Скачать или смотреть বিশ্বের প্রথম ধনী মানব এর ইতিহাস। মানসা মূসা।The history of the world's first richest man.

বিশ্বের প্রথম ধনী মানব এর ইতিহাস। মানসা মূসা।The history of the world's first richest man.

Mansa Musa (1312 – 1337) was the ninth Mansa of the Mali Empire, which reached its territorial peak during his reign. Musa is known for his wealth and generosity. He has been subject to popular claims that he is the wealthiest person in history, but the extent of his actual wealth is not known with any certainty.

It is known from local manuscripts and travellers accounts that Mansa Musa’s wealth came principally from the Mali Empire controlling and taxing the trade in salt from northern regions and especially from gold panned and mined in the gold rich regions to the south: Bambuk, Wangara, Bure, Galam, Taghaza and other such kingdoms over many centuries. Over a very long period Mali had created a large reserve of gold. Mali is also suspected to have been involved in the trade in many goods such as ivory, slaves, spices, silks, and ceramics. However presently little is known about the extent or mechanics of these trades. At the time of Musa's ascension to the throne, Mali in large part consisted of the territory of the former Ghana Empire, which Mali had conquered. The Mali Empire consisted of land that is now part of Guinea, Senegal, Mauritania, the Gambia, and the modern state of Mali.

Musa went on Hajj to Mecca in 1324, traveling with an enormous entourage and a vast supply of gold. En route, he spent time in Cairo, where his lavish gift-giving is said to have noticeably affected the value of gold in Egypt and garnered the attention of the wider Muslim world. Musa expanded the borders of the Mali Empire, in particular incorporating the cities of Gao and Timbuktu into its territory. He sought closer ties with the rest of the Muslim world, particularly the Mamluk and Marinid Sultanates. He recruited scholars from the wider Muslim world to travel to Mali, such as the Andalusian poet Abu Ishaq al-Sahili, and helped establish Timbuktu as a center of Islamic learning. His reign is associated with numerous construction projects, including part of Djinguereber Mosque in Timbuktu. Musa's reign is often regarded as the zenith of Mali's power and prestige.

মানসা মুসা (১৩১২ - ১৩৩৭) ছিলেন মালি সাম্রাজ্যের নবম মানসা, যেটি তার শাসনামলে তার আঞ্চলিক শীর্ষে পৌঁছেছিল। মুসা তার সম্পদ এবং উদারতার জন্য পরিচিত। তিনি জনপ্রিয় দাবির সাপেক্ষে যে তিনি ইতিহাসের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি, কিন্তু তার প্রকৃত সম্পদের পরিমাণ কোন নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি।

স্থানীয় পাণ্ডুলিপি এবং ভ্রমণকারীদের বিবরণ থেকে জানা যায় যে মানসা মুসার সম্পদ মূলত মালি সাম্রাজ্য থেকে এসেছে যা উত্তরাঞ্চলের লবণের বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ ও কর আরোপ করে এবং বিশেষ করে দক্ষিণে সোনার সমৃদ্ধ অঞ্চলে খনন করা সোনা থেকে: বাম্বুক, ওয়াঙ্গারা, বুরে। , গালাম, তাগাজা এবং এই ধরনের অন্যান্য রাজ্য বহু শতাব্দী ধরে। একটি খুব দীর্ঘ সময়ের মধ্যে মালি স্বর্ণের একটি বড় মজুদ তৈরি করেছে। হাতির দাঁত, ক্রীতদাস, মশলা, সিল্ক এবং সিরামিকের মতো অনেক পণ্যের ব্যবসার সাথেও মালি জড়িত ছিল বলে সন্দেহ করা হয়। তবে বর্তমানে এই ব্যবসার ব্যাপ্তি বা মেকানিক্স সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়। মুসার সিংহাসনে আরোহণের সময়, মালি অনেকাংশে প্রাক্তন ঘানা সাম্রাজ্যের অঞ্চল নিয়ে গঠিত, যা মালি জয় করেছিল। মালি সাম্রাজ্য ভূমি নিয়ে গঠিত যা এখন গিনি, সেনেগাল, মৌরিতানিয়া, গাম্বিয়া এবং আধুনিক রাষ্ট্র মালির অংশ।

মুসা 1324 সালে মক্কায় হজ্জে গিয়েছিলেন, একটি বিশাল দল এবং প্রচুর সোনার সরবরাহ নিয়ে ভ্রমণ করেছিলেন। পথে, তিনি কায়রোতে সময় কাটিয়েছেন, যেখানে তার অসামান্য উপহার দেওয়া মিশরে স্বর্ণের মূল্যকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছে এবং বৃহত্তর মুসলিম বিশ্বের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে বলে জানা যায়। মুসা মালি সাম্রাজ্যের সীমানা প্রসারিত করেন, বিশেষ করে গাও এবং টিম্বক্টু শহরগুলিকে এর অঞ্চলে অন্তর্ভুক্ত করে। তিনি বাকি মুসলিম বিশ্বের সাথে, বিশেষ করে মামলুক এবং মেরিনিড সালতানাতের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক চেয়েছিলেন। তিনি আন্দালুসিয়ান কবি আবু ইসহাক আল-সাহিলির মতো মালিতে ভ্রমণের জন্য বৃহত্তর মুসলিম বিশ্বের পণ্ডিতদের নিয়োগ করেছিলেন এবং টিম্বক্টুকে ইসলামিক শিক্ষার কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করেছিলেন। তার রাজত্ব টিমবুকটুতে জিঙ্গুরেবার মসজিদের অংশ সহ অসংখ্য নির্মাণ প্রকল্পের সাথে জড়িত। মুসার রাজত্বকে প্রায়শই মালির ক্ষমতা এবং প্রতিপত্তির শীর্ষস্থান হিসাবে বিবেচনা করা হয়।