Скачать или смотреть মা লক্ষ্মী মন্ত্র | মা বৈভব লক্ষ্মী মন্ত্র | Mahalaxmi Mantra | Maa Vaibhav Lakshmi Mantra @Friday

মা লক্ষ্মী মন্ত্র | মা বৈভব লক্ষ্মী মন্ত্র | Mahalaxmi Mantra | Maa Vaibhav Lakshmi Mantra

শুভ শুক্রবার প্রত্যেক শুক্রবার এই মন্ত্র আপনারা জব করতে পারেন এই মন্ত্র জপ করলে গৃহে সুখ শান্তি সমৃদ্ধি বজায় থাকে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ বজায় থাকে। অর্থ কষ্ট দূর হয় আর্থিক অনটন কে ভালো করতে পারে। যারা রোজ এই মন্ত্র জপ করে পুজো করে তাদের জীবনে তাদের গৃহে সদা সর্বদা সুখ শান্তি সমৃদ্ধি বজায় থাকে মা লক্ষ্মী আশীর্বাদে তাদের জীবন ভরে ওঠে অর্থনৈতিক সম্পদে। এবং তাদের কর্ম দোষ দূর হয়।

#astrologertonmoybanerjee #astrology #birthchart #horoscope #maalaxmi #maalaksmi

dikha mantra guru mantra ki
দীক্ষা গ্রহণ করা বা দীক্ষা মন্ত্র নেওয়া ঠিক না ভুল
   • Guru mantra ki? Guru Dikkha na nile ki hoi...  

‪@AstrologerTonmoyBanerjee‬

বৈভব লক্ষ্মী পূজার গুরুত্ব ও ফলাফল
বৈভব লক্ষ্মী পূজা মূলত ধন-সম্পদ, সৌভাগ্য এবং ঐশ্বর্য লাভের উদ্দেশ্যে করা হয়। মা লক্ষ্মীর এই বিশেষ রূপের আরাধনার মাধ্যমে ভক্তরা সাধারণত নিম্নলিখিত ফল বা আশীর্বাদ লাভ করেন বলে বিশ্বাস করা হয়:

১. আর্থিক সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা (Financial Prosperity)
ধন লাভ: বৈভব লক্ষ্মী হলেন সেই দেবী, যিনি আট প্রকারের লক্ষ্মী বা অষ্টলক্ষ্মীর সকল বৈভব বা ঐশ্বর্যকে ধারণ করেন। এই পূজা করলে আর্থিক সমস্যা দূর হয় এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসে।

আয় বৃদ্ধি: যাঁরা ব্যবসা করেন বা কর্মজীবনে আছেন, তাঁদের আয় ও রোজগারের পথ খুলে যেতে সাহায্য করে বলে বিশ্বাস করা হয়।

স্থির সম্পদ: কেবল হঠাৎ অর্থপ্রাপ্তি নয়, এই পূজা করলে গৃহে সম্পদের স্থিতিশীলতা ও সঞ্চয় বাড়ে বলে মনে করা হয়।

২. সৌভাগ্য ও কল্যাণ (Good Fortune and Well-being)
সৌভাগ্য লাভ: এই ব্রত পালনের মাধ্যমে জীবনে সৌভাগ্য আসে এবং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বাধা-বিপত্তি দূর হয়।

সুখ-শান্তি: মা লক্ষ্মী যেহেতু কেবল ধন নয়, সুখ ও শান্তিরও দেবী, তাই এই পূজা করলে পরিবারে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় থাকে।

অসুবিধা মুক্তি: বৈভব লক্ষ্মী পূজা করলে জীবনের দুঃখ, কষ্ট এবং বিভিন্ন দুর্ভাগ্য থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে বিশ্বাস করা হয়।

৩. স্বাস্থ্য ও পরিবারে উন্নতি (Health and Family Progress)
সুস্বাস্থ্য: ধন-সম্পদের পাশাপাশি সুস্বাস্থ্যও এক প্রকার বৈভব। তাই অনেকে শারীরিক সুস্থতা ও রোগমুক্তির জন্য এই ব্রত পালন করেন।

পারিবারিক ঐশ্বর্য: এই পূজা শুধুমাত্র ব্যক্তিগত সম্পদের জন্য নয়, পারিবারের সামগ্রিক উন্নতি, যশ এবং প্রতিপত্তির জন্যও করা হয়।

বৈভব লক্ষ্মী পূজার নিয়ম (সংক্ষেপে)
এই পূজা সাধারণত শুক্রবার দিন করা হয় এবং ব্রতকারীকে সারাদিন উপবাসে থাকতে হয় (জল বা ফল খাওয়া যেতে পারে)।

সময়: যেকোনো শুক্রবার সন্ধ্যায় এই পূজা শুরু করা হয়।

পূজার উপকরণ: এই পূজাতে দেবী লক্ষ্মীর একটি 'শ্রী যন্ত্রম্' বা প্রতিমা, ধানের শিষ, পদ্ম ফুল এবং বিশেষত রূপার মুদ্রা (সিলভার কয়েন) ব্যবহার করা হয়।

ব্রতকথা: পূজার শেষে বৈভব লক্ষ্মী ব্রতকথা পাঠ করা বাধ্যতামূলক।

উপবাস ভঙ্গ: এই ব্রত পালনের পর অন্ততপক্ষে ১১ জন বা ২১ জন কুমারী বা বিবাহিত নারীকে হলুদ কুমকুম ও ফল দান করে আপ্যায়ন করার মাধ্যমে উপবাস ভাঙতে হয়।

মনে রাখবেন, এই সকল ফল লাভ নির্ভর করে ভক্তের নিষ্ঠা, বিশ্বাস এবং নিজের কর্মের ওপর। পূজা হলো একটি মাধ্যম যা আপনাকে সঠিক পথে এগিয়ে যেতে মানসিক শক্তি ও অনুপ্রেরণা যোগায়।