক দ্বারা চিহ্নিত করে হিসাবের বিভিন্ন বইতে লিপিবদ্ধ করা হয়।

২টি পক্ষ থাকবে।
এক পক্ষ (সুবিধা গ্রহণকারী) ডেবিট ও অন্য পক্ষ (সুবিধা প্রদানকারী) ক্রেডিট
উভয় পক্ষ, সমপরিমান অর্থ দ্বারা প্রভাবিত হবে

ডেবিট ক্রেডিট নির্ণয়ের নিয়ম:

সম্পদ ও ব্যয় বৃদ্ধি পেলে - ডেবিট
সম্পদ ও ব্যয় হ্রাস পেলে- ক্রেডিট

আয়, দায় ও মূলধন বৃদ্ধি পেলে ডেবিট
আয়, দায় ও মূলধন হ্রাস পেলে ক্রেডিট

একতরফা দাখিলা পদ্ধতি একটি সম্পর্কেও জানতে হবে এই অধ্যায়ে। যেসব প্রতিষ্ঠান আয়তনে ছোট লেনদেনের সংখ্যা কম এবং দু'তরফা দাখিলা সম্পর্কে জ্ঞান রাখে না তারাই এই একতরফা দাখিলা পদ্ধতি অনুযায়ী হিসাব রাখে। একতরফা দাখিলা পদ্ধতি একটি অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে আয় ব্যয় হিসাবকে বেশি গুরুত্বপূর্ন মনে করা হয় না।

১) প্রারম্ভিক মূলধন= (প্রারম্ভিক সম্পদ - প্রারম্ভিক দায়)
২) সমাপনী মূলধন= (সমাপনী সম্পদ- সমাপনী দায়)
৩) লাভ/ক্ষতি={(সমাপনী মমূলধন+উত্তোলন)-(প্রারম্ভিক মমূলধন+অতিরিক্ত মমূলধন)}

Stay connected with our Facebook Page & Facebook group:

আমাদের ফেসবুক গ্রুপ :
  / 373768383554242  

আমাদের ফেসবুক পেজ :
  / moder-biddaloy-114013443314612  

মুঠোফোন : 01777-888281 (সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ৮ টা দরকারে কথা বলতে পারেন।)