গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে সরকারের ভেতরে যেসব অস্থিরতা !সেনাকর্মকর্তারা রিটের প্রস্তুতি নিচ্ছেন Subjail
#jail
#army
#tajulislam
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে কি সরকারের ভেতরে অস্থিরতা চলছে,
সেনাকর্মকর্তারা রিটের প্রস্তুতি নিচ্ছেন,
সাবজেল,
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়,
প্রজ্ঞাপন,
রাষ্ট্রপতি,
ওয়াকার-উজ-জামান,
সেনাপ্রধান,
তাজুল ইসলাম,
জিয়াউল আহসান,
সেনাবাহিনী,
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল,
প্রসিকিউটর,
সেনা আইন,
বাংলাদেশ,
আদালত,
খবর,
কাজী রুনা,
Sub-jail,
Hafiz Al-Assad,
President,
Waqar-uz-Zaman,
Tajul Islam,
Ziaul Ahsan,
Army,
Chief of Army Staff,
International Crimes Tribunal,
ICT,
Constitution,
Military Law,
Bangladesh,
Court,
News,
Live news today,
Kazi Runa,
ঘোষণা হয়ে গেছে সাব জেল। সেনানিবাসের ভেতরে ভিএসওকিউ ভবনকে সাবজেল করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। সেখানেই রাখা হতে পারে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ওঠা সেনা কর্মকর্তাদের। প্রয়োজনে কড়া নিরাপত্তায় তাদের নেয়া হতে পারে ট্রাইব্যুনালে। তার চেয়েও বড় খবর হলো –শিগগিরই সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে অভিযুক্ত ১৫ সেনা কর্মকর্তার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বিষয়ে আইসিটি আইন সংশোধনের বিরুদ্ধে রিট করা হবে। আইনজীবীরা বলছেন, আইসিটি অ্যাক্টের ৪টি সংশোধনী বড় ধরনের আইনি চ্যালেঞ্জে পড়ে গেলে, বিচার প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হয়ে যেতে পারে। দর্শক, সেনাবাহিনীর শীর্ষ নেতৃত্বকে কোণঠাঁসা করার উদযাপনে যখন ব্যস্ত একটি পক্ষ, তখন এমন কিছু খবরে তাদের আকাশ যেন ভেঙে পড়েছে মাথায়। আবার একই ধরনের মামলার অন্য আসামিরা যেখানে আছেন নিয়মিত কারাগারে, তখন সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা বন্দোবস্তে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। তবে সবচেয়ে বেশি ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের বক্তব্যে। তাজুল ইসলামের দাবি মেনে নিলে বলতে হবে, ১৫ সেনাকর্মকর্তা এখনও আছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধরাছোঁয়ার বাইরে। এমনকি এক বছর ধরে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নিয়ে মাঠে থাকা সেনাবাহিনীর গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা নেই বলেও অদ্ভুত যুক্ত দিয়েছেন তিনি। তার বক্তব্য অনুসারে একমাত্র পুলিশ ছাড়া কারও গ্রেপ্তার করার এখতিয়ার নেই। এমনকি আদালতের নির্দেশ ছাড়া কাউকে জেলে পাঠানোর সুযোগও নেই। সেক্ষেত্রে হেফাজতে থাকা ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে পুলিশের মাধ্যমে গ্রেপ্তার দেখিয়ে ট্রাইব্যুনালে হাজির চান তিনি। সরকারের পক্ষ থেকে ক্যান্টনমেন্টে সাবজেল ঘোষণা করা হলেও সরকারের অতি কাছের এই আইন কর্মকর্তার দাবি, এটাও তার জানা নেই। এতে প্রশ্ন উঠেছে, কী ঘটছে পুরো বিচার প্রক্রিয়া ঘিরে? ইচ্ছামতো আইন সংশোধন আর পছন্দমতো আসামি করার কারণে এরই মধ্যে যে বিতর্ক উঠেছে, তা কি আরও জটিল হতে যাচ্ছে? পুরো বিষয়টি ঘিরে সরকারের ভেতরকার অস্থিরতা এবং সমন্বয়হীনতা কি লাগামহীন হচ্ছে না? চলুন যাওয়া যাক বিশ্লেষণে।
=================
Fair Use Disclaimer:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. "Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use." #news_analysis_by_kazi_runa
Информация по комментариям в разработке