Скачать или смотреть বাজরিগার পাখির মেটিংয়ের প্রক্রিয়া |বেশি বেশি ডিম বাচ্চার কারণ Budgies Perfect Mating(Bugles lil kee

আপনি যদি বাজরিগার পাখির যৌন চাহিদা সম্পর্কে জানতে চান,তাহলে এই ভিডিওটিই আপনার জন্য। এই ভিডিও টা না টেনে সম্পুর্ন দেখুন পুরো ভিডিও জুরে আমি সারোয়ার আছি আপনার সাথে
ডিম দেওয়ার আগে স্ত্রী পাখি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় সঙ্গী পাখির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং মেটিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। অর্থ্যাত তারা মেয়ে পাখি ও ছেলে পাখি সেক্স করে।অনেক সময় নিয়ে একটানা ৩-৭ তাদের এই রকম সেক্স বা মিটিং চলতেই থাকে। একটানা ৩-১০ মিনিট ধরে তারা সেক্স করে।
সাধারণত, একটি স্ত্রী বাজরিগার পাখি প্রজনন ঋতুতে ২ থেকে ৩ দিনের ব্যবধানে একাধিক ডিম দেয়। প্রথম ডিম দেওয়ার পর, প্রতিটি পরবর্তী ডিম ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে দেওয়া হয়। একটি প্রজনন ঋতুতে স্ত্রী বাজরিগার সাধারণত ৪ থেকে ১০-১৩টি ডিম দিতে পারে।
এই পাখির ডিম দেওয়ার প্রক্রিয়া এবং ডিম দেওয়ার সময়কাল সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাজরিগার পাখির প্রজনন প্রক্রিয়ায় সঠিক সময় এবং পরিবেশের গুরুত্ব অপরিসীম, যা তাদের ডিম দেওয়ার ক্ষমতায় প্রভাব ফেলে।
ডিম দেওয়ার পর পাখি সাধারণত ডিমগুলির উপর বসে তা দিতে শুরু করে। ডিম থেকে ছানা ফুটতে সাধারণত ১৮ থেকে ২১ দিন সময় লাগে। বাজরিগার পাখির প্রজনন প্রক্রিয়া এবং ডিম ফুটানোর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক তাপমাত্রা এবং পরিচ্ছন্ন বাসা তাদের ডিম দেওয়া এবং ছানা ফুটানোর জন্য বিশেষভাবে সহায়ক।

তবে, বাজরিগার পাখি ডিম দেওয়ার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ প্রয়োজন। যদি তাদের খাদ্য, আলোর পরিমাণ এবং পরিবেশ সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ না করা হয়, তাহলে পাখির ডিম দেওয়ার প্রক্রিয়ায় সমস্যা হতে পারে। সঠিক পুষ্টি এবং সঙ্গীর উপস্থিতি পাখির প্রজনন সক্ষমতায় বড় ভূমিকা পালন করে।

তাহলে, বাজরিগার পাখি কত দিন পর পর ডিম দেয় এই প্রশ্নের উত্তর হলো, তারা সাধারণত প্রথম ডিম দেওয়ার পর ২ থেকে ৩ দিনের ব্যবধানে একাধিক ডিম দেয়। তবে সঠিক যত্ন ও পরিবেশ বজায় রাখার মাধ্যমেই তাদের প্রজনন সফল হয়।

বাজরিগার পাখির যৌন চাহিদার কারন কি আপনি পাখি পালন করতে চাইলে আপনার জন্য জানা উচিৎ :

বাজরিগার পাখি পালন একটি আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা হতে পারে, তবে তাদের সঠিক যত্ন নেওয়া জরুরি। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দেওয়া হলো:

খাঁচা: খাঁচা যথেষ্ট বড় হওয়া উচিত যাতে পাখি স্বাচ্ছন্দ্যে উড়তে পারে। খাঁচায় বসার জন্য ডাল, খাবারের পাত্র এবং পানির পাত্র থাকতে হবে।

খাদ্য: বাজরিগার পাখির জন্য বিশেষ করে তৈরি খাবার পাওয়া যায়। পাশাপাশি তাদের ফল, শাকসবজি এবং কিছু ধরনের বীজও খাওয়ানো যেতে পারে। তবে কোন খাবার দেওয়ার আগে পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

পানি: খাঁচায় সবসময় তাজা পানি থাকতে হবে।

স্বাস্থ্য: নিয়মিতভাবে পাখির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। কোনো রোগের লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

পরিবেশ: পাখির খাঁচা পরিষ্কার রাখা জরুরি। নিয়মিতভাবে খাঁচা পরিষ্কার করুন এবং পানির পাত্র ধুয়ে ফেলুন।

তাপমাত্রা: পাখিকে উষ্ণ পরিবেশে রাখুন। খুব ঠান্ডা বা গরম পরিবেশ তাদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

আলো: পাখিকে প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টা সূর্যের আলো পেতে দিন।

প্রজনন:

জোড়া: প্রজননের জন্য স্বাস্থ্যবান একটি জোড়া পাখি নির্বাচন করুন।

ঘর: প্রজননের জন্য একটি আলাদা ঘরের ব্যবস্থা করুন।

খাদ্য: প্রজননের সময় পাখিকে পুষ্টিকর খাবার দিন।

শান্তি: প্রজননের সময় পাখিকে শান্ত পরিবেশ দিন।

মনে রাখবেন:

বাজরিগার পাখি খুব সুন্দর এবং স্মার্ট পাখি। তাদের যত্ন নেওয়া একটি দায়িত্ব। যদি আপনি পাখি পালনের অভিজ্ঞ না হন, তাহলে কোনো অভিজ্ঞ পাখি পালকের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে পারেন।

বাজরিগার পাখি (Budgerigar) প্রজননক্ষম হওয়ার জন্য সাধারণত ৮ থেকে ১২ মাস বয়সের মধ্যে পৌঁছায়। তবে, প্রজননের জন্য তাদের কমপক্ষে ৮ মাস বয়স হওয়া উচিত।
প্রজনন প্রক্রিয়া:

জোড়া নির্বাচন: স্বাস্থ্যবান পুরুষ ও মহিলা পাখি নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। পুরুষ পাখির নাকের অংশ (সেরেস) সাধারণত নীল রঙের হয়, আর মহিলা পাখির সেরেস বাদামী বা সাদা হয়।

প্রজনন পরিবেশ: প্রজননের জন্য শান্ত ও নিরিবিলি পরিবেশ প্রয়োজন। ঘরে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা রাখতে হবে এবং প্রজনন সময়ে পাখিদের জন্য উপযুক্ত বাসা (নেস্ট বক্স) সরবরাহ করতে হবে।

প্রজনন চিহ্ন: প্রজনন ঋতুতে পুরুষ পাখি মহিলাকে আকর্ষণ করতে গান গায় এবং নাচে। মহিলা পাখি আগ্রহ দেখালে তারা একে অপরের পালক পরিষ্কার করে এবং খাবার ভাগাভাগি করে।

মিলন: পুরুষ পাখি মহিলার পিঠে উঠে মিলন সম্পন্ন করে। এ প্রক্রিয়া কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী হয় এবং দিনে কয়েকবার ঘটতে পারে।

ডিম পাড়া: মিলনের প্রায় ৮-১০ দিন পর মহিলা পাখি ডিম পাড়া শুরু করে। সাধারণত, তারা প্রতি দুই দিন পর পর একটি করে ডিম পাড়ে এবং মোট ৪-৬টি ডিম পাড়ে।

ইনকিউবেশন: মহিলা পাখি ডিমে তা দেয়, যা প্রায় ১৮-২১ দিন স্থায়ী হয়। এ সময় পুরুষ পাখি মহিলাকে খাবার সরবরাহ করে।

বাচ্চার জন্ম: ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয় এবং তারা সম্পূর্ণভাবে মায়ের উপর নির্ভরশীল থাকে। প্রথম দিকে মা পাখি তাদের খাবার খাওয়ায় এবং প্রায় ৪-৫ সপ্তাহ পরে বাচ্চারা স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়।

খাদ্য ও যত্ন:

প্রজনন সময়ে পাখিদের সুষম খাদ্য সরবরাহ করা গুরুত্বপূর্ণ। তাজা ফল, শাকসবজি, ডিমের খাবার এবং ক্যালসিয়াম সরবরাহ করা উচিত। এছাড়া, পরিষ্কার পানি এবং বাসার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে হবে।
সঠিক যত্ন ও পরিবেশ প্রদান করলে বাজরিগার পাখির প্রজনন সফলভাবে সম্পন্ন হয় এবং সুস্থ বাচ্চা পাওয়া যায়