Скачать или смотреть আমি প্রমাণ করব "কুরআন আল্লহর পক্ষ থেকে এসেছে" (১০ মিনিটে)

আমি প্রমাণ করব "কুরআন আল্লহর পক্ষ থেকে এসেছে" (১০ মিনিটের মধ্যে)

আজকের এই ভিডিওটি অত্যন্ত চমকপ্রদ। মাত্র ১০ মিনিটের কিছুটা বেশি সময় নিয়ে কুরআনের কিছু আয়াত এবং বিজ্ঞানের কম্বিনেশনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ রূপে প্রমাণ করেছি যে, "আল কুরআন মানব রচিত কোনো গ্রন্থ নয় বরং এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছে"। এরপরেও যারা বিশ্বাস করতে পারছেন না। তাদের নিয়ে আলাদা একটি পর্ব তৈরি করব ইনশাআল্লাহ। আর আপনারা কেনো বিশ্বাস করতে পারছেন না, সেটা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না।

এই ভিডিওতে আপনি দেখতে পাবেন —
কুরআনের সেইসব আয়াত, যেগুলো আজকের আধুনিক বিজ্ঞান ১৪০০ বছর পর এসে প্রমাণ করেছে সত্য।
বিগ ব্যাং থেকে শুরু করে ভ্রূণের সৃষ্টি, সমুদ্রের স্তর, পাহাড়ের ভূমিকা, এমনকি মহাবিশ্বের প্রসারণ—সবকিছুর স্পষ্ট বর্ণনা রয়েছে কুরআনে।

👉 এই ভিডিওতে আমি প্রমাণ করেছি
Big Bang Theory in the Quran
Embryology (Human Creation)
Expansion of Universe
Water Cycle
Astronomy & Physics in Quran
Biology & Oceanography

এই ভিডিওটি আপনার ঈমান শক্তিশালী করবে ইনশাআল্লাহ
#Quran #ScienceAndQuran #ScientificMiracles #IslamicKnowledge

#লোহা ব্যাপারে তথ্য 👇🏻
লোহা কোথা হতে আসলো পৃথিবীতে❓ কারণ লোহা মোটেই পৃথিবীতে তৈরি হয়নি। তাহলে প্রশ্ন, লোহা কোত্থেকে আসলো❓এর উত্তরে প্রথমেই জানতে হবে লোহা তৈরিতে কি প্রয়োজন। আমরা জানি আমাদের মহাবিশ্ব সৃষ্টির পরে আস্তে আস্তে নক্ষত্র গুলো সৃষ্টি হয়েছে এবং তার পরে সেই নক্ষত্র গুলোর মধ্যে কিছু কিছু ধ্বংস হয়ে গিয়ে তার ধংস্বাবশেষ থেকেই সৃষ্টি হয়েছে গ্রহ গুলোর। এখন লোহা উৎপন্ন হওয়ার জন্য একটা নক্ষত্রের মধ্যে কমবেশি ১০০ মিলিয়ন(১০ কোটি) ডিগ্রিসেলসিয়াস তাপমাত্রার প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের সুর্যের আভ্যন্তরিন তাপমাত্রা আছে ১৫ মিলিয়ন(১৫০ লক্ষ) ডিগ্রিসেলসিয়াস এর মতন। তার মানে পৃথিবী যখন একটা নতুন গ্রহ হিসাবে সোলার সিষ্টেমে গঠিত হচ্ছিল তখন লোহার গঠন হয়নি। তার মানে লোহা আসলে পৃথিবীর কোন ম্যাটেরিয়ালস না। এখন আমরা জানি যখন কোন সুবিশাল (massive) নক্ষত্রের নিউক্লিয়ার ফিউশন এতটাই বেড়ে যায় অথবা নক্ষত্রের যখন গ্রাভিটিশনাল কলাপ্স ঘটে তখন নক্ষত্রটি মারাত্মক অবস্থায় বিস্ফোরিত হয় যাকে আমরা সুপারনোভা বলে জানি। এই নক্ষত্রের আভ্যন্তরিন অংশগুলো আগেই প্রচন্ড তাপ এবং চাপে গ্যাসিয় পদার্থ থেকে লোহ জাতীয় ধাতব পদার্থে রুপান্তরিত হয়। এই সুপার নোভার ফলে নক্ষত্রের আভ্যন্তরিন বিস্ফোরিত অংশগুলোই উল্কা আকারে আমাদের নবগঠিত পৃথিবীতে এসে আঘাত হানে এবং আস্তে আস্তে পৃথিবীর উপরিস্তর মানে মাটি গঠিত হলে তার নিচে জমে যায়। এটা আজকে থেকে আরো ৩৭০০ মিলিয়ন(৩৭০ কোটি) বছর আগের ঘটনা। এদের পরিমান এতটাই বেশি ছিল যে বর্তমান পৃথিবীর সমগ্র ভুত্বকের ৫% ই লোহা। এছারাও পুরো পৃথিবীর সমগ্র আয়তনের ৩৫% ই এই লোহ জাতীয় ধাতব পদার্থ। অর্থাৎ লোহা অত্যন্ত উত্তপ্ত নক্ষত্র থেকে তৈরি।



#ScienceAndQur #Quran #ScientificMiracles #ScienceInQuran #QuranAndScience #IslamicVideo #IslamicKnowledge #BigBangInQuran #EmbryologyInQuran #QuranProvesGod #কুরআন #কুরআনওবিজ্ঞান #আল্লাহরবাণী #ইসলামিকভিডিও #ইমানবর্ধকভিডিও #quranfacts #muslimscience #divinebook