Скачать или смотреть গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প | ৬০ দিনে বিক্রি | শুকনো গরু দেশীয় পদ্ধতিতে মোটাতাজাকরণ |

গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প | ৬০ দিনে বিক্রি | শুকনো হাড্ডিসার গরু দেশীয় পদ্ধতিতে মোটাতাজাকরণ | গরু মোটাতাজাকরণ হতে পারে চাকরির বিকল্প | Krishi Deepti
গরু মোটাতাজাকরণ সময়োপযোগী ও একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প বা খামার করে নিজের কর্মসংস্থান করা সম্ভব। বৈধভাবে অর্থ আয় করা সম্ভব সেইসঙ্গে সমাজে পুষ্টির যোগান দেওয়া সম্ভব। মানুষের প্রাণিজ প্রোটিনের প্রয়োজন রয়েছে। বাংলাদেশে গরু মোটাতাজাকরণ খামারগুলো গরুর মাংস অর্থাৎ প্রাণিজ প্রোটিন সরবরাহ করছে। তাই দিন দিন বেড়ে চলেছে গরু মোটাতাজাকরণ খামার বা প্রকল্প। গরু মোটাতাজাকরণ খামার বা প্রকল্প একজন বেকার যুবককে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে। সেই সঙ্গে গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্পে কিছ মানুষের কর্মসংস্থান হচ্ছে। ফলে কিছুটা বেকার সমস্যার সমাধান হচ্ছে। গরু মোটাতাজাকরণ খামারগুলো শুধু মাংস বা প্রাণিজ প্রোটিন সরবরাহ করছে তা নয়, সেই সঙ্গে গরুর গোবর জৈব সার হিসেবে কৃষি জমিতে ও মাছ চাষে কাজে লাগছে। একই সঙ্গে গরুর গোবর সার হিসেবে বিক্রি করে কিছু টাকাও আয় করা যায়। গরু মোটাতাজাকরণ খামারে কিছু মানুষের কাজের সংস্থান হচ্ছে। অল্প পরিসরে হলে গরু মোটাতাজাকরণ খামারে কিছু মানুষ কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। অর্থাৎ গরু মোটাতাজাকরণ খামারে কয়েকজন শ্রমিকের কাজের সংস্থান হচ্ছে। গরু মোটাতাজাকরণ খামারের জন্য গরুর খাদ্য সরবরাহ ও গরুর খাদ্যের ব্যবসাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। গরুর খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রও বৃদ্ধি পাচ্ছে। গরু মোটাতাজাকরণ খামারকে কেন্দ্র করে মানুষের কর্মসংস্থান ও ব্যবসা বৃদ্ধি পাচ্ছে অর্থাৎ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিধি প্রসারিত হচ্ছে। বাংলাদেশের প্রকৃতি গরু মোটাতাজাকরণ খামারের জন্য পরিবেশ বান্ধব। গরু মোটাতাজাকরণ খামারের জন্য পরিবেশের ক্ষতি হয় না। গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প হলো পরিবেশ বান্ধব। যে কোন নারী বা পুরুষ গরু মোটাতাজাকরণ খামার করে নিজের কর্মসংস্থান করতে পারেন। গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প চাকরি বা ব্যবসার পাশাপাশি করা সম্ভব।
গরু মোটাতাজাকরণ খামার হতে পারে বেকার সমস্যা সমাধানের একটি উপায়। গরু মোটাতাজাকরণ খামারে গরুকে ৬০ দিন থেকে ৬০ দিন পর্যন্ত সঠিকভাবে লালন পালন করলে বিক্রিযোগ্য হয়ে যায়। এইভাবে নিয়মিত গরু মোটাতাজাকরণ খামার থেকে আয় করা সম্ভব।
এই ভিডিওর গরু মোটাতাজাকরণ খামারের মালিক তরুণ উদ্যোক্তা মো. মোকছেদুল ইসলাম। গরু মোটাতাজাকরণ খামারের মালিক তরুণ উদ্যোক্তা মো. মোকছেদুল ইসলাম বলেন ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা দিয়ে একজন বেকার যুবক গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প শুরু করতে পারেন। খুব বেশি পুঁজি দরকার হয়না। তাহলে সেই যুবকের আর চাকরি করার প্রয়োজন হবেনা। গরু মোটাতাজাকরণ খামার থেকে যে আয় হবে তা দিয়েই তার নিজের ও পরিবারের ব্যয় নির্বাহ করা সম্ভব। বাংলাদেশে গরু মোটাতাজাকরণ খামার হতে পারে চাকরির বিকল্প বা কর্মসংস্থান। গরু মোটাতাজাকরণ খামার একজন বেকার মানুষকে অর্থনৈতিক মুক্তি দিতে পারে। শুধু তাই নয় একজন বেকার যুবক গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প করে যেমন টাকা আয় করবে তেমনি সেই বেকার যুবক সমাজে পুষ্টির যোগান দেবে। অর্থাৎ বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি সেই যুবক সমাজেরও কাজ করতে পারবে।
#গরু_মোটাতাজাকরণ #গরু_মোটাতাজাকরণ_প্রকল্প #মোটাতাজাকরণ_প্রকল্প #গরু_মোটাতাজাকরণ_খামার #মোটাতাজাকরণ

Cow fattening project Sold in 60 days Dry-boned cows are fattened in the native way Job Options | Krishi Deepti
Cow fattening is timely and an important task. It is possible to get self-employment through cow fattening projects or farms. It is possible to earn money legally as well as provide nutrition to the society. Humans need animal protein. Cattle fattening farms in Bangladesh are supplying beef i.e. animal protein. So cow fattening farms or projects are increasing day by day. Cow fattening farms or projects are providing employment opportunities to an unemployed youth. At the same time, some people are getting employment in the cow fattening project. As a result, some unemployment problems are being solved. Cow fattening farms are not only providing meat or animal protein, but also cow dung is being used as organic fertilizer on agricultural land and in fish farming. At the same time some money can be earned by selling cow dung as fertilizer. Cow fattening farms are providing employment to some people. Some people are getting opportunity to work in cow fattening farms if it is in small range. In other words, some workers are getting jobs in the cattle fattening farm. The supply of cattle feed for cattle fattening farms and the business of cattle feed are also increasing. The field of cattle feed production is also increasing. People's employment and business is increasing centering on cattle fattening farms i.e. the scope of economic activities is expanding. The nature of Bangladesh is environment friendly for cow fattening farms. Cattle fattening does not harm the environment for the farm. The cow fattening project is environmentally friendly. Any woman or man can get his own employment by running a cow fattening farm. Cow fattening projects can be done alongside jobs or business.
Cow fattening farms can be a way to solve the unemployment problem. Cow fattening On a farm, cows are marketable if they are properly reared for 60 to 70 days. In this way it is possible to earn income from regular cow fattening farms.