মেসোপটেমীয় সভ্যতায় জাদুবিদ্যা | মানবসভ্যতার ইতিহাসে জাদুবিদ্যা | মিশরীয়, মায়া, মেসোপটেমিয়ার ইতিহাস 
মেসোপটেমীয় সভ্যতায় জাদুবিদ্যা | মানবসভ্যতার ইতিহাসে জাদুবিদ্যা | মিশরীয়, মায়া, মেসোপটেমিয়ার ইতিহাস
মেসোপটেমীয় সভ্যতায় জাদুবিদ্যা | মানবসভ্যতার ইতিহাসে জাদুবিদ্যা | মিশরীয়, মায়া, মেসোপটেমিয়ার ইতিহাস
___________________________________________
প্রাচীন মেসোপটেমীয় সভ্যতায় জাদুবিদ্যা 
সভ্যতার উত্থানের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে
জাদুবিদ্যা। গুহাবাসী মানুষ যখন শহর-নগর, এবং
সুসংঘটিত সভ্যতার পত্তন ঘটানো থেকে বহুক্রোশ
দূরে, তখন থেকেই জাদুবিদ্যার প্রচলন।
মিশরীয়, মায়া, কিংবা মেসোপটেমিয়া – প্রত্যেকটা
সভ্যতার ইতিহাসের সাথেই, উৎপ্রোতভাবে জড়িয়ে
আছে জাদুবিদ্যা ও ঝাড়ফুঁক।
প্রায়োগিক দিকে জাদুবিদ্যার ব্যবহারে সফলতা আসুক
বা না আসুক- আদিম মানুষের ছিল এর প্রতি অগাধ বিশ্বাস।
তাই, মানবসভ্যতার ইতিহাসে জাদুবিদ্যা এক অনন্য ও শাশ্বত আখ্যান। সমাজ পরিচালনা, ঐতিহ্যগত এবং ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালনে, প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায় জাদুবিদ্যা ছিল অন্যতম দৈনন্দিন, এবং গুরুত্বপূর্ণ এক অনুষঙ্গ।
মেসোপটেমীয় সভ্যতার স্রষ্টা হিসেবে খ্যাত, সুমেরীয় সভ্যতাতেই প্রথম লিখন পদ্ধতির উদ্ভব ঘটেছিল।তারা বিভিন্ন জিনিস মৃত্তিকা ফলকে লিপিবদ্ধ করে রাখত।
অ্যাসিরীয় সম্রাট আশুরবানিপালের বিখ্যাত গ্রন্থাগার থেকে, মৃত্তিকা ফলকে উৎকীর্ণ পৃথিবীর প্রাচীনতম মহাকাব্য গিলগামেশ, সুমেরীয় ও ব্যাবিলনীয় সৃষ্টিতত্ত্ব এনুমা এলিশ, সুমেরীয় মহাপ্লাবনের কাহিনিগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। 
কিউনিফর্ম নথি থেকে জানা যায়, তারা জাদুবিদ্যায় কীরকম মন্ত্র জপ করত, জাদুবিদ্যায় তাদের প্রায়োগিক দক্ষতা, ব্যবহৃত ভেষজ ঔষধপত্র, প্রাকৃতিক জগতের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য কী পদ্ধতি ব্যবহার করত তারা।
অ্যাসিরীয় সম্রাটদের আমলে, বহু জাদুবিদ্যা ও মন্ত্রের সামাজিক ও ধর্মসম্মত বৈধতা ছিল। এসব মন্ত্রকে পঙক্তি ও ক্রম আকারে সাজানো হয়েছিল একটি পুস্তকে, যাকে বলা হয় ‘হ্যান্ডবুক’।
অধিকাংশ হ্যান্ডবুকের সন্ধান মিলেছে, সম্রাট আশুরবানিপালের বিখ্যাত গ্রন্থাগার, এবং প্রাচীন মেসোপটেমীয় শিক্ষানগরী সিপ্পার থেকে।
মাকলু শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো ‘ভস্মীকরণ’, যা নিয়ে খ্রি.পূ. ৭০০ অব্দে নয়টি মৃত্তিকা ফলক জুড়ে লেখা হয়েছিল।
মেসোপটেমীয়বাসীর বিশ্বাস অনুযায়ী, এই আচার-অনুষ্ঠান ও পদ্ধতিতে, অশুভ জাদুকে প্রতিহত করা হয়।
সেই সাথে যে লোক বিদ্বেষের বশবর্তী হয়ে, এই কালোজাদু প্রয়োগ করেছে, তাকেও দুর্বল করে দেওয়া
যেত এই মাকলুর মাধ্যমে।
প্রথম আটটি ফলকে প্রায় ১০০টি জাদুমন্ত্র, এবং নবম ফলকে অনুষ্ঠান পালনের পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে।
মাকলু সম্পর্কিত মৃত্তিকা ফলকে নির্দেশনা দেওয়া আছে, কালো জাদুর প্রভাব থেকে মুক্তি পেতে হলে, মহিলা জাদুকর কিংবা ডাকিনীর পুতুলের মূর্তি পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
মাকলুতে মেসোপটেমীয় সমাজ পরিচালনা করার কিছু উপায় বাতলে দেওয়া আছে।
___________________________________________
   • এডোবির ইতিহাস | গ্রাফিক দুনিয়াকে বদলে দেওয়...  
___________________________________________
প্রাচীন সভ্যতা,
প্রাচীন সভ্যতা সমূহ,
প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা,
প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার ইতিহাস,
প্রাচীন মেসোপটেমিয়া,
মেসোপটেমীয় সভ্যতার ইতিহাস,
prachin mishor,
উপমহাদেশের প্রাচীনতম সভ্যতা,
উপমহাদেশের প্রাচীনতম সভ্যতা কি,
প্রাচীন সভ্যতা ও সাম্রাজ্য,
প্রাচীন মিশর,
প্রাচীন যুগ ও মধ্যযুগ,
মেসোপটেমীয় সভ্যতা,
মেসোপটেমিয়া সভ্যতা,
মেসোপটেমিয়া pdf,
ফ্যারাওদের ভূমিকা,
বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতা,
প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাস সাজেশন,
মেসোপটেমিয়া সভ্যতার মন্দির,
মেসোপটেমীয় সভ্যতার সময়কাল,
প্রাচীন যুগের সপ্তাশ্চর্য,
___________________________________________
মেসোপটেমীয় সভ্যতায় জাদুবিদ্যা, প্রাচীন মেসোপটেমীয় সভ্যতায় জাদুবিদ্যা, মানবসভ্যতার ইতিহাসে জাদুবিদ্যা, মিশরীয়, মায়া, মেসোপটেমিয়া, প্রাচীন সভ্যতা, প্রাচীন সভ্যতা সমূহ, প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা, প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার ইতিহাস, প্রাচীন মেসোপটেমিয়া, মেসোপটেমীয় সভ্যতার ইতিহাস, প্রাচীন সভ্যতা ও সাম্রাজ্য, প্রাচীন মিশর, প্রাচীন যুগ ও মধ্যযুগ, মেসোপটেমিয়া সভ্যতার মন্দির, মেসোপটেমীয় সভ্যতার সময়কাল, প্রাচীন যুগের সপ্তাশ্চর্য,
___________________________________________
#মেসোপটেমীয় #সভ্যতায় #জাদুবিদ্যা
___________________________________________
                         
                    
Информация по комментариям в разработке