Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть পাগলা মসজিদ কিশোরগঞ্জ

  • Sagib Sarker (সজীব সরকার)
  • 2020-11-16
  • 279
পাগলা মসজিদ কিশোরগঞ্জ
  • ok logo

Скачать পাগলা মসজিদ কিশোরগঞ্জ бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно পাগলা মসজিদ কিশোরগঞ্জ или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку পাগলা মসজিদ কিশোরগঞ্জ бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео পাগলা মসজিদ কিশোরগঞ্জ

রাতের বেলায় অপুরুপ সৌন্দর্যময় কিশোরগঞ্জ ঐতিয্যবাহী পাগলা মসজিদ দৃশ্য।

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে কোটি টাকা পড়ে যে কারণে
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদ
কিশোরগঞ্জ শহরের পশ্চিমে হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে দাঁড়িয়ে আছে দুই শতাব্দী পুরনো পাগলা মসজিদ। পাঁচ তলা উঁচু মিনারের মসজিদটি দূর থেকেই নজর কাড়ে। তবে দেশজুড়ে এর পরিচিতি অন্য কারণে। এর দানবাক্স খুললেই মিলে কোটি টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা, স্বর্ণালঙ্কার।
স্থানীয়রা বলছেন, এই মসজিদে মানুষ দু’হাত খুলে দান করেন। শুধু মুসলমান নয়, অন্যান্য ধর্মের লোকজনকেও এ মসজিদে দান করতে দেখা যায়। এটি দেশের অন্যতম বিত্তশালী মসজিদ।
মানুষের বিশ্বাস, কোনও আশা নিয়ে একনিষ্ঠ মনে এ মসজিদে দান করলে আল্লাহ তা কবুল করেন। রোগ-শোক ছাড়াও বিভিন্ন উপলক্ষে মানুষজন এ মসজিদে মানত করে দান করেন। যুগ যুগ ধরে এ বিশ্বাস থেকেই মানুষ মসজিদটিতে দান করছেন।
পাগলা মসজিদের দানবাক্সের টাকা এভাবেই গোনা হয়তাই প্রতিমাসে কেবল দান থেকেই এ মসজিদের নগদ আয় হয় ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকা। বিদেশি মুদ্রাসহ স্বর্ণালঙ্কারও দান করেন অনেকে। প্রতি চার মাস পর পর মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়। প্রতিবারই নগদ মেলে কোটি টাকার ওপরে।

ব্যয় করা হয় দুস্থদের সহায়তাসহ বিভিন্ন উন্নয়নকাজে। 

তিন তলা মসজিদটির ভেতরে রয়েছে চারটি বড় সিন্দুক বা দানবাক্স। প্রতি শুক্রবার হাজারো মানুষ জুমার নামাজ আদায় করেন এ মসজিদে। তিন তলায়ও স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাইরের রাস্তায় নামাজ পড়তে দেখা যায় অনেককে। সপ্তাহের অন্যান্য দিনও মানুষজন দান খয়রাত করলেও শুক্রবার এর পরিমাণ হয় অনেক বেশি।
এত বিপুল অর্থ কিভাবে খরচ করা হয় জানতে চাইলে মসজিদ কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক আজিমুদ্দিন বিশ্বাস বলেন, ‘এ অঞ্চলের মানুষ পাগলা মসজিদে মানত করে প্রচুর দান করেন। প্রতি তিন থেকে চার মাস পর পর দান বাক্স খোলা হয়। মানুষের দানের অর্থ মসজিদটির উন্নয়ন কাজে ব্যয় করা হয়। মসজিদের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দেওয়া হয়। মসজিদটির একটি এতিমখানা রয়েছে, সেই এতিমখানার ছেলেমেয়েদের থাকা, খাওয়া, পোশাকসহ তাদের লেখাপড়ার যাবতীয় খরচ এখান থেকেই দেওয়া হয়।’
তিনি আরও জানান, এছাড়াও বিভিন্ন এলাকার মসজিদের উন্নয়ন ও সংস্কার কাজেও অনুদান দেওয়া হয়। তাছাড়া, মসজিদটির তহবিল থেকে বিভিন্ন দরিদ্র অসহায় লোকদের আর্থিক সহযোগিতা করা, চিকিৎসা সহায়তার পাশাপাশি লেখাপড়া বা বিয়ের সময় আর্থিকভাবে দুর্বলকেও সহযোগিতা করা হয়।
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে পাওয়া টাকার বান্ডিলগত শনিবার কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলমগীর হোসেনের নেতৃত্বে মসজিদের সব সিন্দুক (দানবাক্স) খোলা হয়। পুরো টাকা গণনা কার্যক্রম তদারকি করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু তাহের সাঈদ।
তিনি বলেন, ‘দানবাক্স খোলার সময় এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার আমি উপস্থিত ছিলাম। পুরো মসজিদটি সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত থাকায় শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে সব কার্যক্রম সম্পন্ন করা যায়। রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখায় পাগলা মসজিদের একটি হিসাব রয়েছে। সমস্ত টাকা এই ব্যাংকেই জমা করা হয়। বাক্স খোলার দিন ব্যাংকের লোকবলসহ কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে সমস্ত টাকা গণনা করে পুলিশের নিরাপত্তায় ব্যাংকে নিয়ে যান। স্বর্ণালঙ্কার বা বৈদেশিক মুদ্রাগুলো পরিমাপ করা না হলেও তা মসজিদের একটি ভল্টে আগেরগুলোর সঙ্গে মজুদ রাখা হয়।’
জানা গেছে, মসজিদের সিন্দুক খোলা ও টাকা গণনা করারও একটি উপ-কমিটি রয়েছে। সেই কমিটির সদস্যরা ও পাশের মাদ্রাসার ছাত্ররা মিলে টাকা গণনায় সহযোগিতা করে থাকে। সারাদিন লেগে যায় টাকা গুনতে।
হারুয়া এলাকার আবদুল আলী বলেন, ‘পাগলা মসজিদের প্রতি মানুষের ভক্তি অন্যরকম। কোনও সমস্যা ও সঙ্কটে পড়লেই মানুষ এ মসজিদে মানত করে। নিশ্চয়ই মানুষ এ মসজিদের দান করে শান্তি পায়। নইলে মানুষ এভাবে বিশেষ একটা মসজিদে দান খয়রাত করতো না। শহরে তো মসজিদের অভাব নেই। অন্য কোনও মসজিদে তো লোকজন এভাবে দান করে না।’
কেবল টাকা নয়, এমন বাক্সভর্তি স্বর্ণালংকারও পাওয়া যায় এই মসজিদের দানবক্সেমসজিদটি পরিচালনার জন্য একটি কমিটি রয়েছে। কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসক (পদাধিকারবলে) মো. আজিমুদ্দিন বিশ্বাস আর সাধারণ সম্পাদক সাবেক পৌর মেয়র মাজহারুল ইসলাম ভুঁইয়া কাঞ্চন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, এটি প্রায় আড়াইশ বছরের পুরনো একটি মসজিদ। এ মসজিদে নারীদেরও নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে। নারীরা মসজিদের পৃথক স্থানে নামাজ আদায় করেন। প্রতি শুক্রবার জুমার নামাজে প্রচুর লোক সমাগম হয়। সেদিনই দান খয়রাত বেশি করে লোকজন।
জনশ্রুতি রয়েছে, পাগলবেশী এক আধ্যাত্মিক পুরুষ খরস্রোতা নরসুন্দা নদীর মধ্যস্থলে মাদুর পেতে ভেসে এসে বর্তমান মসজিদের কাছে থামেন। তাকে ঘিরে সেখানে অনেক ভক্তকুল সমবেত হন। ওই পাগলের মৃত্যুর পর তার সমাধির পাশে এই মসজিদটি গড়ে ওঠে। পরে কালক্রমে এটি পাগলা মসজিদ নামে পরিচিত হয়। কালক্রমে মসজিদটি মুসলমানদের পাশাপাশি অন্য ধর্মাবলম্বীদের কাছেও পবিত্র ধর্মীয় কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠে।
প্রথমে হয়বতনগর দেওয়ানবাড়ির ওয়াকফকৃত মসজিদের ভূমির পরিমাণ ছিল ১০ শতাংশ। বর্তমানে এর পরিমাণ তিন একর ৮৮ শতাংশ। মসজিদের ব্যয়ে ২০০২ সালে মসজিদের পাশেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি হাফেজিয়া মাদ্রাসা। পাগলা মসজিদের ইমরাতের নির্মাণশৈলী বেশ চমৎকার।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]