Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть টবে এলোভেরা চাষ পদ্ধতি || টবে ঘৃতকুমারীর চাষ পদ্ধতি || Aloe vera cultivation method in tub

  • Amader Krishi
  • 2020-11-03
  • 1037
টবে এলোভেরা চাষ পদ্ধতি || টবে ঘৃতকুমারীর চাষ পদ্ধতি  ||  Aloe vera cultivation method in tub
টবে এলোভেরা চাষ পদ্ধতিটবে ঘৃতকুমারীর চাষ পদ্ধতিপুদিনা চাষ পদ্ধতিএলোভেরা ফুলএলোভেরা চাষে লাভএলোভেরা উপকারিতাএলোভেরা জেলঅ্যালোভেরা গাছের সারAloe vera গাছের যত্নএলোভেরা গাছের উপকারিতাএলোভেরা গাছের রোগঘৃতকুমারী কোথায় পাওয়া যায়এলোভেরা গাছের রোগ ও প্রতিকারএলোভেরা গাছের দাম কতamader krishiআমাদের কৃষি
  • ok logo

Скачать টবে এলোভেরা চাষ পদ্ধতি || টবে ঘৃতকুমারীর চাষ পদ্ধতি || Aloe vera cultivation method in tub бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно টবে এলোভেরা চাষ পদ্ধতি || টবে ঘৃতকুমারীর চাষ পদ্ধতি || Aloe vera cultivation method in tub или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку টবে এলোভেরা চাষ পদ্ধতি || টবে ঘৃতকুমারীর চাষ পদ্ধতি || Aloe vera cultivation method in tub бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео টবে এলোভেরা চাষ পদ্ধতি || টবে ঘৃতকুমারীর চাষ পদ্ধতি || Aloe vera cultivation method in tub

টবে এলোভেরা চাষ পদ্ধতি || টবে ঘৃতকুমারীর চাষ পদ্ধতি || Aloe vera cultivation method in tub

অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী সুপরিচিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ ওষধি গাছ। ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা দেখতে অনেকটা আনারস গাছের মতো। অ্যালোভেরা গাছের গোড়া থেকেই সবুজ রঙের পাতা হয় এবং পাতাগুলো পুরু ধরনের হয় যার দুই পাশেই করাতের মতো ছোট ছোট কাঁটা থাকে। পাতার ভেতরে স্বচ্ছ পিচ্ছিল ধরনের শাঁস থাকে যাকে অ্যালোভেরা জেল বলা হয়।

একটি গাছ থেকে ৬০ থেকে ৭০ টির মতো পাতা বিক্রি করা যায়। এছাড়া একটি গাছ থেকে অর্থাৎ গাছের পাতা থেকে অনেকগুলো গাছ জন্মায়। এরপর উপযুক্ত সময় গাছের পাতা কেটে তা বিক্রয় করা যাবে। তেমন কোন পরিচর্যার দরকার হয় না। তবে বেশি তাপে গাছ মরে যেতে পারে।

অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীতে রয়ছে ২০ রকমের খনিজ। মানবদেহের জন্য যে ২২টা এমিনো এসিড প্রয়োজন তার ৮ টি এতে বিদ্যমান। এছাড়াও ভিটামিন A, B1, B2, B6, B12, C এবং E রয়েছে।

অ্যালোভেরার উপকারিতাঃ

ঘৃতকুমারীর রস নিয়মিত পান করলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। ফলে দেহের পরিপাকতন্ত্র সতেজ থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে থাকে।
নিয়মিত ঘৃতকুমারীর রস পান করলে শরীরের শক্তি বাড়ানোসহ ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
ঘৃতকুমারী মানবদেহে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর রস ব্যবহারের ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের মিশ্রণ ও খনিজ পদার্থ তৈরি হয় যা আমাদেরকে চাপমুক্ত রাখতে এবং শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। ঘৃতকুমারীর রস হাড় ও মাংশপেশির জোড়াগুলোকে শক্তিশালী করে। সেই সাথে শরীরের বিভিন্ন প্রদাহ প্রশমনেও ভূমিকা রাখে।
অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর একটি পাতা, মধু ও একটি ছোট শসা মাস্ক করে মেছতার ওপর লাগিয়ে রাখলে তা দূর হয়।
ঘৃতকুমারী চুলের উজ্জলতা বাড়াতে কন্ডিশনারের কাজ করে। এছাড়া চুল পড়া এবং খুশকি প্রতিরোধ করে অ্যালোভেরা।
মাথা যদি সব সময় গরম থাকে তাহলে পাতার শাঁস প্রতিদিন একবার তালুতে নিয়ম করে লাগালে মাথা ঠাণ্ডা হয়।
মাটি ও জলবায়ুঃ সবরকম জমিতেই ঘৃতকুমারী চাষ সম্ভব; তবে দোঁ-আশ ও অল্প বালু মিশ্রিত মাটিতে গাছের বৃদ্ধি ভালো হয় । সুনিষ্কাশিত জমি যেসব জমিতে পানি জমে না এরূপ উঁচু জমিতে ঘৃতকুমারীর চাষ করা যায়। তবে লবণাক্ত ও চরম অম্লীয় মাটিতে ভালো হয় না। নিচু ও পানি জমা জমিতে গাছ পচে যায়। যেকোনো দোআঁশ মাটিতে চাষ ভালো হয় তবে বেলে দোআঁশ মাটি উত্তম। এঁটেল মাটিতে চাষ না করা ভালো। ছায়া জায়গায় হবে না, ঘৃতকুমারীর জন্য দরকার সারা দিন রোদ।

জমি তৈরিঃ ঘৃতকুমারী চাষ করতে হলে জমি প্রথমে ভালোভাবে পরিষ্কার করে চাষ দিতে হবে। চাষের সময় হেক্টরপ্রতি ১০ থেকে ১২ টন গোবর মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। এ ছাড়া এ সময় হেক্টরপ্রতি ২২৫ থেকে ২৫০ কেজি টিএসপি ও ৭৫ থেকে ১০০ কেজি এমওপি সার দিতে হবে। অ্যালোভেরা চাষিরা সাধারণত বেশি করে গোবর সার দিয়ে এর চাষ করেন, খুব কম চাষিই রাসায়নিক সার দেন। অনেক চাষি প্রচুর ছাই ব্যবহার করে থাকেন। তবে কেউ কেউ বিঘাপ্রতি ২৫ থেকে ৩০ কেজি টিএসপি এবং ১০ কেজি এমওপি সার জমি প্রস্তুতের সময় ব্যবহার করেন। সার মেশানোর পর জমিতে চারা লাগানোর জন্য বেড তৈরি করতে হবে। বেড হবে ১.৫ থেকে ২.২৫ মিটার চওড়া। প্রতি দুই বেডের মাঝে ৪০ থেকে ৫০ সেন্টিমিটার নালা রাখতে হবে।

রোপণ সময়ঃ বছরের যেকোনো সময় ঘৃতকুমারীর চারা লাগানো যায়। জুন/আষাঢ় মাসের শুরুতে গাছ লাগালে তা বাড়ে সবচেয়ে তাড়াতাড়ি। তবে শীত ও বর্ষাকালে চারা না লাগানো ভালো। সাধারণত কার্তিক অগ্রহায়ণ মাসে চারা বেশি লাগানো হয়। কেননা এ সময় চারা লাগালে শীতের মধ্যে গাছ মাটিতে লেগে যাওয়ার চেষ্টা করে। শীতের সময় বাজারে অ্যালোভেরার পাতার চাহিদা থাকে না। তাই চাষিরা এ সময় পাতা সংগ্রহ থেকে বিরত থাকেন। পক্ষান্তরে এই ২-৩ মাসের মধ্যে চারা জমিতে ভালোভাবে লেগে যায়।শীত শেষে বসন্তে নতুন পাতা ছাড়তে শুরু করলে পাতা সংগ্রহ করা শুরু হয়। এ পদ্ধতিতে চাড়া রোপণ করলে বেশি পাতা পাওয়া যায়।

রোপণ দূরত্বঃ চারা সারি করে লাগানো হয়। সারি থেকে সারির দূরত্ব সাত ইঞ্চি ও প্রতি সারিতে ছয় ইঞ্চি পর পর চারা লাগানো হয়। ১.৫ মিটার চওড়া বেডে দুই সারিতে ও ২.২৫ মিটার চওড়া বেডে তিন সারিতে চারা রোপণ করা হয়। এক বিঘা জমিতে প্রায় তিন হাজার ছয়শোটি গাছ লাগানো যায়।

রোগ ও পোকামাকড় দমন ব্যবস্থাপনাঃ

পাতার দাগ রোগঃ ঘৃতকুমারী গাছে পাতায় দাগ পড়া এক প্রধান সমস্যা। শীতকালে এ রোগ কম থাকে। কিন্তু শীত শেষে ফাল্গুন মাসে এ রোগের প্রকোপ বেড়ে যায় এবং পাতার ব্যাপক ক্ষতি হয়। এ রোগের আক্রমণে পাতার অগ্রভাগে আলপিনের মাথার মতো ক্ষুদ্র এক বিন্দুর মতো দাগ পড়ে, সেখান থেকে আঠার মতো কষ বের হয়। ওই আঠা শুকিয়ে বাদামি দাগের সৃষ্টি করে। এভাবে আক্রান্ত গাছের পাতায় ধীরে ধীরে দাগ বড় হতে থাকে ও দাগের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। এটি ধারণা করা হয় ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ, তাই ছত্রাকনাশক প্রয়োগে তেমন ফল পাওয়া যায় না। এ রোগের কারণে পাতার চেহারা নষ্ট হয়ে যায়। বাজারমূল্যও কমে যায়। তবে যারা বাণিজ্যিকভাবে ঘৃতকুমারী চাষ করেন তারা ১৫ দিন পরপর চুন পানিতে গুলে স্প্রে করে থাকেন।

গোড়া পচা রোগঃ গোড়া পচা রোগে গাছের গোড়া পচে যায়। পরে গাছ মারা যায়। বর্ষাকালে ও গাছের গোড়ায় পানি জমে থাকলেও বা ভেজা থাকলে গোড়া পচা রোগ হয়। ছত্রাকনাশক স্প্রে করলে এ রোগের হাত থেকে নিস্তার পাওয়া যায়।

পোকামাকড়ঃ ঘৃতকুমারী গাছে সাধারণত কোনো পোকামাকড় দেখা যায় না। তবে মাঝে মাঝে ছাতরা পোকা, জাব পোকা, স্কেল পোকা, লাল মাকড় ইত্যাদির আক্রমণ হতে পারে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]