চন্দ্রকেতুগড়: এক পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন|চন্দ্রকেতুগড়| বেড়াচাঁপা|

Описание к видео চন্দ্রকেতুগড়: এক পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন|চন্দ্রকেতুগড়| বেড়াচাঁপা|

চন্দ্রকেতুগড় :এক পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন#|চন্দ্রকেতুগড়| বেড়াচাঁপা| #chandraketugarh


Chandraketugarh travel guide.

চন্দ্রকেতুগড়ের অবস্থান -
বাংলার এই গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থলটি কলকাতা শহর থেকে ৩৫কিমি উত্তর পূর্বে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বেড়াচাঁপা অঞ্চলে অবস্থিত।
একদা ভাগীরথী নদীর শাখানদী বিদ্যাধরী নদীর তীরবর্তী স্থানে চন্দ্রকেতুগড় নামক নগরীটি গড়ে ওঠে ।

চন্দ্রকেতুগড়ের ইতিহাস -

বাংলার ইতিহাস থেকে জানা যায়, প্রাচীন এই নগরী চন্দ্রকেতুগড় একসময় বন্দরনগরী হিসেবে পরিচিত ছিল।
এই নগরীর উৎপত্তির সময়কাল খ্রীস্টপূর্ব ৩০০ শ শতক অর্থাৎ প্রাক মৌর্য যুগ সময়ে। প্রত্নতাত্ত্বিকদের মতে, মৌর্য যুগ থেকে কুষান যুগ পরবর্তীকালে গুপ্ত যুগ থেকে পাল -সেন যুগে রাজাদের শাসনকালেও চন্দ্রকেতুগড় সমৃদ্ধ ছিল।
পাল - সেন সাম্রাজ্যের পরই এখানে সভ্যতার অবলুপ্তি ঘটে। এই স্থানটিতে খনন কার্যের পর এখানে একসময় বিশাল দুর্গ বা কেল্লার ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়। এছাড়াও জানা যায়,
শিল্পকার্য এবং বাণিজ্যর সাহায্যেই এই নগরীর অধিবাসীরা জীবিকানির্বাহ করতেন। খননকার্য থেকে খরষ্ঠী এবং ব্রাহ্মী শিলালিপি, কিছু টেরাকোটা শিল্পকার্য, ধাতব জিনিসপত্র, স্বর্ণ এবং রৌপ্য মুদ্রা উদ্ধার করা হয় ।


এই খনন স্থান সম্পর্কিত কয়েকটি তথ্য -

১৯০৬ সালের চিকিৎসক তারকানাথ ঘোষ আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার কাছে এই অঞ্চলের ঐতিহাসিক গুরুত্ব সম্পর্কে বিশদে জানিয়ে আবেদন জানান।
কিন্তু তৎকালীন প্রত্নতত্ববিদরা এই স্থানের গুরুত্ব আবিষ্কার করতে ব্যার্থ হন। এরপর ১৯০৯ সালে বিখ্যাত ঐতিহাসিক রাখালদাস বন্দোপাধ্যায় প্রথম চন্দ্রকেতুগড়-এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিশদে আবিষ্কার করেন এবং সেই সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেন।
১৯৫৬-৫৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আশুতোষ সংগ্রহশালা থেকে এই অঞ্চলে খনন কার্যের ফলে খ্রীস্টপূর্ব চতুর্থ শতক থেকে দ্বাদশ শতকের অনেক নিদর্শন খুঁজে পাওয়া যায়।


খনা -মিহিরের ঢিবি

মূলত উৎখনন কার্যের ফলেই ঢিবির সন্ধান পাওয়া যায়। এই ঢিবিতে একটি উত্তরমুখী মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। ঐতিহাসিকদের মতে এই মন্দিরটি বাংলার প্রাচীনতম মন্দিরের একটি দৃষ্টান্ত।


চন্দ্রকেতুগড় সংগ্রহশালা -

সাম্প্রতিক কালে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যসরকারের তত্ত্বাবধানে নির্মিত হয়েছে চন্দ্রকেতুগড় সংগ্রহশালা। এই সংগ্রহশালায় ২৫০০ বছরের পুরাতন স্থাপত্য এবং ভাস্কর্য সংরক্ষিত আছে।
খনন কার্যের ফলে যে সমস্ত নিদর্শন গুলি পাওয়া গেছে, যেমন বিভিন্ন দেবদেবীর মূর্তি, মাটির পাত্র,বৌদ্ধ মূর্তি, তামা রুপোর মুদ্রা ইত্যাদি এই সংগ্রহশালায় রয়েছে ।
** এখানে ছবি তোলা যাবেনা।


চন্দ্রকেতুগড় কিভাবে যাবেন?

শিয়ালদা থেকে বনগাঁ বা হাসনাবাদ লোকাল ধরে আপনি বারাসত আসতে পারেন, সেখান থেকে বাস পাওয়া যাবে হাড়োয়া যাওয়ার, সেই বাস এ করে যাওয়া যাবে চন্দ্রাকেতুগড়।
অথবা শিয়ালদা থেকে হাসনাবাদ লোকাল ধরে নামতে হবে হাড়োয়া স্টেশন এ। এটি হলো চন্দ্রাকেতুগড় এর কাছের রেলওয়ে স্টেশন। হারোয়া স্টেশন থেকে ভ্যান, অটো, toto পেয়ে যাবেন।
chandraketugarh - খনা মিহিরের ঢিপি

https://maps.app.goo.gl/TTxG83rjUj1co...


chandraketugarh museum

https://maps.app.goo.gl/6T5su5MsKDKdX...


#চন্দ্রকেতুগড়
#চন্দ্রকেতুগড়েরঅজানাইতিহাস
#চন্দ্রকেতুগড়অভয়ারণ্য
#চন্দ্রকেতুগড়সংগ্রহশালা
#চন্দ্রকেতুগড়ভ্রমণ
#চন্দ্রকতুরাজারবাড়ি
#চন্দ্রকেতুরাজারইতিহাস
#চন্দ্রকেতুগড়েরঢিপি
#প্রত্নতাত্ত্বিকধ্বংসাবশেষ
#চন্দ্রকেতুগড়ভ্রমণ
#৮০০বছরপুরানোনগরী
#bengaltouristspot
#বাংলারপ্রাচীনজনপদ
#chandraketugarh
#chandraketygarhfort
#chandraketgarhmeuseum
#khonamihirerdhipi
#chandraketu
#berachapa
#archeologicalsite
#kolkata
#oneday
#onedaytournearkolkata
#bengal
#tourist
#historyofbengal
#travel
#youtube
#westbengal

‪@easydlife7107‬
‪@artubeindia96‬

Комментарии

Информация по комментариям в разработке