Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть পিলখানার বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে সাংবাদিক ইলিয়াস

  • Light of Islam
  • 2025-02-27
  • 238
পিলখানার বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে সাংবাদিক ইলিয়াস
bdr bidrohobdr newsbdr massacrebdr news todayহাসিনা সরকারের নেপথ্যে বিডিআরelias hossainmejor dalim liveelias hossain major dalimbdr vs bsfpilkhana news
  • ok logo

Скачать পিলখানার বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে সাংবাদিক ইলিয়াস бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно পিলখানার বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে সাংবাদিক ইলিয়াস или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку পিলখানার বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে সাংবাদিক ইলিয়াস бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео পিলখানার বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে সাংবাদিক ইলিয়াস

আস-সালামু আলাইকুম,
'বিডিআর বিদ্রোহ
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় তৎকালীন বিডিআরদের একটি গ্রুপ দ্বারা সংগঠিত বিদ্রোহ এবং হত্যাকাণ্ড পিলখানা হত্যাকান্ড বা বিডিআর বিদ্রোহ নামে পরিচিত। ‘বিডিআর বিদ্রোহ’ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহী জওয়ানদের সেই হামলায় নিহত হন ৫৭ সেনা কর্মকর্তা। এতদিন এই হামলার কারণ হিসেবে যে বয়ান দাঁড় করানো ছিল তা হলো মূলত বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, রেশন সুবিধা, শান্তিরক্ষী মিশনে পাঠানো এবং সেনাবাহিনীর অধীনে না থেকে স্বতন্ত্রভাবে পরিচালিত হওয়ার সুযোগ এর জন্য এই হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছিল। কিন্তু আজ ২৬ তারিখ রাত আনুমানিক ১০.১৫ এর দিকে সাংবাদিক ইলিয়াস তার ভেরিফায়েড ইউটিউব চ্যানেল থেকে যে ভিডিও প্রচার করেন তাতে বদলে যাচ্ছে ইতিহাস। ইলিয়াসের সেই ভিডিও থেকে বোঝা যায় এই হত্যাকান্ডের মূল মাস্টারমাইন্ড ছিল ভারত এর গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’। সাবেক খুনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে ছিলেন তৎকালীন সেনাপ্রধান মঈন ইউ আহমেদ, মেজর জেনারেল (অব.) তারেক সিদ্দিক, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, শেখ ফজলে নূর তাপস এবং সেনাবাহিনী ও পুলিশের কিছু কর্মকর্তা সহ আরো অনেকে।

সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের সেই এক্সক্লুসিভ ভিডিওতে রয়েছে আরো কিছু বিশেষ দিক যা বিডিআর বিদ্রোহের তদন্তের মোড় ঘুরিয়ে দেবে বলে অনেকে মনে করছেন। এই ভিডিওর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এখানে প্রচলিত একপাক্ষিক ন্যারেটিভ, অর্থাৎ এরজন্য কিছু বিডিআর এর বিদ্রোহী জওয়ানদেরকে দায়ী করার যে বয়ান তা বদলে গেছে। কেবল বিডিআর নয়, এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত ছিল সেনাবাহিনীরও কিছু অফিসার। সাম্প্রতিক সময়ে দেওয়া সেনাপ্রধানের এই সম্পর্কিত বক্তব্য যেন ইলিয়াসের এই ভিডিও এর পর চ্যালেঞ্জের মুখেই পড়ল।

পিলখানার বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে বোমা ফাটালেন সাংবাদিক ইলিয়াস
আপনারা এখানে দেখতে পাবেনঃ-
বিডিআর বিদ্রোহ বা পিলখানা হত্যাকাণ্ড[৬] হলো ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় তৎকালীন বিডিআরদের একটি গ্রুপ দ্বারা সংগঠিত বিদ্রোহ এবং হত্যাকাণ্ড। বিদ্রোহের পর সংস্থাটির নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা সংক্ষেপে বিজিবি করা হয়। বর্তমানে বিজিবি নামে সংস্থাটি পরিচিত। এটি একটি আধা-সামরিক বাহিনী যার প্রধান কাজ বাংলাদেশের সীমানা পাহারা দেয়া। সে হিসেবে এরা সীমান্তরক্ষী বাহিনী নামেও পরিচিত। বিদ্রোহী বিডিআর সৈন্যরা পিলখানায় বিডিআর সদর দফতর দখল করে বিডিআরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন অন্যান্য সেনা কর্মকর্তা ও ১৭ জন বেসামরিককে হত্যা করে।[৭] তারা বেসামরিক লোকদের উপর গুলি চালিয়েছিল, তারা অনেক অফিসার এবং তাদের পরিবারকে জিম্মি করেছিল, স্থাপনা ও সম্পদ ভাংচুর করেছিল এবং মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নিয়েছিল। বিদ্রোহের দ্বিতীয় দিনে বিডিআর ক্যাম্প আছে এমন অন্য ১২টি শহরে অশান্তি ছড়িয়ে পড়েছিল।] সরকারের সাথে একাধিক আলাপ-আলোচনার পরে বিদ্রোহীরা অস্ত্র সমর্পণ করে এবং জিম্মিদের মুক্তি দেয়। অস্ত্র সমর্পণের মধ্য দিয়ে এ বিদ্রোহের অবসান ঘটে।

সম্প্রতি, এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এ হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত ছিল ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’, ঢাকায় আনা হয় প্রশিক্ষিত কিলার গ্রুপ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে ছিলেন মেজর জেনারেল (অব.) তারেক সিদ্দিক, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, শেখ ফজলে নূর তাপস এবং সেনাবাহিনী ও পুলিশের কিছু কর্মকর্তা।

অনুসন্ধানে জানা যায়, ভারতীয় কিলার গ্রুপের একটি অংশকে খেলোয়াড় বেশে বিডিআরের একটি পিকআপে করে এবং আরেকটি অংশকে রোগী সাজিয়ে নম্বরবিহীন অ্যাম্বুলেন্সে করে পিলখানায় ঢোকানো হয়। রাতে অ্যাম্বুলেন্সে করে তারা পিলখানা ত্যাগও করে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের ধারণা ভারতীয় কিলার গ্রুপটিকে ২৫ ফেব্রুয়ারি রাতে বিমানের দুবাইগামী ফ্লাইটে তুলে দেওয়া হয়।

এজন্য ফ্লাইটটি দুই ঘণ্টা বিলম্বে ছাড়ে। আরও জানা গেছে, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর লোকজন ও কিলার গ্রুপের সদস্যরা ফার্মগেটে অবস্থিত তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুনের হোটেল ইম্পেরিয়াল ব্যবহার করেছে। নাম-পরিচয় গোপন রেখে ইম্পেরিয়াল হোটেলে তারা অবস্থান নিয়েছিলেন। ।

অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পিলখানার সিসি টিভি ফুটেজসহ গুরুত্বপূর্ণ আলামত ধ্বংস করে দেন ঘটনার পরপর দায়িত্ব পাওয়া বিডিআর ডিজি লে. জেনারেল মইনুল ইসলাম। বিডিআর হত্যাকাণ্ডে সেনাবাহিনীর তদন্ত কমিটি ও জাতীয় তদন্ত কমিটির তদন্ত অসম্পূর্ণ রাখা হয়। ওই তদন্ত কমিটিতে আওয়ামী লীগ নেতাদের সংশ্লিষ্টতার নাম এলেও শেখ হাসিনা তাদের রিপোর্টে অন্তর্ভুক্ত করতে দেননি এবং কমিটিতে এদের জিজ্ঞাসাবাদও করতে দেওয়া হয়নি।

২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ১৬১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়; আরও ২৫ জন বিদ্রোহে জড়িত থাকার কারণে তিন থেকে দশ বছরের মধ্যে কারাদণ্ড পেয়েছিল। আদালত অভিযুক্ত ২৭৭ জনকেও খালাস দিয়েছিল। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশন অভিযোগ করে যে এই বিচারগুলিতে আসামিদের পর্যাপ্ত সময়-সুযোগ দেয়া হয়নি, "নিষ্ঠুর প্রতিশোধের আকাঙ্ক্ষাকে সন্তুষ্ট করার জন্য বিচার কাজ সাজানো হয়েছে" বলে তারা অভিযোগ করে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনা রেজিমের পতনের পর বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠ তদন্তের উদ্দেশ্যে একটি কমিশন গঠনের জন্য জোর দাবি জানানো হতে থাকে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রথমে কমিশন গঠনের অনিচ্ছা জানালেও. পরে জনতার চাপের মুখে ২০২৪ সালের ২২ ডিসেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার পুনঃতদন্তের লক্ষ্যে একটি নতুন ৭ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিশন গঠন করেন।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]