Скачать или смотреть দয়াল নবী কবে কখন দিয়েছে শিক্ষা,মাদ্রাসার ছেলেদের দিয়ে করাইও ভিক্ষা ❌| Milad un Nabi | A R Jasim khan

এই গানটির কথা লিখেছেন ও গেয়েছেন সুফী তত্ত্বের গায়ক A R Jashim Khan। এখানে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে — ফেতরার চামড়ার টাকা খাওয়া বিদআত নয়, তাহলে নবীজীর জন্মদিন উদযাপন কীভাবে বিদআত হতে পারে? আসল বিদআতকারীরা হলো তারা, যারা নিজেদের সুবিধামতো ফতোয়া দেয়।

☪ এজিদের চক্রান্ত ও বিধর্মীদের ষড়যন্ত্র এবং ধর্মে বিভিন্ন কুসংস্কারের অনুপ্রবেশের ফলে যখন ইসলামের মূল আদর্শ কলুষিত হয়ে গিয়েছিল, তখনই আখেরি জামানায় এসে কারবালায় হারিয়ে যাওয়া প্রেমের ধর্ম ও প্রকৃত আদর্শের ধর্ম মোহাম্মদী ইসলাম আত্মপ্রকাশ করেন। এর আহ্বায়ক হলেন মহান সংস্কারক, যুগের ইমাম, আম্বিয়ায়ে কেরামের ধর্মের দায়িত্ব ও বেলায়েত লাভকারী, আল্লাহর দেয়া পুরস্কার পূর্ণিমার চাঁদে বাবা দেওয়ানবাগীর জীবন্ত প্রতিচ্ছবি 🌙 সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলা।

📖 তিনি কুরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল ও যুক্তির মাধ্যমে ইসলামের প্রচলিত বহু ভুল ধারণা ভেঙে দিয়েছেন এবং হাজার হাজার সংস্কার সাধন করেছেন। তিনি বিশ্বব্যাপী 🌍 ১৫৭টিরও বেশি দেশে মোহাম্মদী ইসলাম প্রচার করেছেন, আর তাঁর অনুসারীর সংখ্যা কোটি কোটি।

✨ সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (রহ.) প্রথম ব্যক্তি, যিনি প্রায় দেড় হাজার বছর পরে সমাজে ‘আশেকে রাসূল’ শব্দটি প্রতিষ্ঠা করেন এবং বিশ্ব আশেকে রাসূল (সা.) সম্মেলন-এর ডাক দেন।

📌 তাঁর প্রধান শিক্ষার মধ্যে রয়েছে:

🕋 আত্মশুদ্ধি

❤ কালবে জিকির জারি

🙏 নামাজের হুজুরি

💖 আশেকে রাসূল হওয়া: রাসূল (সা.)-এর প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা ও আনুগত্য স্থাপন করা।


তিনি মোহাম্মদী ইসলামের আদর্শ, সংস্কার ও বিধান দিয়ে গেছেন। তাঁর প্রকৃত মতবাদ অনুসরণ করলে মহান আল্লাহ ও হযরত রাসূল (সা.)-এর দীদার লাভ সম্ভব হয়।


---

🌸 ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)-এর বিপ্লবী সংস্কার
শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মুসলিম সমাজে একটি গভীর বিভ্রান্তি প্রচলিত ছিল— ১২ই রবিউল আউয়াল কি নবীজীর (সা.) জন্মদিন, নাকি ওফাত দিবস?

এই প্রশ্নের কারণে অনেকেই দ্বিধায় পড়তেন— এই দিনে শোক পালন করা হবে, নাকি আনন্দ উৎসব❓

✅ এই সমস্যার সমাধান করে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (রহ.) প্রমাণ করেন যে, নবীজির জন্ম ও ওফাত একই দিনে হয়নি। তিনি বলেন—
🌙 ১২ই রবিউল আউয়াল হচ্ছে হযরত রাসূল (সা.)-এর শুভ জন্মদিন
🕊 ১লা রবিউল আউয়াল হচ্ছে তাঁর ওফাত দিবস।

তিনি আরও প্রমাণ করেন যে, রাসূল (সা.) আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ রহমত। আর এই রহমতের আগমনে আনন্দ প্রকাশ করা আমাদের ঈমানেরই অংশ।


---

📜 সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (রহ.)-এর যৌক্তিক প্রস্তাবের ভিত্তিতে বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৬ সাল থেকে ১২ই রবিউল আউয়ালকে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন এবং জাতীয়ভাবে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের সূচনা হয়।

তিনি ঘোষণা করেন—
🌟 “সৃষ্টিকুলের শ্রেষ্ঠ ঈদ হলো দয়াল নবী হযরত রাসূল (সা.)-এর শুভ জন্ম ঈদ।”



☪ The Conspiracy of Yazid and the Intrigues of Non-Believers
When Islam’s true ideals were corrupted due to conspiracies, false traditions, and superstitions, then in the Last Era, the lost Religion of Divine Love of Karbala and the true Mohammadi Islam reappeared.

Its caller and reformer was none other than the great Reviver of Islam, the Imam of the Age, inheritor of the responsibilities of the Prophets, bearer of Divine authority, and the living reflection of the “Moon of Fullness” — 🌙 Sufi Emperor Hazrat Syed Mahbub-e-Khoda Dewanbaghi (R.A.) Huzur Qiblah.

📖 He shattered many false beliefs through the undeniable evidence of the Qur’an and Hadith, and reformed thousands of misconceptions. He spread Mohammadi Islam across 🌍 more than 157 countries, with millions of devoted followers worldwide.

✨ Hazrat Dewanbaghi (R.A.) was the first person in almost 1500 years who established the term “Ashiq-e-Rasul” (True Lover of the Prophet ﷺ) in society, and he initiated the call for the World Ashiq-e-Rasul (SAW) Conference.

📌 His major teachings include:

🕋 Self-purification

❤ Constant Dhikr in the heart (Qalb-e-Zikr Jari)

🙏 Presence of heart in Salah (Huzuri in Namaz)

💖 Becoming an Ashiq-e-Rasul: true love, devotion, and obedience to the Prophet ﷺ


He left behind the pure ideals, reforms, and teachings of Mohammadi Islam. By following his true ideology, one may attain the Divine Vision (Didar) of Allah and His Beloved Prophet ﷺ.


---

🌸 The Revolutionary Reform of Eid-e-Milad-un-Nabi (SAW)
For centuries, Muslim society suffered from confusion— Was the 12th of Rabi-ul-Awwal the birth date of the Prophet ﷺ, or his death anniversary?

This created doubt: Should this day be observed with grief, or with joy❓

✅ Hazrat Dewanbaghi (R.A.) resolved this problem with strong proofs. He declared:
🌙 The 12th of Rabi-ul-Awwal is the blessed birthday of the Prophet ﷺ.
🕊 The 1st of Rabi-ul-Awwal is his death anniversary.

He further proved that Rasulullah ﷺ is the Greatest Mercy (Rahmatun-lil-Alamin) sent by Allah, and expressing joy at his arrival is part of true Iman.




📜 Based on his logical proposal, in 1996 the Government of Bangladesh officially declared the 12th of Rabi-ul-Awwal as a national holiday, and since then, Eid-e-Milad-un-Nabi (SAW) has been celebrated nationally.

Hazrat Dewanbaghi (R.A.) proclaimed:
🌟 “The greatest Eid of all creation is the Eid of the blessed birth of the Beloved Prophet ﷺ.”



#SingerOfSufism #ARJashimKhan #MiladUnNabi #SufiSong #IslamicSong2025 #BidahDebate
#MiladCelebration #IslamicShorts #ViralShorts #SufiMusic #নবীজীরজন্মদিন #বিদআতনয় #সুফিগান